ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের অভিযোগে
ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের অভিযোগে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে করা মামলায় বাউল শিল্পী রিতা দেওয়ানসহ তিন জনের বিরুদ্ধে চার্জ গঠনের মাধ্যমে বিচার শুরুর আদেশ দিয়েছেন আদালত।
আজ (২৫ অক্টোবর) সোমবার ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেন এই আদেশ দেন।
ট্রাইব্যুনালের বিচারক মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেন আগামী বছরের ২৭ জানুয়ারি সাক্ষ্য গ্রহণের তারিখ ঠিক করেছেন। রিতার সঙ্গে অভিযুক্ত অন্য দুই আসামি হলেন শাজাহান ও ইকবাল হোসেন।
অভিযোগ গঠনের সময় তিন আসামিই আদালতে হাজির ছিলেন। তাদের পক্ষে আইনজীবীরা অভিযোগ থেকে অব্যাহতি চেয়ে শুনানি করেন। উভয়পক্ষের শুনানি শেষে আদালত আসামিদের কাছে জানতে চান- তারা দোষী না নির্দোষ। তখন তিন আসামির সবাই নিজেকে নির্দোষ দাবি করেন। এরপর আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের আদেশ দেন।
গত বছরের ২৯ অক্টোবর রিতা দেওয়ানসহ তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগের বিষয়ে প্রাথমিকভাবে সত্যতা প্রমাণ পাওয়ায় ট্রাইব্যুনালে এ প্রতিবেদন দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পিবিআই পুলিশ পরিদর্শক মিজানুর রহমান। এরপর তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত। পরে আত্মসমর্পণ করে জামিন নেন রিতা।
একটি পালা গানে ধর্ম নিয়ে কটূক্তি করার অভিযোগ এনে গত বছরের ৩১ জানুয়ারি বাংলাদেশ সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক আস্সামছ জগলুল হোসেনের আদালতে ঢাকা আইনজীবী সমিতির সদস্য ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলাটি দায়ের করেন। এরপর বিচারক পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন।
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করার ব্যাখ্যায় অ্যাডভোকেট মো. ইমরুল হাসান বলেন, পালা গানের আসরে প্রতিপক্ষকে আক্রমণ করতে গিয়ে রিতা দেওয়ান ‘মহান আল্লাহকে নিয়ে চরম ধৃষ্টতা, অশ্লীল ও কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করেন’। আর তা ইউটিউবে ছড়িয়ে পড়ে। মামলার পরদিনই রিতা দেওয়ান ইউটিউবে এসে ক্ষমা চেয়েছিলেন। ওই পালা গান নিয়ে রিতার বিরুদ্ধে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করার অভিযোগ এনে আরেকটি মামলাও হয়েছে।
ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের অভিযোগে
সোমবার, ২৫ অক্টোবর ২০২১
ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের অভিযোগে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে করা মামলায় বাউল শিল্পী রিতা দেওয়ানসহ তিন জনের বিরুদ্ধে চার্জ গঠনের মাধ্যমে বিচার শুরুর আদেশ দিয়েছেন আদালত।
আজ (২৫ অক্টোবর) সোমবার ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেন এই আদেশ দেন।
ট্রাইব্যুনালের বিচারক মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেন আগামী বছরের ২৭ জানুয়ারি সাক্ষ্য গ্রহণের তারিখ ঠিক করেছেন। রিতার সঙ্গে অভিযুক্ত অন্য দুই আসামি হলেন শাজাহান ও ইকবাল হোসেন।
অভিযোগ গঠনের সময় তিন আসামিই আদালতে হাজির ছিলেন। তাদের পক্ষে আইনজীবীরা অভিযোগ থেকে অব্যাহতি চেয়ে শুনানি করেন। উভয়পক্ষের শুনানি শেষে আদালত আসামিদের কাছে জানতে চান- তারা দোষী না নির্দোষ। তখন তিন আসামির সবাই নিজেকে নির্দোষ দাবি করেন। এরপর আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের আদেশ দেন।
গত বছরের ২৯ অক্টোবর রিতা দেওয়ানসহ তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগের বিষয়ে প্রাথমিকভাবে সত্যতা প্রমাণ পাওয়ায় ট্রাইব্যুনালে এ প্রতিবেদন দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পিবিআই পুলিশ পরিদর্শক মিজানুর রহমান। এরপর তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত। পরে আত্মসমর্পণ করে জামিন নেন রিতা।
একটি পালা গানে ধর্ম নিয়ে কটূক্তি করার অভিযোগ এনে গত বছরের ৩১ জানুয়ারি বাংলাদেশ সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক আস্সামছ জগলুল হোসেনের আদালতে ঢাকা আইনজীবী সমিতির সদস্য ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলাটি দায়ের করেন। এরপর বিচারক পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন।
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করার ব্যাখ্যায় অ্যাডভোকেট মো. ইমরুল হাসান বলেন, পালা গানের আসরে প্রতিপক্ষকে আক্রমণ করতে গিয়ে রিতা দেওয়ান ‘মহান আল্লাহকে নিয়ে চরম ধৃষ্টতা, অশ্লীল ও কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করেন’। আর তা ইউটিউবে ছড়িয়ে পড়ে। মামলার পরদিনই রিতা দেওয়ান ইউটিউবে এসে ক্ষমা চেয়েছিলেন। ওই পালা গান নিয়ে রিতার বিরুদ্ধে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করার অভিযোগ এনে আরেকটি মামলাও হয়েছে।