সিলেটের গোয়াইনঘাটে মা ও দুই শিশু সন্তানকে গলা কেটে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় দুই ক্লু নিয়ে কাজ করছে পুলিশ। ঘটনার পর পরই সিলেট রেঞ্জের ডিআইজি ও এসপিসহ উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।সেই সাথে পুলিশের একাধিক ইউনিট ঘটনাস্থলে কাজ করে যাচ্ছে।
পুলিশ ইতোমধ্যে কয়েকজন আত্মীয়কে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে। পুলিশ ধারণা করছে জায়গা সংক্রান্ত ও পারিবারিক বিরোধ জেরে এই হত্যাকান্ডের ঘটনা ঘটতে পারে।
সিলেটের ডিআইজি মফিজ উদ্দিন বলেন, হত্যাকান্ডের রহস্য উদঘাটনের জন্য পুলিশের একাধি ইউনিট কাজ করে যাচ্ছে। কয়েকটি বিষয় মাথায় নিয়ে পুলিশ কাজ করছে। হত্যাকান্ডের রহস্য উদঘাটন করতে পারবো বলে আমরা আশাবাদী।
তিনি জানান, ভিকটিম হিফজুর যে ঘরে থাকতেন ওই ঘরটি তার মায়ের পৈত্রিক সম্পত্তি থেকে প্রাপ্ত। আর পাশের আরও দুটি ঘরে তার মামারা বসবাস করেন। হিফজুর দিনমজুরের কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করতেন। তাদের মামাসহ আত্মীয়দের জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। তবে এখনও পর্যন্ত কাউকে আটক কিংবা গ্রেফতার করেনি পুলিশ।
সিলেটের এসপি মোহাম্মদ ফরিদ উদ্দিন বলেন, পুলিশ কয়েকটি বিষয়টি নিয়ে তদন্ত কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। এরমধ্যে রয়েছে জমি সংক্রান্ত ও পারিবারিক বিরোধ। সেই সাথে হিফজুর পুলিশের পাহারায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। তার জ্ঞান ফিরেনি। জ্ঞান ফেরার পর তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।
মঙ্গলবার (১৫ জুন) দিবাগত রাতের কোনও এক সময় এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটতে পারে বলে ধারণা করছে পুলিশ। পরে খবর পেয়ে বুধবার (১৬ জুন) সকালে গোয়াইনঘাটের ফতেহপুর বিন্নাকান্দি দক্ষিণপাড়া গ্রাম থেকে তাদের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। নিহতদের লাশ ময়নাতদেন্তর জন্য সিলেট ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
নিহতরা হলেন বিন্নাকান্দি দক্ষিণপাড়া গ্রামের বাসিন্দা হিফজুর রহমানের স্ত্রী আলেয়া বেগম (২৭), ছেলে মিজান আহমদ (১১) ও মেয়ে তানিসা (৫)।
হামলাকারীরা শিশু দুটির গলায় ধারালো অস্ত্র দিয়ে জবাই করে হত্যা করে। আর শিশুদের মা আলেয়া বেগমের বুকে, পিঠেসহ শরীরের বিভিন্নস্থানে ধারালো অস্ত্রের আঘাত রয়েছে। সেই সাথে হিফজুরের শরীরের একাধিকস্থানে ধারালো অস্ত্রের আঘাত রয়েছে।
বুধবার, ১৬ জুন ২০২১
সিলেটের গোয়াইনঘাটে মা ও দুই শিশু সন্তানকে গলা কেটে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় দুই ক্লু নিয়ে কাজ করছে পুলিশ। ঘটনার পর পরই সিলেট রেঞ্জের ডিআইজি ও এসপিসহ উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।সেই সাথে পুলিশের একাধিক ইউনিট ঘটনাস্থলে কাজ করে যাচ্ছে।
পুলিশ ইতোমধ্যে কয়েকজন আত্মীয়কে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে। পুলিশ ধারণা করছে জায়গা সংক্রান্ত ও পারিবারিক বিরোধ জেরে এই হত্যাকান্ডের ঘটনা ঘটতে পারে।
সিলেটের ডিআইজি মফিজ উদ্দিন বলেন, হত্যাকান্ডের রহস্য উদঘাটনের জন্য পুলিশের একাধি ইউনিট কাজ করে যাচ্ছে। কয়েকটি বিষয় মাথায় নিয়ে পুলিশ কাজ করছে। হত্যাকান্ডের রহস্য উদঘাটন করতে পারবো বলে আমরা আশাবাদী।
তিনি জানান, ভিকটিম হিফজুর যে ঘরে থাকতেন ওই ঘরটি তার মায়ের পৈত্রিক সম্পত্তি থেকে প্রাপ্ত। আর পাশের আরও দুটি ঘরে তার মামারা বসবাস করেন। হিফজুর দিনমজুরের কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করতেন। তাদের মামাসহ আত্মীয়দের জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। তবে এখনও পর্যন্ত কাউকে আটক কিংবা গ্রেফতার করেনি পুলিশ।
সিলেটের এসপি মোহাম্মদ ফরিদ উদ্দিন বলেন, পুলিশ কয়েকটি বিষয়টি নিয়ে তদন্ত কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। এরমধ্যে রয়েছে জমি সংক্রান্ত ও পারিবারিক বিরোধ। সেই সাথে হিফজুর পুলিশের পাহারায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। তার জ্ঞান ফিরেনি। জ্ঞান ফেরার পর তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।
মঙ্গলবার (১৫ জুন) দিবাগত রাতের কোনও এক সময় এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটতে পারে বলে ধারণা করছে পুলিশ। পরে খবর পেয়ে বুধবার (১৬ জুন) সকালে গোয়াইনঘাটের ফতেহপুর বিন্নাকান্দি দক্ষিণপাড়া গ্রাম থেকে তাদের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। নিহতদের লাশ ময়নাতদেন্তর জন্য সিলেট ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
নিহতরা হলেন বিন্নাকান্দি দক্ষিণপাড়া গ্রামের বাসিন্দা হিফজুর রহমানের স্ত্রী আলেয়া বেগম (২৭), ছেলে মিজান আহমদ (১১) ও মেয়ে তানিসা (৫)।
হামলাকারীরা শিশু দুটির গলায় ধারালো অস্ত্র দিয়ে জবাই করে হত্যা করে। আর শিশুদের মা আলেয়া বেগমের বুকে, পিঠেসহ শরীরের বিভিন্নস্থানে ধারালো অস্ত্রের আঘাত রয়েছে। সেই সাথে হিফজুরের শরীরের একাধিকস্থানে ধারালো অস্ত্রের আঘাত রয়েছে।