কুমিল্লায় পূজামণ্ডপে হনুমান হাত থেকে নিয়ে ফেলে দেওয়া গদা উদ্ধার করা হয়েছে। সে ঘটনায় অভিযুক্ত মো. ইকবাল গদাটি ঝোপের ভেতর ফেলে দেন।
রবিবার রাত ১১টায় ইকবালের দেখানো জায়গা কুমিল্লা নগরীর দারোগাবাড়ি মাজার মসজিদের পাশের ঝোপের ভেতর থেকে গদাটি উদ্ধার করা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে সিআইডি কুমিল্লার পুলিশ সুপার খান মোহাম্মদ রেজওয়ান বলেন, রবিবার রাতে পুলিশের করা কোরআন অবমাননার মামলা সিআইডিকে তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। এরপর জিজ্ঞাসাবাদে স্বীকারোক্তিতে মামলার অন্যতম আসামি ইকবাল হোসেন জানান ১৩ অক্টোবর নানুয়াদিঘির পাড় পূজামণ্ডপে হনুমানের কোলে কোরআন রেখে হাত থেকে গদাটি নিয়ে আসেন। এরপর দারোগাবাড়ি মাজার মসজিদের পাশের ঝোপে ফেলে দেন। রাতে ইকবালকে মাজারের পাশে নিয়ে যাওয়া হলে ঝোপের ভেতর গদাটি দেখিয়ে দেন।
অভিযুক্ত ইকবালকে নিয়ে অভিযানে যায় পুলিশ
কোরআন অবমাননার মামলায় ইকবাল হোসেন ছাড়াও অন্য আসামিরা হলেন দারোগাবাড়ি মাজারের দুই খাদেম ফয়সাল ও হুমায়ুন এবং জরুরি সেবা নম্বর ৯৯৯-এ কল দিয়ে ঘটনাটি জানানো ইকরাম।ইকবালসহ চার আসামিকে জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য শনিবার (২৩ অক্টোবর) আদালত সাত দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
পুলিশের কাছ থেকে মামলাটি সিআইডিতে হস্তান্তরের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কুমিল্লার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) এম তানভীর আহমেদ।
তিনি বলেন, কোরআন অবমাননায় ইকবালের বিরুদ্ধে করা মামলাটি সিআইডিতে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ মামলায় এখন পর্যন্ত চার জন গ্ৰেফতার হয়েছেন। শনিবার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মিথিলা জাহান নিপার আদালতে ইকবালসহ চার জনকে হাজির করা হয়। পুলিশ ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করলে আদালত সাত দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
মামলার অন্যতম আসামি ইকবাল হোসেনকে কক্সবাজার থেকে গ্রেফতার করা হয়। পরে কক্সবাজার থেকে কুমিল্লায় আনা হয়। পুলিশি জিজ্ঞাসাবাদে ইকবাল পূজামণ্ডপে কোরআন রাখার বিষয়টি স্বীকার করেন। সেই সঙ্গে গদাটি পুকুরে ফেলে দেওয়ার কথাও পুলিশকে জানিয়েছিলেন। কিন্তু গদাটি ঝোপের ভেতর দেখিয়ে দিয়েছেন তিনি।
গত ১৩ অক্টোবর নানুয়াদিঘির পাড় পূজামণ্ডপে কোরআন অবমাননার ঘটনায় কুমিল্লা নগরীর বিভিন্ন জায়গায় পূজামণ্ডপ ও মন্দির ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে।
সোমবার, ২৫ অক্টোবর ২০২১
কুমিল্লায় পূজামণ্ডপে হনুমান হাত থেকে নিয়ে ফেলে দেওয়া গদা উদ্ধার করা হয়েছে। সে ঘটনায় অভিযুক্ত মো. ইকবাল গদাটি ঝোপের ভেতর ফেলে দেন।
রবিবার রাত ১১টায় ইকবালের দেখানো জায়গা কুমিল্লা নগরীর দারোগাবাড়ি মাজার মসজিদের পাশের ঝোপের ভেতর থেকে গদাটি উদ্ধার করা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে সিআইডি কুমিল্লার পুলিশ সুপার খান মোহাম্মদ রেজওয়ান বলেন, রবিবার রাতে পুলিশের করা কোরআন অবমাননার মামলা সিআইডিকে তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। এরপর জিজ্ঞাসাবাদে স্বীকারোক্তিতে মামলার অন্যতম আসামি ইকবাল হোসেন জানান ১৩ অক্টোবর নানুয়াদিঘির পাড় পূজামণ্ডপে হনুমানের কোলে কোরআন রেখে হাত থেকে গদাটি নিয়ে আসেন। এরপর দারোগাবাড়ি মাজার মসজিদের পাশের ঝোপে ফেলে দেন। রাতে ইকবালকে মাজারের পাশে নিয়ে যাওয়া হলে ঝোপের ভেতর গদাটি দেখিয়ে দেন।
অভিযুক্ত ইকবালকে নিয়ে অভিযানে যায় পুলিশ
কোরআন অবমাননার মামলায় ইকবাল হোসেন ছাড়াও অন্য আসামিরা হলেন দারোগাবাড়ি মাজারের দুই খাদেম ফয়সাল ও হুমায়ুন এবং জরুরি সেবা নম্বর ৯৯৯-এ কল দিয়ে ঘটনাটি জানানো ইকরাম।ইকবালসহ চার আসামিকে জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য শনিবার (২৩ অক্টোবর) আদালত সাত দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
পুলিশের কাছ থেকে মামলাটি সিআইডিতে হস্তান্তরের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কুমিল্লার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) এম তানভীর আহমেদ।
তিনি বলেন, কোরআন অবমাননায় ইকবালের বিরুদ্ধে করা মামলাটি সিআইডিতে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ মামলায় এখন পর্যন্ত চার জন গ্ৰেফতার হয়েছেন। শনিবার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মিথিলা জাহান নিপার আদালতে ইকবালসহ চার জনকে হাজির করা হয়। পুলিশ ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করলে আদালত সাত দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
মামলার অন্যতম আসামি ইকবাল হোসেনকে কক্সবাজার থেকে গ্রেফতার করা হয়। পরে কক্সবাজার থেকে কুমিল্লায় আনা হয়। পুলিশি জিজ্ঞাসাবাদে ইকবাল পূজামণ্ডপে কোরআন রাখার বিষয়টি স্বীকার করেন। সেই সঙ্গে গদাটি পুকুরে ফেলে দেওয়ার কথাও পুলিশকে জানিয়েছিলেন। কিন্তু গদাটি ঝোপের ভেতর দেখিয়ে দিয়েছেন তিনি।
গত ১৩ অক্টোবর নানুয়াদিঘির পাড় পূজামণ্ডপে কোরআন অবমাননার ঘটনায় কুমিল্লা নগরীর বিভিন্ন জায়গায় পূজামণ্ডপ ও মন্দির ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে।