টিকলি একজন বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সার চিত্রশিল্পী। মাত্র তিনবছর বয়সে পেন্সিল ধরার আগেই রং তুলি দিয়ে আঁকিঁঝকি করতে শুরু করেন তিনি।একের পর এক দেয়ালচিএ একে মুগ্ধ করছেন সবাইকে। ইতমধে ওয়াল পেইন্টার হিসাবে নাম ছড়িয়ে পরেছে সব খানে। টিভি অনুষ্ঠানে ছবি আঁকাআকি করতেন ছোট বেলা থেকেই বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন চ্যানেলে ছবি এঁকেছেন তিনি । তবে ছোটবেলায় ছবি আঁকা শেখা হয়নি তার, বড় ভাই এবং বোনদের আঁকা দেখতে দেখতেই কাজটা রপ্ত করেছেন তিনি।
বিভিন্ন কর্মশালায় অংশ গ্রহন করেছেন।
দেশের বাইরে এখনও কোন এক্সিবিশনে যাওয়া না হলেও তার অনেক কাজই দেশের বাইরে বিক্রি হয়েছে। আমেরিকা, চায়না, ইন্ডিয়া, কম্বোডিয়া। বর্তমানে শিল্পকর্ম নিয়ে তার পরিকল্পনা হলো ছবির মাধ্যমে মানুষকে আলোকিত করা, ইতিবাচক কাজে উৎসাহিত করা এবং সমাজের দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করা। তাকে স্যার এস. এম. সুলতানের কাজ অনুপ্রাণিত করে সবসময়।
নিজের কাজ ও স্বপ্ন নিয়ে তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আমার বাসার প্রত্যেক সদস্য ছবি আঁকার ব্যাপারে সবসময় ভীষণ উৎসাহ যুগিয়েছে, যার ফলে দিনরাত কাজ করতে পারছি।
ছবি আঁকার পাশাপাশি বিভিন্ন সময় মিউজিক ভিডিও ডিরেকশন দেই, ভিডিও এডিট করি, নাচের প্রোগ্রাম করি, টুকটাক গানও করি সখ করে এবং মাঝেমধ্যে অভিনয় এবং মডেলিংও করা হয়।
এছাড়াও ক্যারাটে চর্চা করি এবং অবসরে কবিতা আবৃত্তি করতে ভালোবাসি। আমার স্বপ্ন আমার দেশের জন্য কিছু করা যেন দ্বারা সমাজের কিছু মানুষ উপকৃত হয়।
বৃহস্পতিবার, ২০ মে ২০২১
টিকলি একজন বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সার চিত্রশিল্পী। মাত্র তিনবছর বয়সে পেন্সিল ধরার আগেই রং তুলি দিয়ে আঁকিঁঝকি করতে শুরু করেন তিনি।একের পর এক দেয়ালচিএ একে মুগ্ধ করছেন সবাইকে। ইতমধে ওয়াল পেইন্টার হিসাবে নাম ছড়িয়ে পরেছে সব খানে। টিভি অনুষ্ঠানে ছবি আঁকাআকি করতেন ছোট বেলা থেকেই বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন চ্যানেলে ছবি এঁকেছেন তিনি । তবে ছোটবেলায় ছবি আঁকা শেখা হয়নি তার, বড় ভাই এবং বোনদের আঁকা দেখতে দেখতেই কাজটা রপ্ত করেছেন তিনি।
বিভিন্ন কর্মশালায় অংশ গ্রহন করেছেন।
দেশের বাইরে এখনও কোন এক্সিবিশনে যাওয়া না হলেও তার অনেক কাজই দেশের বাইরে বিক্রি হয়েছে। আমেরিকা, চায়না, ইন্ডিয়া, কম্বোডিয়া। বর্তমানে শিল্পকর্ম নিয়ে তার পরিকল্পনা হলো ছবির মাধ্যমে মানুষকে আলোকিত করা, ইতিবাচক কাজে উৎসাহিত করা এবং সমাজের দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করা। তাকে স্যার এস. এম. সুলতানের কাজ অনুপ্রাণিত করে সবসময়।
নিজের কাজ ও স্বপ্ন নিয়ে তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আমার বাসার প্রত্যেক সদস্য ছবি আঁকার ব্যাপারে সবসময় ভীষণ উৎসাহ যুগিয়েছে, যার ফলে দিনরাত কাজ করতে পারছি।
ছবি আঁকার পাশাপাশি বিভিন্ন সময় মিউজিক ভিডিও ডিরেকশন দেই, ভিডিও এডিট করি, নাচের প্রোগ্রাম করি, টুকটাক গানও করি সখ করে এবং মাঝেমধ্যে অভিনয় এবং মডেলিংও করা হয়।
এছাড়াও ক্যারাটে চর্চা করি এবং অবসরে কবিতা আবৃত্তি করতে ভালোবাসি। আমার স্বপ্ন আমার দেশের জন্য কিছু করা যেন দ্বারা সমাজের কিছু মানুষ উপকৃত হয়।