প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক উপদেষ্টা এইচটি ইমামের ছেলে পরিচয়ে চাকরির প্রলোভন দিয়ে প্রতারণার মাধ্যমে টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগে কথিত এমপি জহির উদ্দিন বাবুল ও সহযোগী নারী গুলশান আরা খানম লাভলীকে গ্রেপ্তার করেছে ময়মনসিংহ গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
বুধবার সকালে অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়। চাকুরির প্রলোভনে টাকা হাতিয়ে নেওয়া ও খালি চেক নেওয়ার পর তাতে টাকার অঙ্ক বসিয়ে টাকা উদ্ধারের জন্য পুলিশকে তদবির করতেন তারা।
ময়মনসিংহ পুলিশ সুপার (এসপি) মোহা. আহমার উজ্জামান বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
তিনি জানান, ফকিরাপুলের হোটেল সেল্টারে গত ৩ বছর ধরে অবস্থান করে প্রতারণা করে যাচ্ছিলেন জহির উদ্দিন। নিজেকে সিরাজগঞ্জ - ৪ (উল্লাপাড়া) আসনের সংসদ সদস্য পরিচয়ে প্রতারণা ও পুলিশের কাছে তদবির করতেন।
গুলশান আরার হেফাজত থেকে ৮টি চেক উদ্ধার করা হয়। খালি চেক নেওয়া হলেও তাতে মোট টাকা ৪৪ লাখ ৩০ হাজার টাকা উল্লেখ রয়েছে।
প্রতারণার শিকার নজরুল ইসলাম বলেন, তার ভাইয়ের ছেলে ও মেয়েকে সেনাবাহিনীর সিভিলে চাকরি দেওয়ার কথা বলে গত জানুয়ারিতে ১৭ লাখ টাকা চুক্তি করে। এরপর ৬ লাখ টাকা নগদ এবং ৫টি চেক নেয়। কিন্তু চাকরি ও টাকা ফেরত না দিয়ে ব্ল্যাঙ্ক চেকে ২০ লাখ টাকা বসিয়ে উকিল নোকিশ পাঠায়। পুলিশের কাছে অভিযোগ করলে সেটি তদন্ত করতে গিয়ে চক্রটিকে আটক করে।
বুধবার, ২৩ জুন ২০২১
প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক উপদেষ্টা এইচটি ইমামের ছেলে পরিচয়ে চাকরির প্রলোভন দিয়ে প্রতারণার মাধ্যমে টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগে কথিত এমপি জহির উদ্দিন বাবুল ও সহযোগী নারী গুলশান আরা খানম লাভলীকে গ্রেপ্তার করেছে ময়মনসিংহ গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
বুধবার সকালে অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়। চাকুরির প্রলোভনে টাকা হাতিয়ে নেওয়া ও খালি চেক নেওয়ার পর তাতে টাকার অঙ্ক বসিয়ে টাকা উদ্ধারের জন্য পুলিশকে তদবির করতেন তারা।
ময়মনসিংহ পুলিশ সুপার (এসপি) মোহা. আহমার উজ্জামান বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
তিনি জানান, ফকিরাপুলের হোটেল সেল্টারে গত ৩ বছর ধরে অবস্থান করে প্রতারণা করে যাচ্ছিলেন জহির উদ্দিন। নিজেকে সিরাজগঞ্জ - ৪ (উল্লাপাড়া) আসনের সংসদ সদস্য পরিচয়ে প্রতারণা ও পুলিশের কাছে তদবির করতেন।
গুলশান আরার হেফাজত থেকে ৮টি চেক উদ্ধার করা হয়। খালি চেক নেওয়া হলেও তাতে মোট টাকা ৪৪ লাখ ৩০ হাজার টাকা উল্লেখ রয়েছে।
প্রতারণার শিকার নজরুল ইসলাম বলেন, তার ভাইয়ের ছেলে ও মেয়েকে সেনাবাহিনীর সিভিলে চাকরি দেওয়ার কথা বলে গত জানুয়ারিতে ১৭ লাখ টাকা চুক্তি করে। এরপর ৬ লাখ টাকা নগদ এবং ৫টি চেক নেয়। কিন্তু চাকরি ও টাকা ফেরত না দিয়ে ব্ল্যাঙ্ক চেকে ২০ লাখ টাকা বসিয়ে উকিল নোকিশ পাঠায়। পুলিশের কাছে অভিযোগ করলে সেটি তদন্ত করতে গিয়ে চক্রটিকে আটক করে।