মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলার চরকেওয়ার ইউনিয়নের খাসকান্দি এলাকায় পূর্ব শত্রুতার জের ধরে ডলি আক্তার (৩০) নামের এক গৃহবধূকে পিটিয় আহত করেছে সন্ত্রাসীরা। বুধবার (১৬ জুন) বেলা ১১টার দিকে খাসকান্দি এলাকার হাওলাদার বাড়িতে এই ঘটনা ঘটে।
হামলার শিকার ডলি আক্তারকে এলাকাবাসী উদ্ধার করে মুন্সীগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, চরকওয়ার ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও সদর থানা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আক্তারউজ্জামান জীবন ও সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং সাবেক চেয়ারম্যান আফসারউদ্দিন ভূঁইয়ার সমর্থকদের মধ্যে চলমান বিরোধের জের ধরেই এই হামলা চালানো হয়েছে।
ভুক্তভোগী ডলি আক্তার (৩০) অভিযাগ করে বলেন, আমার স্বামী মিনার হাওলাদার বৃহস্পতিবার (১৭ জুন) একটি মামলায় জামিনে মুক্তি পেয়ে বাসায় আসছে জানতে পেরে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে আফসু চেয়ারম্যান সমর্থিত নজির হাওলাদার গ্রুপের একই এলাকার ইমরান মোল্লা, ফারুক হাওলাদার, শাহজালাল হাওলাদার, শাকিল হাওলাদার, জাহাঙ্গীর হাওলাদার, রমজান মোল্লা, ইউসূফ হাওলাদারসহ ৪০/৫০ জনের একটি দল হামলা চালিয়ে সেলাই মেশিনসহ বাড়িঘর ভাংচুর কর। আমি বাধা দিলে লাঠি দিয়ে পিটিয়ে শরীরের বিভিন্ন যায়গায় আঘাত করে।
এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে সদর থানা পুলিশের সাব-ইন্সপেক্টর মো: রিপন আহাম্মদ জানান, ঘটনার বিষয়ে খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে গিয়ে জানতে পারি। এই ঘটনায় আহত ডলি আক্তার সদর থানা একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন।
শুক্রবার, ১৮ জুন ২০২১
মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলার চরকেওয়ার ইউনিয়নের খাসকান্দি এলাকায় পূর্ব শত্রুতার জের ধরে ডলি আক্তার (৩০) নামের এক গৃহবধূকে পিটিয় আহত করেছে সন্ত্রাসীরা। বুধবার (১৬ জুন) বেলা ১১টার দিকে খাসকান্দি এলাকার হাওলাদার বাড়িতে এই ঘটনা ঘটে।
হামলার শিকার ডলি আক্তারকে এলাকাবাসী উদ্ধার করে মুন্সীগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, চরকওয়ার ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও সদর থানা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আক্তারউজ্জামান জীবন ও সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং সাবেক চেয়ারম্যান আফসারউদ্দিন ভূঁইয়ার সমর্থকদের মধ্যে চলমান বিরোধের জের ধরেই এই হামলা চালানো হয়েছে।
ভুক্তভোগী ডলি আক্তার (৩০) অভিযাগ করে বলেন, আমার স্বামী মিনার হাওলাদার বৃহস্পতিবার (১৭ জুন) একটি মামলায় জামিনে মুক্তি পেয়ে বাসায় আসছে জানতে পেরে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে আফসু চেয়ারম্যান সমর্থিত নজির হাওলাদার গ্রুপের একই এলাকার ইমরান মোল্লা, ফারুক হাওলাদার, শাহজালাল হাওলাদার, শাকিল হাওলাদার, জাহাঙ্গীর হাওলাদার, রমজান মোল্লা, ইউসূফ হাওলাদারসহ ৪০/৫০ জনের একটি দল হামলা চালিয়ে সেলাই মেশিনসহ বাড়িঘর ভাংচুর কর। আমি বাধা দিলে লাঠি দিয়ে পিটিয়ে শরীরের বিভিন্ন যায়গায় আঘাত করে।
এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে সদর থানা পুলিশের সাব-ইন্সপেক্টর মো: রিপন আহাম্মদ জানান, ঘটনার বিষয়ে খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে গিয়ে জানতে পারি। এই ঘটনায় আহত ডলি আক্তার সদর থানা একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন।