বাগেরহাট সদর উপজেলার বিষ্ণুপুর ইউনিয়নের কুলিয়াদাইড় এলাকায় একটি মাছের ঘের প্রকাশ্য দিবালোকে লুট হয়েছে। ১৫-২০ জনের একদল চিহ্নিত সন্ত্রাসী মঙ্গলবার (২১ সেপ্টেম্বর) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত অবস্থান করে প্রায় আড়াই লাখ টাকার মাছ লুট করে নিয়ে যায়। এ ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্থ ঘের মালিক বিকাশ চন্দ্র দাস বৃহস্পতিবার দুপুরে এসে বাগেরহাট মডেল থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। কুলিয়াদাইড় গ্রামের মৃত দিব দাসের ছেলে ঘের মালিক বিকাশ চন্দ্র দাস জানান, কুলিয়ারচর নামক এলাকায় প্রায় ২ একর জমিতে নিয়ম মাফিক মাছের ঘের করে আসছেন। ঘেরে বাগদা, গলধা ও রুই-কাতলাসহ কাপর্ জাতিয় রয়েছে। অথচ ইউপি নির্বাচনের পরের দিন একই এলাকার আলমগীর , জাহাঙ্গীর, মিন্টু ও আকবরসহ ১৫-২০ জনের একদল সন্ত্রাসী দেশীয় অস্ত্র নিয়ে প্রকাশ্য জনসম্মুখে সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত সময়ে জোরপূর্বক মাছ ধরে বস্তায় ভরে নিয়ে যায়। এতে আনুমানিক প্রায় আড়াই লাখ টাকার মাছ লুট করে নিয়ে যায় বলে আমার ধারনা। পরে এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিদের জানিয়ে তাদের পরামর্শ নিয়ে বাগেরহাট মডেল থানায় অভিযোগ দায়ের করেছি। এ বিষয়ে বাগেরহাট মডেল থানার ওসি কেএম আজিজুল ইসলাম জানান, এটা নির্বাচনী কোন সহিংসতা না। ওই মাছের ঘের নিয়ে আগেও অভিযোগ রয়েছে। এরপর বিকাশ চন্দ্র দাস যে অভিযোগ দিয়েছেন তা তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
শুক্রবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২১
বাগেরহাট সদর উপজেলার বিষ্ণুপুর ইউনিয়নের কুলিয়াদাইড় এলাকায় একটি মাছের ঘের প্রকাশ্য দিবালোকে লুট হয়েছে। ১৫-২০ জনের একদল চিহ্নিত সন্ত্রাসী মঙ্গলবার (২১ সেপ্টেম্বর) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত অবস্থান করে প্রায় আড়াই লাখ টাকার মাছ লুট করে নিয়ে যায়। এ ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্থ ঘের মালিক বিকাশ চন্দ্র দাস বৃহস্পতিবার দুপুরে এসে বাগেরহাট মডেল থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। কুলিয়াদাইড় গ্রামের মৃত দিব দাসের ছেলে ঘের মালিক বিকাশ চন্দ্র দাস জানান, কুলিয়ারচর নামক এলাকায় প্রায় ২ একর জমিতে নিয়ম মাফিক মাছের ঘের করে আসছেন। ঘেরে বাগদা, গলধা ও রুই-কাতলাসহ কাপর্ জাতিয় রয়েছে। অথচ ইউপি নির্বাচনের পরের দিন একই এলাকার আলমগীর , জাহাঙ্গীর, মিন্টু ও আকবরসহ ১৫-২০ জনের একদল সন্ত্রাসী দেশীয় অস্ত্র নিয়ে প্রকাশ্য জনসম্মুখে সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত সময়ে জোরপূর্বক মাছ ধরে বস্তায় ভরে নিয়ে যায়। এতে আনুমানিক প্রায় আড়াই লাখ টাকার মাছ লুট করে নিয়ে যায় বলে আমার ধারনা। পরে এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিদের জানিয়ে তাদের পরামর্শ নিয়ে বাগেরহাট মডেল থানায় অভিযোগ দায়ের করেছি। এ বিষয়ে বাগেরহাট মডেল থানার ওসি কেএম আজিজুল ইসলাম জানান, এটা নির্বাচনী কোন সহিংসতা না। ওই মাছের ঘের নিয়ে আগেও অভিযোগ রয়েছে। এরপর বিকাশ চন্দ্র দাস যে অভিযোগ দিয়েছেন তা তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।