ইভ্যালির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ রাসেলকে আরও পাঁচ দিন রিমান্ডে চেয়েছিল পুলিশ।কিন্তু আদালত রাসেলকে রিমান্ডে না দিয়ে কারাগারে পাঠিয়ে দিয়েছে। প্রয়োজনে তাকে কারাফটকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে বলা হয়েছে পুলিশকে।
গ্রেপ্তারের পর দুই দফায় চার দিন হেফাজতে রেখে জিজ্ঞাসাবাদের পর ইভ্যালির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ রাসেলকে আরও পাঁচ দিন রিমান্ডে চেয়েছিল পুলিশ।
গুলশান থানায় এক গ্রাহকের করা প্রতারণার মামলায় রাসেল এবং তার স্ত্রী ইভ্যালির চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনকে গত ১৬ সেপ্টেম্বর গ্রেপ্তার করে র্যাব।
এরপর দুজনকেই আদালতের অনুমতি নিয়ে চার দিন হেফাজতে রেখে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ। জিজ্ঞাসাবাদ শেষ হওয়ার পর ধানমণ্ডি থানায় করা আরেক গ্রাহকের মামলায় আরও একদিনের জন্য রাসেলকে রিমান্ডে নেওয়া হয়। তবে তখন শামীমাকে রিমান্ডে না দিয়ে পাঠানো হয় কারাগারে।
বৃহস্পতিবার আবার রাসেলকে ঢাকার আদালতে হাজির করে ধানমণ্ডি থানায় করা নতুন একটি মামলায় পাঁচ দিনের জন্য হেফাজতে রাখার আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই আবুল কালাম আজাদ।
ঢাকার অতিরিক্ত মুখ্য মহানগর হাকিম মো. হাসিবুল হক রাসেলকে কারাগারে পাঠিয়ে তিন কার্যদিবসের মধ্যে এক দিন কারাফটকে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি দেন।
রাসেলের পক্ষে ব্যারিস্টার এম মনিরুজ্জামান আসাদ জামিনের আবেদন করেছিলেন। তবে তা নাকচ করে দেন বিচারক।
বৃহস্পতিবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২১
ইভ্যালির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ রাসেলকে আরও পাঁচ দিন রিমান্ডে চেয়েছিল পুলিশ।কিন্তু আদালত রাসেলকে রিমান্ডে না দিয়ে কারাগারে পাঠিয়ে দিয়েছে। প্রয়োজনে তাকে কারাফটকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে বলা হয়েছে পুলিশকে।
গ্রেপ্তারের পর দুই দফায় চার দিন হেফাজতে রেখে জিজ্ঞাসাবাদের পর ইভ্যালির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ রাসেলকে আরও পাঁচ দিন রিমান্ডে চেয়েছিল পুলিশ।
গুলশান থানায় এক গ্রাহকের করা প্রতারণার মামলায় রাসেল এবং তার স্ত্রী ইভ্যালির চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনকে গত ১৬ সেপ্টেম্বর গ্রেপ্তার করে র্যাব।
এরপর দুজনকেই আদালতের অনুমতি নিয়ে চার দিন হেফাজতে রেখে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ। জিজ্ঞাসাবাদ শেষ হওয়ার পর ধানমণ্ডি থানায় করা আরেক গ্রাহকের মামলায় আরও একদিনের জন্য রাসেলকে রিমান্ডে নেওয়া হয়। তবে তখন শামীমাকে রিমান্ডে না দিয়ে পাঠানো হয় কারাগারে।
বৃহস্পতিবার আবার রাসেলকে ঢাকার আদালতে হাজির করে ধানমণ্ডি থানায় করা নতুন একটি মামলায় পাঁচ দিনের জন্য হেফাজতে রাখার আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই আবুল কালাম আজাদ।
ঢাকার অতিরিক্ত মুখ্য মহানগর হাকিম মো. হাসিবুল হক রাসেলকে কারাগারে পাঠিয়ে তিন কার্যদিবসের মধ্যে এক দিন কারাফটকে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি দেন।
রাসেলের পক্ষে ব্যারিস্টার এম মনিরুজ্জামান আসাদ জামিনের আবেদন করেছিলেন। তবে তা নাকচ করে দেন বিচারক।