ঢাকায় সিনেমার জনপ্রিয় চিত্রনায়িকা পরীমনিকে ধর্ষণ ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগে করা মামলার প্রধান আসামি নাসির উদ্দিন মাহমুদসহ পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে গোয়েন্দা পুলিশ।
সোমবার (১৪ জুন) দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের যুগ্ম কমিশনার হারুন অর রশিদ।
উত্তরা ১ নম্বর সেক্টরের ১২ নম্বর রোডে নাসির উদ্দিনের বাসা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এ সময় তার বাসা থেকে বিদেশি মদ, বিয়ারসহ বেশ কিছু আলামত উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানানো হয়েছে।
এর আগে সকালে ব্যবসায়ী নাছির মাহমুদসহ ছয়জনকে আসামি করে সাভার থানায় মামলা দায়ের করেন পরীমনি। মামলায় নাসির উদ্দিন ও তার বন্ধু অমির নাম উল্লেখ করে আরও ৪ জনকে অজ্ঞাত আসামি করা হয়েছে। এর আগে সকালে রূপনগর থানার মাধ্যমে লিখিত অভিযোগ করেন পরীমণি।
সাভার থানার পরিদর্শক কাজী মাইনুল ইসলাম বলেন, পরীমণি নিজে বাদী হয়ে মোট ৬ জনের নামে এ মামলা করেছেন (মামলা নম্বর ৩৮)।
এদিকে পরীমণি নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন, গণমাধ্যমে এমন অভিযোগের পর তার নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। তার রাজধানীর বনানীর বাসার সামনে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
সোমবার দুপুরে বনানী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নূরে আযম মিয়া বলেন, পরীমণি গণমাধ্যমে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন বলে জানিয়েছেন। এরপর আমরা তার নিরাপত্তা জোরদার করেছি। আমাদের একটা টহল টিম সেখানে আছে, সদস্য চার জন।
রোববার (১৩ জুন) রাত সাড়ে ১০টায় তার বনানীর বাসভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে এই অভিনেত্রী অভিযোগ করেন, ঘটনার পর চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। যদিও মধ্যরাতে সংবাদ সম্মেলন শেষেই পরীর বনানীর বাসার সামনে পুলিশের অবস্থান দেখা যায়।
সংবাদ সম্মেলনে পরীমণি অভিযোগ করেন, চার দিন আগে আশুলিয়ার একটি ক্লাবে তার সঙ্গে প্রতিষ্ঠিত এক ব্যবসায়ী ক্লাবকর্তা অশোভন আচারণ করেছেন এবং শারীরিক নির্যাতন করেছেন।
এ ঘটনায় তিনি বনানী থানায় মামলা করতে গেলেও কোনো সহযোগিতা পাননি। সংবাদ সম্মেলনে নিজের সঙ্গে ঘটা ঘটনার বর্ণনা দিতে গিয়ে একাধিকবার কান্নায় ভেঙে পড়েন এই চিত্রনায়িকা।
সংবাদ সম্মেলনে এক ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে অভিযোগ করেন পরীমনি। তার অভিযোগ ঢাকা বোট ক্লাবের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য (বিনোদন ও সংস্কৃতি) নাসির উদ্দিন মাহমুদের বিরুদ্ধে। ঢাকা বোট ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য নাসির উদ্দিন একজন আবাসন ব্যবসায়ী। তিনি উত্তরা ক্লাবের সাবেক সভাপতি। অভিযোগের ব্যাপারে এখন পর্যন্ত নাসির উদ্দিন মাহমুদের কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
সোমবার, ১৪ জুন ২০২১
ঢাকায় সিনেমার জনপ্রিয় চিত্রনায়িকা পরীমনিকে ধর্ষণ ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগে করা মামলার প্রধান আসামি নাসির উদ্দিন মাহমুদসহ পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে গোয়েন্দা পুলিশ।
সোমবার (১৪ জুন) দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের যুগ্ম কমিশনার হারুন অর রশিদ।
উত্তরা ১ নম্বর সেক্টরের ১২ নম্বর রোডে নাসির উদ্দিনের বাসা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এ সময় তার বাসা থেকে বিদেশি মদ, বিয়ারসহ বেশ কিছু আলামত উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানানো হয়েছে।
এর আগে সকালে ব্যবসায়ী নাছির মাহমুদসহ ছয়জনকে আসামি করে সাভার থানায় মামলা দায়ের করেন পরীমনি। মামলায় নাসির উদ্দিন ও তার বন্ধু অমির নাম উল্লেখ করে আরও ৪ জনকে অজ্ঞাত আসামি করা হয়েছে। এর আগে সকালে রূপনগর থানার মাধ্যমে লিখিত অভিযোগ করেন পরীমণি।
সাভার থানার পরিদর্শক কাজী মাইনুল ইসলাম বলেন, পরীমণি নিজে বাদী হয়ে মোট ৬ জনের নামে এ মামলা করেছেন (মামলা নম্বর ৩৮)।
এদিকে পরীমণি নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন, গণমাধ্যমে এমন অভিযোগের পর তার নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। তার রাজধানীর বনানীর বাসার সামনে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
সোমবার দুপুরে বনানী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নূরে আযম মিয়া বলেন, পরীমণি গণমাধ্যমে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন বলে জানিয়েছেন। এরপর আমরা তার নিরাপত্তা জোরদার করেছি। আমাদের একটা টহল টিম সেখানে আছে, সদস্য চার জন।
রোববার (১৩ জুন) রাত সাড়ে ১০টায় তার বনানীর বাসভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে এই অভিনেত্রী অভিযোগ করেন, ঘটনার পর চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। যদিও মধ্যরাতে সংবাদ সম্মেলন শেষেই পরীর বনানীর বাসার সামনে পুলিশের অবস্থান দেখা যায়।
সংবাদ সম্মেলনে পরীমণি অভিযোগ করেন, চার দিন আগে আশুলিয়ার একটি ক্লাবে তার সঙ্গে প্রতিষ্ঠিত এক ব্যবসায়ী ক্লাবকর্তা অশোভন আচারণ করেছেন এবং শারীরিক নির্যাতন করেছেন।
এ ঘটনায় তিনি বনানী থানায় মামলা করতে গেলেও কোনো সহযোগিতা পাননি। সংবাদ সম্মেলনে নিজের সঙ্গে ঘটা ঘটনার বর্ণনা দিতে গিয়ে একাধিকবার কান্নায় ভেঙে পড়েন এই চিত্রনায়িকা।
সংবাদ সম্মেলনে এক ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে অভিযোগ করেন পরীমনি। তার অভিযোগ ঢাকা বোট ক্লাবের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য (বিনোদন ও সংস্কৃতি) নাসির উদ্দিন মাহমুদের বিরুদ্ধে। ঢাকা বোট ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য নাসির উদ্দিন একজন আবাসন ব্যবসায়ী। তিনি উত্তরা ক্লাবের সাবেক সভাপতি। অভিযোগের ব্যাপারে এখন পর্যন্ত নাসির উদ্দিন মাহমুদের কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।