হোয়াটস অ্যাপে
ম্যাসেজিং অ্যাপ্লিকেশন ‘হোয়াটস অ্যাপ’ গ্রুপে এক নারী কনস্টেবলের (২৪) ব্যক্তিগত স্পর্শকাতর ছবি ও ভিডিও ছড়ানোর অভিযোগ পাওয়া গেছে৷ এই ঘটনায় হৃদয় খান (২৫) নামে এক যুবককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ৷
বৃহস্পতিবার (৩ জুন) রাতে ফতুল্লা মডেল থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে ওই যুবকের বিরুদ্ধে মামলা করেন ভুক্তভোগী নারী কনস্টেবল৷ ভুক্তভোগী নারী কক্সবাজার জেলা পুলিশে কর্মরত হলেও তার বাড়ি নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায়৷
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, অভিযুক্ত হৃদয় খান রাজধানীর রমনা থানার ৮২ মগবাজারে থাকেন৷ সে কুমিল্লা জেলার দাউদকান্দির সৈয়দখারকান্দি গ্রামের মো. আলাউদ্দিনের ছেলে৷ আসামির সাথে বাদীর আত্মীয়তার সম্পর্ক রয়েছে৷ গত দুই বছর তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক থাকলেও সম্প্রতি সে সম্পর্কে টানাপোড়েন শুরু হয়৷
মামলায় বাদী বলেন, প্রেমের সম্পর্ক থাকায় ম্যাসেজিং অ্যাপ্লিকেশন ‘হোয়াটস অ্যাপে’ তাদের নিয়মিত যোগাযোগ হতো৷ তাদের মধ্যে ব্যক্তিগত আলাপ ও ছবি আদান-প্রদান চলতো৷ তাদের একান্তভাবে কাটানো কিছু মুহুর্তেরও ভিডিও আসামির কাছে সংরক্ষিত ছিল৷ সম্প্রতি তাদের মধ্যে সম্পর্কের টানাপোড়েন হলে ‘বিডি পুলিশ’ নামে একটি হোয়াটস অ্যাপ গ্রুপ খুলে সেখানে বাদীর ব্যক্তিগত ছবি ও ভিডিও ছড়িয়ে দেয়৷
মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করে জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জায়েদুল আলম বলেন, মামলাটি গুরুত্ব দিয়ে দেখা হচ্ছে। রাতে মামলা দায়েরের পরই আসামিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। আমরা অভিযুক্ত যুবককে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করবো। এছাড়া পরবর্তী আইনগত কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
হোয়াটস অ্যাপে
শুক্রবার, ০৪ জুন ২০২১
ম্যাসেজিং অ্যাপ্লিকেশন ‘হোয়াটস অ্যাপ’ গ্রুপে এক নারী কনস্টেবলের (২৪) ব্যক্তিগত স্পর্শকাতর ছবি ও ভিডিও ছড়ানোর অভিযোগ পাওয়া গেছে৷ এই ঘটনায় হৃদয় খান (২৫) নামে এক যুবককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ৷
বৃহস্পতিবার (৩ জুন) রাতে ফতুল্লা মডেল থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে ওই যুবকের বিরুদ্ধে মামলা করেন ভুক্তভোগী নারী কনস্টেবল৷ ভুক্তভোগী নারী কক্সবাজার জেলা পুলিশে কর্মরত হলেও তার বাড়ি নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায়৷
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, অভিযুক্ত হৃদয় খান রাজধানীর রমনা থানার ৮২ মগবাজারে থাকেন৷ সে কুমিল্লা জেলার দাউদকান্দির সৈয়দখারকান্দি গ্রামের মো. আলাউদ্দিনের ছেলে৷ আসামির সাথে বাদীর আত্মীয়তার সম্পর্ক রয়েছে৷ গত দুই বছর তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক থাকলেও সম্প্রতি সে সম্পর্কে টানাপোড়েন শুরু হয়৷
মামলায় বাদী বলেন, প্রেমের সম্পর্ক থাকায় ম্যাসেজিং অ্যাপ্লিকেশন ‘হোয়াটস অ্যাপে’ তাদের নিয়মিত যোগাযোগ হতো৷ তাদের মধ্যে ব্যক্তিগত আলাপ ও ছবি আদান-প্রদান চলতো৷ তাদের একান্তভাবে কাটানো কিছু মুহুর্তেরও ভিডিও আসামির কাছে সংরক্ষিত ছিল৷ সম্প্রতি তাদের মধ্যে সম্পর্কের টানাপোড়েন হলে ‘বিডি পুলিশ’ নামে একটি হোয়াটস অ্যাপ গ্রুপ খুলে সেখানে বাদীর ব্যক্তিগত ছবি ও ভিডিও ছড়িয়ে দেয়৷
মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করে জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জায়েদুল আলম বলেন, মামলাটি গুরুত্ব দিয়ে দেখা হচ্ছে। রাতে মামলা দায়েরের পরই আসামিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। আমরা অভিযুক্ত যুবককে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করবো। এছাড়া পরবর্তী আইনগত কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।