alt

অপরাধ ও দুর্নীতি

যশোরে তৃষা ধর্ষণ ও হত্যা

মামলার রায় ও পর্যবেক্ষণে ‘অসঙ্গতি’, রাষ্ট্রপক্ষের আপিল দাবি

জনউদ্যোগের সংবাদ সম্মেলন

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক : বৃহস্পতিবার, ২৪ জুন ২০২১

যশোরের দ্বিতীয় শ্রেণী ছাত্রী তৃষা আফরিন কথা ধর্ষণ ও হত্যা মামলার রায়ে আসামিদের খালাস ও রায়ের পর্যবেক্ষণে অসঙ্গতি তুলে ধরে সংবাদ সম্মেলন করেছে ‘জনউদ্যোগ’। গতকাল সংগঠনের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তৃষা আফরিন ধর্ষণ ও হত্যা মামলার রায়ের বিষয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল দাবি করা হয়েছে। ২০১৯ সালের ৩ মার্চ শহরতলীর খোলাডাঙ্গা এলাকায় আট বছরের শিশু তৃষা আফরিন কথাকে ধর্ষণ শেষে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। চলতি বছরের ১১ জানুয়ারি মামলার রায় ঘোষণা করা হয়। পূর্ণাঙ্গ রায়ের কপি সংগ্রহ করে পর্যালোচনা করেছে জনউদ্যোগ। সংবাদসম্মেলনে সূচনা বক্তর‌্য রাখেন প্রবীণ সাংবাদিক রুকুনউদ্দৌলাহ।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে জনউদ্যোগ যশোরের সদস্য সচিব কিশোর কুমার কাজল বলেন, চলতি বছরের ১১ জানুয়ারি যশোরের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক এই মামলার রায় ঘোষণা করেন। রায়ে আসামিরা বেকসুর খালাস পান। সম্প্রতি পূর্ণাঙ্গ রায়ের কপি আমাদের হাতে এসেছে। বিষয়টি নিয়ে আমরা অভিজ্ঞ আইনজীবীদের সঙ্গে কথা বলেছি। রায়ে বর্ণনা ও পর্যবেক্ষণে বেশকিছু অসঙ্গতি থাকায় তারা অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন। ১৯ পৃষ্ঠার পূর্ণাঙ্গ রায়ের বর্ণনায় রায় এবং পর্যবেক্ষণে বেশ কিছু অসঙ্গতি তুলে ধরেছেন সংশ্লিষ্ট আইনজীবীরা।

আইনজীবীদের মতে, মামলার ভিকটিম তৃষাকে ডেকে নিয়ে আসামি শামীমের ঘরে ধর্ষণ ও হত্যা এবং শামীমের বাড়ির পেছনে পুঁতে রাখা হয়। ফলে এই মামলার কোন প্রত্যক্ষদর্শী সাক্ষী নেই। কিন্তু আসামি সাইফুল ইসলামের স্বীকারোক্তি, ভিকটিমের পরিধেয় জামা ও প্যান্টের ছেড়া অংশ সাইফুলের স্বীকারোক্তি অনুযায়ী তার ঘর থেকে উদ্ধার, লাশ উদ্ধারসহ পারিপার্শ্বিক সাক্ষ্য দ্বারা মামলাটি সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হওয়া সত্ত্বেও রায়ে আসামিদের খালাস দেয়া হয়েছে।

রায়ের পর্যবেক্ষণে উল্লেখ করা হয়েছে, তদন্তকারী কর্মকর্তা আসামি সাইফুলের রিমান্ড শেষে প্রদত্ত প্রতিবেদনে দুটি মেডিকেল টিকিট দিয়েছেন। টিকিটে ট্রমাটিক পেইন ও ফিভার (জ্বর) লেখা আছে। ফলে আসামিকে রিমান্ডে নিয়ে মারপিট করে দোষ স্বীকার (১৬৪ ধারায়) করানো হয়েছে। কিন্তু আইনজীবীদের মতে, এই পর্যবেক্ষণ যথার্থ নয়। কারণ ট্রমাটিক পেইন অর্থ শারীরিক আঘাত নয়, এটা মানসিক আঘাতকে বুঝায়। তৃষার মতো একটি শিশুকে ধর্ষণ ও হত্যা করার কারণে আসামি সাইফুল ট্রমাটিক পেইনে ভুগছিলেন, এমন পর্যবেক্ষণ আসাই প্রাসঙ্গিক ও আইনানুগ ছিল। আর ফিভার বা জ্বর, সেটা যে শারীরিক আঘাতের কারণেই হয়েছে, এমন পর্যবেক্ষণও মোটেই আইনানুগ নয়।

আসামি সাইফুল ১৬৪ ধারার স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে বলেছে, ‘সে তৃষার পায়ুপথে ধর্ষণ করে চলে যায়। তখন তৃষা অজ্ঞান অবস্থায় পড়েছিল।’ অথচ রায়ের ১৩ পৃষ্ঠায় উল্লেখ করা হয়েছে, ‘আসামি সাইফুলের স্বীকারোক্তি মতে ‘এই আসামি কর্তৃক শামীমের ঘরে ঢুকার আগেই ভিকটিমের হাত পা বাঁধা ও মুখে কাপড় গুজে ধর্ষণসহ হত্যা করা হয়েছিল দেখা যায়।’ অর্থাৎ জবানবন্দিতে সাইফুল বলেছে, তৃষা অজ্ঞান হয়ে পড়েছিল, সাইফুলের বয়ান উদৃত করে রায়ে বলা হয়েছে, ‘ধর্ষণসহ হত্যা করা হয়েছিল দেখা যায়’।

এছাড়া আসামি সাইফুলের স্বীকারোক্তি সম্পূর্ণ স্বেচ্ছাপ্রণোদিত এবং সত্য বলে আদালতে সাক্ষ্য দিয়েছেন সংশ্লিষ্ট বিচারিক হাকিম। অথচ রায়ে স্বীকারোক্তি সত্য নয় বলে পর্যবেক্ষণ দেয়া হয়েছে। আইনজীবীদের মতে, এই পর্যবেক্ষণ আইনসিদ্ধ নয় বরং যদি বলা হতো, প্রমাণিত হয়নি, সেটিও যুক্তিযুক্ত হতো।

সংবাদ সম্মেলনে আরও বলা হয়, এই মামলা নিয়ে যারা লড়ছিলেন বিশেষ করে পিপি (পাবলিক প্রসিকিউটর) ও আইন সহায়তাকারী প্রতিষ্ঠান ব্লাস্টের কার্যকর ভূমিকা ছিল বলে আমরা মনে করি না। তাদের আন্তরিকতার ঘাটতি ছিল বলে আমাদের ধারণা। আমরা জনউদ্যোগের পক্ষ থেকে দাবি করছি মামলার স্পষ্ট বিচারের স্বার্থে অবিলম্বে সরকার পক্ষের আপিল করা উচিত।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন জনউদ্যোগ সদস্য মাহবুবুর রহমান মজনু, অ্যাডভোকেট কামরুন নাহার কণা, আইইডির যশোর কেন্দ্রের ব্যবস্থাপক বীথিকা সরকার।

ছবি

ড. ইউনূসকে ২৩ মে পর্যন্ত জামিন

ছবি

তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে ছিনতাই ও চুরি হওয়া ফোন সেট উদ্ধার

মতলবে ব্যাংকের নৈশপ্রহরী খুনের রহস্য উন্মোচন,মূল আসামী সহ ৩ জন গ্রেফতার

ছবি

লঞ্চে বোরকা পরে ছিনতাই করতেন তারা

বন্ধুর সহায়তায় প্রবাসীর স্ত্রীকে খুন করে ঘরের মালামাল লুট করে আপন ভাই

গাজীপুরে ৩জন ভুয়া ডিবি পুলিশ আটক

ছবি

আইন অমান্য করে ইটভাটা পরিচালনা, সংবাদ প্রকাশের পর অভিযান, ৩ লাখ টাকা জরিমানা

ছবি

দুদকের মামলায় সাবেক এমপি কাদের খানের চার বছরের দন্ড

গাজীপুরে পুত্রকে কুপিয়ে হত্যা, পিতা আটক

ছবি

এবার ভরদুপুরে থানচির দুই ব্যাংকে ডাকাতি

সিলেটে ‘ধর্ষক’ স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাকে গ্রপ্তার করেছে র‌্যাব

ছবি

ড. ইউনূসসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট গ্রহণ

ছবি

শেকলে বেঁধে তরুণীকে গণধর্ষণ, রিমান্ডে ৪ আসামি

মুন্সীগঞ্জে ডালিম হ.ত্যা মামলার ৬ আসামি জেলহাজতে

ছবি

শিকলে বেঁধে ২৫ দিন ধরে তরুণীকে দলবদ্ধ ধর্ষণ

ছবি

গেন্ডারিয়ায় ৯৮৩ পিস ভয়াবহ মাদক বুপ্রেনরফিনসহ গ্রেপ্তার কারবারি

ছবি

সিলেটে তরুণীকে আটকে রেখে দিনের পর দিন ধর্ষণ অধরা স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাসহ অভিযুক্তরা

নারায়ণগঞ্জে প্রেমিকাকে ধর্ষণ ও হত্যা, ৩ জনের যাবজ্জীবন

ছবি

স্ত্রী-শাশুড়িসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে ‘জল্লাদ’ শাহজাহানের প্রতারণার মামলা

ছবি

মিতু হত্যা মামলায় সাক্ষ্য দিচ্ছেন দুই ম্যাজিস্ট্রেটসহ ৫ জন

ছবি

দুই বছরের দণ্ড ২৭ বছর পর বাতিল, রায়ের কপি যাচ্ছে সব আদালতে

ছবি

মানিকদির জমি দখল নাজিমের দৌরাত্ম্য থামছেই না, আতঙ্কে এলাকাবাসী

ছবি

পুলিশের সোর্স হত্যা মামলার পলাতক ২ আসামি গ্রেপ্তার

ছবি

বড় মনিরের বিরুদ্ধে এবার ঢাকায় কলেজছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ

ছবি

রামুর কচ্ছপিয়ায় ছুরিকাঘাতে ছায়া হত্যার ঘটনায় আটক দুই

ছবি

মহেশখালীর সিরিয়াল কিলার আজরাইল গ্রেফতার

ছবি

মুন্সীগঞ্জে পাইপগান-ফেন্সিডিলসহ দু’জন আটক

ছবি

দুদকের মামলায় ২০ কোটি ২২ লাখ টাকার আত্মসাতের অভিযোগে সাবেক এমপি মান্নান কারাগারে

ছবি

আইএমইআই নম্বর পাল্টে মোবাইল বিক্রি, চক্রের ৩ সদস্য গ্রেপ্তার

চুনারুঘাটে স্ত্রীকে গলা টিপে হত্যা, স্বামী আটক

ছবি

সিরাজগঞ্জে ব্যাংকের ভল্ট থেকে ৫ কোটি টাকা গায়েব, ৩ কর্মকর্তা কারাগারে

শতাধিক শিক্ষা ভবন নির্মাণের নামে বিল ভাগ-বাটোয়ারা

নরসিংদীতে গাড়ী চালককে হত্যার অভিযোগে ৩ জনের যাবজ্জীবন

ছবি

চালক ‘সেজে’ শিক্ষার্থী অপহরণ ১৪ লাখ টাকা মুক্তিপণ আদায়, গ্রেপ্তার ৭

ছবি

সালাম মুর্শেদীর বাড়ি ছাড়তে হাইকোর্টের রায়ের ওপর স্থিতাবস্থা জারি

ফয়সালকে কুপিয়ে হত্যার পর পার্টি করে গালকাটা রাব্বির গ্যাং

tab

অপরাধ ও দুর্নীতি

যশোরে তৃষা ধর্ষণ ও হত্যা

মামলার রায় ও পর্যবেক্ষণে ‘অসঙ্গতি’, রাষ্ট্রপক্ষের আপিল দাবি

জনউদ্যোগের সংবাদ সম্মেলন

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক

বৃহস্পতিবার, ২৪ জুন ২০২১

যশোরের দ্বিতীয় শ্রেণী ছাত্রী তৃষা আফরিন কথা ধর্ষণ ও হত্যা মামলার রায়ে আসামিদের খালাস ও রায়ের পর্যবেক্ষণে অসঙ্গতি তুলে ধরে সংবাদ সম্মেলন করেছে ‘জনউদ্যোগ’। গতকাল সংগঠনের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তৃষা আফরিন ধর্ষণ ও হত্যা মামলার রায়ের বিষয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল দাবি করা হয়েছে। ২০১৯ সালের ৩ মার্চ শহরতলীর খোলাডাঙ্গা এলাকায় আট বছরের শিশু তৃষা আফরিন কথাকে ধর্ষণ শেষে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। চলতি বছরের ১১ জানুয়ারি মামলার রায় ঘোষণা করা হয়। পূর্ণাঙ্গ রায়ের কপি সংগ্রহ করে পর্যালোচনা করেছে জনউদ্যোগ। সংবাদসম্মেলনে সূচনা বক্তর‌্য রাখেন প্রবীণ সাংবাদিক রুকুনউদ্দৌলাহ।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে জনউদ্যোগ যশোরের সদস্য সচিব কিশোর কুমার কাজল বলেন, চলতি বছরের ১১ জানুয়ারি যশোরের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক এই মামলার রায় ঘোষণা করেন। রায়ে আসামিরা বেকসুর খালাস পান। সম্প্রতি পূর্ণাঙ্গ রায়ের কপি আমাদের হাতে এসেছে। বিষয়টি নিয়ে আমরা অভিজ্ঞ আইনজীবীদের সঙ্গে কথা বলেছি। রায়ে বর্ণনা ও পর্যবেক্ষণে বেশকিছু অসঙ্গতি থাকায় তারা অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন। ১৯ পৃষ্ঠার পূর্ণাঙ্গ রায়ের বর্ণনায় রায় এবং পর্যবেক্ষণে বেশ কিছু অসঙ্গতি তুলে ধরেছেন সংশ্লিষ্ট আইনজীবীরা।

আইনজীবীদের মতে, মামলার ভিকটিম তৃষাকে ডেকে নিয়ে আসামি শামীমের ঘরে ধর্ষণ ও হত্যা এবং শামীমের বাড়ির পেছনে পুঁতে রাখা হয়। ফলে এই মামলার কোন প্রত্যক্ষদর্শী সাক্ষী নেই। কিন্তু আসামি সাইফুল ইসলামের স্বীকারোক্তি, ভিকটিমের পরিধেয় জামা ও প্যান্টের ছেড়া অংশ সাইফুলের স্বীকারোক্তি অনুযায়ী তার ঘর থেকে উদ্ধার, লাশ উদ্ধারসহ পারিপার্শ্বিক সাক্ষ্য দ্বারা মামলাটি সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হওয়া সত্ত্বেও রায়ে আসামিদের খালাস দেয়া হয়েছে।

রায়ের পর্যবেক্ষণে উল্লেখ করা হয়েছে, তদন্তকারী কর্মকর্তা আসামি সাইফুলের রিমান্ড শেষে প্রদত্ত প্রতিবেদনে দুটি মেডিকেল টিকিট দিয়েছেন। টিকিটে ট্রমাটিক পেইন ও ফিভার (জ্বর) লেখা আছে। ফলে আসামিকে রিমান্ডে নিয়ে মারপিট করে দোষ স্বীকার (১৬৪ ধারায়) করানো হয়েছে। কিন্তু আইনজীবীদের মতে, এই পর্যবেক্ষণ যথার্থ নয়। কারণ ট্রমাটিক পেইন অর্থ শারীরিক আঘাত নয়, এটা মানসিক আঘাতকে বুঝায়। তৃষার মতো একটি শিশুকে ধর্ষণ ও হত্যা করার কারণে আসামি সাইফুল ট্রমাটিক পেইনে ভুগছিলেন, এমন পর্যবেক্ষণ আসাই প্রাসঙ্গিক ও আইনানুগ ছিল। আর ফিভার বা জ্বর, সেটা যে শারীরিক আঘাতের কারণেই হয়েছে, এমন পর্যবেক্ষণও মোটেই আইনানুগ নয়।

আসামি সাইফুল ১৬৪ ধারার স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে বলেছে, ‘সে তৃষার পায়ুপথে ধর্ষণ করে চলে যায়। তখন তৃষা অজ্ঞান অবস্থায় পড়েছিল।’ অথচ রায়ের ১৩ পৃষ্ঠায় উল্লেখ করা হয়েছে, ‘আসামি সাইফুলের স্বীকারোক্তি মতে ‘এই আসামি কর্তৃক শামীমের ঘরে ঢুকার আগেই ভিকটিমের হাত পা বাঁধা ও মুখে কাপড় গুজে ধর্ষণসহ হত্যা করা হয়েছিল দেখা যায়।’ অর্থাৎ জবানবন্দিতে সাইফুল বলেছে, তৃষা অজ্ঞান হয়ে পড়েছিল, সাইফুলের বয়ান উদৃত করে রায়ে বলা হয়েছে, ‘ধর্ষণসহ হত্যা করা হয়েছিল দেখা যায়’।

এছাড়া আসামি সাইফুলের স্বীকারোক্তি সম্পূর্ণ স্বেচ্ছাপ্রণোদিত এবং সত্য বলে আদালতে সাক্ষ্য দিয়েছেন সংশ্লিষ্ট বিচারিক হাকিম। অথচ রায়ে স্বীকারোক্তি সত্য নয় বলে পর্যবেক্ষণ দেয়া হয়েছে। আইনজীবীদের মতে, এই পর্যবেক্ষণ আইনসিদ্ধ নয় বরং যদি বলা হতো, প্রমাণিত হয়নি, সেটিও যুক্তিযুক্ত হতো।

সংবাদ সম্মেলনে আরও বলা হয়, এই মামলা নিয়ে যারা লড়ছিলেন বিশেষ করে পিপি (পাবলিক প্রসিকিউটর) ও আইন সহায়তাকারী প্রতিষ্ঠান ব্লাস্টের কার্যকর ভূমিকা ছিল বলে আমরা মনে করি না। তাদের আন্তরিকতার ঘাটতি ছিল বলে আমাদের ধারণা। আমরা জনউদ্যোগের পক্ষ থেকে দাবি করছি মামলার স্পষ্ট বিচারের স্বার্থে অবিলম্বে সরকার পক্ষের আপিল করা উচিত।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন জনউদ্যোগ সদস্য মাহবুবুর রহমান মজনু, অ্যাডভোকেট কামরুন নাহার কণা, আইইডির যশোর কেন্দ্রের ব্যবস্থাপক বীথিকা সরকার।

back to top