বিয়ের প্রলোভন দিয়ে
বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণের অভিযোগে ময়মনসিংহে এক পুলিশ কনস্টেবলের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা দায়ের করেছে এক যুবতী। এই পুলিশ কনেস্টবল সাদ্দাম হোসেন বর্তমানে ময়মনসিংহ পুলিশ লাইনসে কর্মরত। সে ময়মনসিংহ জেলা গৌরীপুর উপজেলার নাজিরপুর গ্রামের বাসিন্দা।
ময়মনসিংহ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে ধর্ষণের অভিযোগে বুধবার (২২ সেপ্টেম্বর) দুপুরে এ মামলাটি করেন ধর্ষনের শিকার এই যুবতী। মামলায় বাদীর জবানবন্দী শেষে আদালত মামলাটি গ্রহন করে ময়মনসিংহের পুলিশ ব্যুরো ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) কে তদন্তভার দিয়ে দ্রুত প্রতিবেদন দাখিলের আদেশ দিয়েছেন।
মামলার বিবরণ সূত্রে জানা যায়, প্রতিবেশী হওয়ার সুবাদে সাদ্দাম হোসেন দীর্ঘদিন যাবত ওই যুবতীকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলে। এই সুবাদে গত ২১ মে আসামীর পরিচিত এক বাড়িতে নিয়ে গিয়ে জোরপূর্বক যুবতীকে ধর্ষণ করে। পরবর্তীতে ভয়ভীতি দেখিয়ে অন্য আর এক বাড়িতে গিয়ে স্বামী স্ত্রীর পরিচয়ি দিয়ে গত ২ জুলাই আবারও তাকে ধর্ষণ করে। এসব ঘটনার পর যুবতী বারবার পুলিশ কনেস্টবল সাদ্দামকে বিয়ের কথা বললে সাদ্দাম হোসেন তা এড়িয়ে যেতে থাকে।
এক সময় প্রতারিত হওয়ার কথা বুঝতে পেরে ওই যুবতী তার পরিবারকে সবকিছু খুলে বলে এবং পুলিশ সুপারের কাছে লিখিত অভিযোগ দেয় এবং আদালতে মামলা দায়ের করেন।
এ বিষয়ে ধর্ষিতার আইনজীবি মতিউর রহমান জানান, আসামি পুলিশ কন্সটেবল সাদ্দাম হোসেনের বিরুদ্ধে প্রতারনাপূর্বক ও বিয়ের আশ্বাসে বারবার ধর্ষণের অভিযোগে জবানবন্দী গ্রহন করে আদালত পিবিআইকে প্রতিবেদন পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন। আমরা এ ঘটনার ন্যায় বিচার আশা করছি।
এ ব্যাপারে ময়মনসিংহ পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আহমার উজ্জামান জানান, বর্তমানে তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে এবং তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন আছে। মামলাটি ব্যাক্তিগত সম্পর্কের হলেও পুলিশ বিভাগের ভাবমূর্তি জড়িত থাকায় কনস্টেবল সাদ্দামকে কোন ছাড় দেয়া হবে না।
বিয়ের প্রলোভন দিয়ে
বুধবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২১
বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণের অভিযোগে ময়মনসিংহে এক পুলিশ কনস্টেবলের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা দায়ের করেছে এক যুবতী। এই পুলিশ কনেস্টবল সাদ্দাম হোসেন বর্তমানে ময়মনসিংহ পুলিশ লাইনসে কর্মরত। সে ময়মনসিংহ জেলা গৌরীপুর উপজেলার নাজিরপুর গ্রামের বাসিন্দা।
ময়মনসিংহ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে ধর্ষণের অভিযোগে বুধবার (২২ সেপ্টেম্বর) দুপুরে এ মামলাটি করেন ধর্ষনের শিকার এই যুবতী। মামলায় বাদীর জবানবন্দী শেষে আদালত মামলাটি গ্রহন করে ময়মনসিংহের পুলিশ ব্যুরো ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) কে তদন্তভার দিয়ে দ্রুত প্রতিবেদন দাখিলের আদেশ দিয়েছেন।
মামলার বিবরণ সূত্রে জানা যায়, প্রতিবেশী হওয়ার সুবাদে সাদ্দাম হোসেন দীর্ঘদিন যাবত ওই যুবতীকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলে। এই সুবাদে গত ২১ মে আসামীর পরিচিত এক বাড়িতে নিয়ে গিয়ে জোরপূর্বক যুবতীকে ধর্ষণ করে। পরবর্তীতে ভয়ভীতি দেখিয়ে অন্য আর এক বাড়িতে গিয়ে স্বামী স্ত্রীর পরিচয়ি দিয়ে গত ২ জুলাই আবারও তাকে ধর্ষণ করে। এসব ঘটনার পর যুবতী বারবার পুলিশ কনেস্টবল সাদ্দামকে বিয়ের কথা বললে সাদ্দাম হোসেন তা এড়িয়ে যেতে থাকে।
এক সময় প্রতারিত হওয়ার কথা বুঝতে পেরে ওই যুবতী তার পরিবারকে সবকিছু খুলে বলে এবং পুলিশ সুপারের কাছে লিখিত অভিযোগ দেয় এবং আদালতে মামলা দায়ের করেন।
এ বিষয়ে ধর্ষিতার আইনজীবি মতিউর রহমান জানান, আসামি পুলিশ কন্সটেবল সাদ্দাম হোসেনের বিরুদ্ধে প্রতারনাপূর্বক ও বিয়ের আশ্বাসে বারবার ধর্ষণের অভিযোগে জবানবন্দী গ্রহন করে আদালত পিবিআইকে প্রতিবেদন পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন। আমরা এ ঘটনার ন্যায় বিচার আশা করছি।
এ ব্যাপারে ময়মনসিংহ পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আহমার উজ্জামান জানান, বর্তমানে তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে এবং তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন আছে। মামলাটি ব্যাক্তিগত সম্পর্কের হলেও পুলিশ বিভাগের ভাবমূর্তি জড়িত থাকায় কনস্টেবল সাদ্দামকে কোন ছাড় দেয়া হবে না।