নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় হৃদয় (২৫) নামে এক যুবকের রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার (২০ জুন) বেলা ৩টার দিকে হাজীগঞ্জ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠ থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। মরদেহের মাথা ও পিঠের অংশে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
নিহত হৃদয় হাজীগঞ্জ উচাবাড়ির এলাকার বাসিন্দা মো. খোকন মিয়ার ছেলে। পেশায় একজন বিদ্যুৎ মিস্ত্রি ছিল সে। স্থানীয়রা জানান, বেলা ১২টার দিকে এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে প্রাইমারি স্কুল মাঠে একজনের লাশ পড়ে আছে। এই খবরে এলাকাবাসী সেখানে জড়ো হয়। পরে খবর পেয়ে নিহতের স্বজনরা এসে লাশটি হৃদয়ের বলে শনাক্ত করে।
হৃদয়ের বড় ভাই মো. রনি জানান, শনিবার (১৯ জুন) রাত ১২টার দিকে বাসা থেকে বের হয় হৃদয়। এরপর রাতে আর বাসায় ফেরেনি। আশপাশের লোকজনের মাধ্যমে জানতে পারে তার ভাই খুন হয়েছেন। স্কুল মাঠে গিয়ে দেখেন তার ভাইয়ের নিথর দেহ পড়ে রয়েছে। তার ভাই হত্যাকান্ডের শিকার হয়েছে বলে তিনি দাবি করেন।
তিনি আরও জানান, তার ভাই স্থানীয়ভাবে বিদ্যুৎ মিস্ত্রি হিসেবে কাজ করতো। কারও সাথে কোন বিরোধ ছিল না। তবে তার কিছু মাদকাসক্ত ব্যক্তির সাথে বন্ধুত্ব ছিল।
খবর পেয়ে ফতুল্লা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রকিবুজ্জামান ঘটনাস্থলে আসেন। তিনি জানান, লাশের মাথায় রক্তাক্ত আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। বন্ধুদের সাথে দ্বন্দ্বে এ ঘটনা বলে প্রাথমিকভাবে তার ধারণা। লাশ উদ্ধার করে নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসাপাতালে পাঠানো হয়েছে। ময়না তদন্তের প্রতিবেদন পেলে মৃত্যুর কারণ বলা যাবে।
এলাকাবাসীরা জানান, করোনার কারণে হাজীগঞ্জ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি বন্ধ রয়েছে। স্কুলের পুরানো কয়েকটি কক্ষ জরাজীর্ণ। সেই কক্ষগুলোতে মাদকাসক্তরা নিয়মিত আড্ডা জমায়। স্কুলের প্রধান গেট তালাবদ্ধ থাকলেও পাশের দেয়াল টপকে সহজেই স্কুল মাঠে প্রবেশ করা যায়।
রোববার, ২০ জুন ২০২১
নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় হৃদয় (২৫) নামে এক যুবকের রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার (২০ জুন) বেলা ৩টার দিকে হাজীগঞ্জ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠ থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। মরদেহের মাথা ও পিঠের অংশে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
নিহত হৃদয় হাজীগঞ্জ উচাবাড়ির এলাকার বাসিন্দা মো. খোকন মিয়ার ছেলে। পেশায় একজন বিদ্যুৎ মিস্ত্রি ছিল সে। স্থানীয়রা জানান, বেলা ১২টার দিকে এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে প্রাইমারি স্কুল মাঠে একজনের লাশ পড়ে আছে। এই খবরে এলাকাবাসী সেখানে জড়ো হয়। পরে খবর পেয়ে নিহতের স্বজনরা এসে লাশটি হৃদয়ের বলে শনাক্ত করে।
হৃদয়ের বড় ভাই মো. রনি জানান, শনিবার (১৯ জুন) রাত ১২টার দিকে বাসা থেকে বের হয় হৃদয়। এরপর রাতে আর বাসায় ফেরেনি। আশপাশের লোকজনের মাধ্যমে জানতে পারে তার ভাই খুন হয়েছেন। স্কুল মাঠে গিয়ে দেখেন তার ভাইয়ের নিথর দেহ পড়ে রয়েছে। তার ভাই হত্যাকান্ডের শিকার হয়েছে বলে তিনি দাবি করেন।
তিনি আরও জানান, তার ভাই স্থানীয়ভাবে বিদ্যুৎ মিস্ত্রি হিসেবে কাজ করতো। কারও সাথে কোন বিরোধ ছিল না। তবে তার কিছু মাদকাসক্ত ব্যক্তির সাথে বন্ধুত্ব ছিল।
খবর পেয়ে ফতুল্লা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রকিবুজ্জামান ঘটনাস্থলে আসেন। তিনি জানান, লাশের মাথায় রক্তাক্ত আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। বন্ধুদের সাথে দ্বন্দ্বে এ ঘটনা বলে প্রাথমিকভাবে তার ধারণা। লাশ উদ্ধার করে নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসাপাতালে পাঠানো হয়েছে। ময়না তদন্তের প্রতিবেদন পেলে মৃত্যুর কারণ বলা যাবে।
এলাকাবাসীরা জানান, করোনার কারণে হাজীগঞ্জ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি বন্ধ রয়েছে। স্কুলের পুরানো কয়েকটি কক্ষ জরাজীর্ণ। সেই কক্ষগুলোতে মাদকাসক্তরা নিয়মিত আড্ডা জমায়। স্কুলের প্রধান গেট তালাবদ্ধ থাকলেও পাশের দেয়াল টপকে সহজেই স্কুল মাঠে প্রবেশ করা যায়।