নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলার রাজগন্জে দিনদুপুরে সন্ত্রাসী জিকরা বাহিনীসহ কয়েকটি সন্ত্রাসী বাহিনী প্রকাশ্যে অস্র নিয়ে হোন্ডা মিছিল করেছে। এতে রাজগন্জ ইউনিয়নের মজুমদার হাটসহ কয়েকটি এলাকায় আতংক সৃষ্টি হয়। এসময় বাজার বন্ধ হয়ে যায়।
মজুমদার হাটের ব্যাবসয়ী মাসুদ আলম ও আবদুল মালেক সরকার জানায়, এলাকার সন্ত্রাসী জিকার বাহিনী রবিবার বিকেল ৪ টায় ৪০/৫০ টি হোন্ডা যোগে ১২০/১৩০ জন সন্ত্রাসী মজুমদার হাট বাজারে এসে ত্রাসের রাজত্ব সৃষ্টি করে এবং কয়েক রাউন্ড গুলি ফাঁকা গুলি ছুঁড়ে।
এসময় জিকার বাহিনীর নেতৃত্ব দানকারী রাশেদ আলম জিকার চিৎকার দিয়ে নৌকা প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী সেলিম কে খোঁজা খুঁজি করে।
পরে এ বাহিনীর সাথে মাদক ব্যবসায়ী লজিক,অস্ত্র মামলায় ১০ বছরের সাজাপ্রাপ্ত আসামি মোজাম্মেল হোসেনের মুজা বাহিনী,সম্রাট বাহিনী, ও মাদক কারবারী ইব্রাহিম বাহিনী এসে হোন্ডা মিছিলে যোগ দেন। মিছিলটি রাজাগঞ্জ বাজারসহ বিভিন্ন এলাকায় শো ডাউন করেন।
স্হানীয় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান খবরের সত্যতা স্বীকার করে বলেন,এ বাহিনী দির্ঘদিন ধরে এলাকায় মাদক, অস্রব্যবসা করে যাচ্ছে। বর্তমানে ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনকে সামনে রেখে এলাকায় আধিপত্য বিস্তার করার জন্য প্রকাশ্যে অস্র মিচিল করছে।
তিনি বলেন, বিষয়টি পুলিশ সুপার, জেলাপ্রশাসক ও বেগমগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে লিখিত ভাবে জানানো হয়েছে। এ ব্যাপারে রাসেল আলম জিকরাকে জিজ্ঞাসা করলে সে জানায়, সেলিম চেয়ারম্যান কে দেখে নেবে সে।
প্রকাশ্য অস্র মিছিল প্রসঙ্গে জিকার জানায়, এরা আমার ছেলে। পুলিশ ও জানে কার কাছে কি আছে। এব্যাপারে পএিকায় লিখে লাভ হবেনা।
নোয়াখালীর পুলিশ সুপার মোঃ শহীদুল ইসলাম জানান, এ ব্যাপারে খোঁজ খবর নিয়ে ব্যবস্হা নেয়া হবে। বেগমগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জানান, আমি এ থানায় নতুন এখনও বুঝে উঠতে পারিনি। লিখিত অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
সোমবার, ২৫ অক্টোবর ২০২১
নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলার রাজগন্জে দিনদুপুরে সন্ত্রাসী জিকরা বাহিনীসহ কয়েকটি সন্ত্রাসী বাহিনী প্রকাশ্যে অস্র নিয়ে হোন্ডা মিছিল করেছে। এতে রাজগন্জ ইউনিয়নের মজুমদার হাটসহ কয়েকটি এলাকায় আতংক সৃষ্টি হয়। এসময় বাজার বন্ধ হয়ে যায়।
মজুমদার হাটের ব্যাবসয়ী মাসুদ আলম ও আবদুল মালেক সরকার জানায়, এলাকার সন্ত্রাসী জিকার বাহিনী রবিবার বিকেল ৪ টায় ৪০/৫০ টি হোন্ডা যোগে ১২০/১৩০ জন সন্ত্রাসী মজুমদার হাট বাজারে এসে ত্রাসের রাজত্ব সৃষ্টি করে এবং কয়েক রাউন্ড গুলি ফাঁকা গুলি ছুঁড়ে।
এসময় জিকার বাহিনীর নেতৃত্ব দানকারী রাশেদ আলম জিকার চিৎকার দিয়ে নৌকা প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী সেলিম কে খোঁজা খুঁজি করে।
পরে এ বাহিনীর সাথে মাদক ব্যবসায়ী লজিক,অস্ত্র মামলায় ১০ বছরের সাজাপ্রাপ্ত আসামি মোজাম্মেল হোসেনের মুজা বাহিনী,সম্রাট বাহিনী, ও মাদক কারবারী ইব্রাহিম বাহিনী এসে হোন্ডা মিছিলে যোগ দেন। মিছিলটি রাজাগঞ্জ বাজারসহ বিভিন্ন এলাকায় শো ডাউন করেন।
স্হানীয় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান খবরের সত্যতা স্বীকার করে বলেন,এ বাহিনী দির্ঘদিন ধরে এলাকায় মাদক, অস্রব্যবসা করে যাচ্ছে। বর্তমানে ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনকে সামনে রেখে এলাকায় আধিপত্য বিস্তার করার জন্য প্রকাশ্যে অস্র মিচিল করছে।
তিনি বলেন, বিষয়টি পুলিশ সুপার, জেলাপ্রশাসক ও বেগমগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে লিখিত ভাবে জানানো হয়েছে। এ ব্যাপারে রাসেল আলম জিকরাকে জিজ্ঞাসা করলে সে জানায়, সেলিম চেয়ারম্যান কে দেখে নেবে সে।
প্রকাশ্য অস্র মিছিল প্রসঙ্গে জিকার জানায়, এরা আমার ছেলে। পুলিশ ও জানে কার কাছে কি আছে। এব্যাপারে পএিকায় লিখে লাভ হবেনা।
নোয়াখালীর পুলিশ সুপার মোঃ শহীদুল ইসলাম জানান, এ ব্যাপারে খোঁজ খবর নিয়ে ব্যবস্হা নেয়া হবে। বেগমগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জানান, আমি এ থানায় নতুন এখনও বুঝে উঠতে পারিনি। লিখিত অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।