নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ উপজেলার জামপুর ইউনিয়নের বস্তল এলাকায় ইউপি নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও গুলি বর্ষণের ঘটনা ঘটেছে।
এতে আহত হয়েছেন ২০ জন। বৃহস্পতিবার (২৫ নভেম্বর) বিকেলে নৌকার প্রার্থী হুমায়ুন মেম্বার ও লাঙ্গলের প্রার্থী আশরাফুল আলম মাকসুদ ভুইয়ার সমর্থকদের মধ্যে এ সংঘর্ষ ঘটে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ১০ রাউন্ড ফাঁকা গুলি বর্ষণ করে। পারভেজ নামে এক অস্ত্রধারী যুবককে আটক করে গণপিটুনী দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করেছে এলাকাবাসী।
এলাকাবাসী জানান, বৃহস্পতিবার বিকেলে জামপুর ইউনিয়নে জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী আশরাফুল আলম মাকসুদ ভুঁইয়া তার নেতাকর্মী নিয়ে নির্বাচনী প্রচারণায় বস্তল এলাকায় গেলে নৌকার সমর্থকরা তার গাড়ির আটকে নেতাকর্মীদের উপর হামলা চালান। এসময় পিটিয়ে আহত করা হয়, ভাংচুর করা হয় কয়েকটি গাড়ি।
নৌকার প্রার্থী হুমায়ুন কবির ঘটনাস্থলে আসলে তার নেতাকর্মীদের লক্ষ্য করে মাকসুদ ভূঁইয়ার সমর্থকরা ধাওয়া করে। পরে হুমায়ুন মেম্বারের নেতাকর্মীরা আবারো মাকসুদ আলমের সমর্থকদের ওপর হামলা চালায়। এ সময় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ১০ রাউন্ড ফাঁকা গুলি বর্ষণ করে। সংঘর্ষে উভয় পক্ষের অন্তত ২০ জন নেতাকর্মী আহত হয়েছেন।
খবর পেয়ে নারায়ণগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (খ অঞ্চল) শেখ বিল্লাল হোসেন, সোনারগাঁ উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভুমি) গোলাম মুস্তাফা মুন্না ও থানার অফিসার ইনচার্জ হাফিজুর রহমান ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।
অপরদিকে জাতীয় পার্টির প্রার্থীর লোকজন পাকুন্ডা এলাকায় নৌকার ক্যাম্প ভাঙচুর করে। এ সময় পারভেজ নামের এক অস্ত্রধারী যুবককে আটক করে গণপিটুনী দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করেছে এলাকাবাসী। তবে অস্ত্রধারী যুবককে নৌকার সমর্থকরা জাপার সমর্থক ও জাপার সর্মথকরা নৌকার সর্মথক বলে দাবি করেন।
এই ব্যাপারে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (খ অঞ্চল) শেখ বিল্লাল হোসেন জানান, দুই প্রার্থীর নেতাকর্মীদের সংঘর্ষের ঘটনায় বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। সেখানে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়ন রয়েছে।
অস্ত্রধারী যুবকের বিষয়ে মামলার প্রস্তুতি চলছে।
শুক্রবার, ২৬ নভেম্বর ২০২১
নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ উপজেলার জামপুর ইউনিয়নের বস্তল এলাকায় ইউপি নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও গুলি বর্ষণের ঘটনা ঘটেছে।
এতে আহত হয়েছেন ২০ জন। বৃহস্পতিবার (২৫ নভেম্বর) বিকেলে নৌকার প্রার্থী হুমায়ুন মেম্বার ও লাঙ্গলের প্রার্থী আশরাফুল আলম মাকসুদ ভুইয়ার সমর্থকদের মধ্যে এ সংঘর্ষ ঘটে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ১০ রাউন্ড ফাঁকা গুলি বর্ষণ করে। পারভেজ নামে এক অস্ত্রধারী যুবককে আটক করে গণপিটুনী দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করেছে এলাকাবাসী।
এলাকাবাসী জানান, বৃহস্পতিবার বিকেলে জামপুর ইউনিয়নে জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী আশরাফুল আলম মাকসুদ ভুঁইয়া তার নেতাকর্মী নিয়ে নির্বাচনী প্রচারণায় বস্তল এলাকায় গেলে নৌকার সমর্থকরা তার গাড়ির আটকে নেতাকর্মীদের উপর হামলা চালান। এসময় পিটিয়ে আহত করা হয়, ভাংচুর করা হয় কয়েকটি গাড়ি।
নৌকার প্রার্থী হুমায়ুন কবির ঘটনাস্থলে আসলে তার নেতাকর্মীদের লক্ষ্য করে মাকসুদ ভূঁইয়ার সমর্থকরা ধাওয়া করে। পরে হুমায়ুন মেম্বারের নেতাকর্মীরা আবারো মাকসুদ আলমের সমর্থকদের ওপর হামলা চালায়। এ সময় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ১০ রাউন্ড ফাঁকা গুলি বর্ষণ করে। সংঘর্ষে উভয় পক্ষের অন্তত ২০ জন নেতাকর্মী আহত হয়েছেন।
খবর পেয়ে নারায়ণগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (খ অঞ্চল) শেখ বিল্লাল হোসেন, সোনারগাঁ উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভুমি) গোলাম মুস্তাফা মুন্না ও থানার অফিসার ইনচার্জ হাফিজুর রহমান ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।
অপরদিকে জাতীয় পার্টির প্রার্থীর লোকজন পাকুন্ডা এলাকায় নৌকার ক্যাম্প ভাঙচুর করে। এ সময় পারভেজ নামের এক অস্ত্রধারী যুবককে আটক করে গণপিটুনী দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করেছে এলাকাবাসী। তবে অস্ত্রধারী যুবককে নৌকার সমর্থকরা জাপার সমর্থক ও জাপার সর্মথকরা নৌকার সর্মথক বলে দাবি করেন।
এই ব্যাপারে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (খ অঞ্চল) শেখ বিল্লাল হোসেন জানান, দুই প্রার্থীর নেতাকর্মীদের সংঘর্ষের ঘটনায় বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। সেখানে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়ন রয়েছে।
অস্ত্রধারী যুবকের বিষয়ে মামলার প্রস্তুতি চলছে।