আগামী জানুয়ারি থেকে বেসরকারি স্কুল-কলেজের শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতন-ভাতার সরকারি অংশ ইলেক্ট্রনিক ফান্ড ট্রান্সফার (ইএফটি) প্রক্রিয়ায় পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
এ সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের লক্ষ্যে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর এমপিওভুক্তি এবং বিভিন্ন আর্থিক সুবিধার আবেদনের সময়সীমা পুনর্নির্ধারণ করেছে। নতুন নিয়মে, প্রতি জোড় মাসের ৬ তারিখের মধ্যে শিক্ষক-কর্মচারীরা এমপিওভুক্তির আবেদন করতে পারবেন। আবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের জন্য বেজোড় মাসে কমিটি বৈঠক করবে।
এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা এতদিন ধরে সরকারি কোষাগার থেকে আটটি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের মাধ্যমে ছাড় করা হতো, যা অনেক সময় দেরিতে পৌঁছাতো। নতুন ইএফটি প্রক্রিয়া চালুর ফলে, শিক্ষকরা মাসের শুরুতেই বেতন-ভাতা পাবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
গত ৫ অক্টোবর বিশ্ব শিক্ষক দিবসে, শিক্ষা মন্ত্রণালয় ইএফটি প্রক্রিয়ায় বেতন দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেয়। প্রাথমিকভাবে বেসরকারি এমপিওভুক্ত ২০৯ জন শিক্ষক-কর্মচারীর অক্টোবর মাসের এমপিও ইএফটিতে ছাড় করা হয়েছে। তথ্য সংগ্রহের কাজ শেষ হলে জানুয়ারি থেকেই ইএফটি প্রক্রিয়ায় বেতন-ভাতা দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর।
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন-ভাতা ইএফটিতে পাঠানোর জন্য, সংশ্লিষ্টদের জাতীয় পরিচয়পত্র, মোবাইল নম্বর, এবং ব্যাংক অ্যাকাউন্টের তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে। মাদ্রাসা এবং কারিগরি শিক্ষার ক্ষেত্রেও একই প্রক্রিয়া বাস্তবায়নের কাজ চলছে।
এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়ে শিক্ষকদের সংগঠন বাংলাদেশ শিক্ষক ফোরাম (বাশিফ) এর সভাপতি মো. হাবিবুল্লাহ রাজু বলেন, “শিক্ষকরা দ্রুত এ উদ্যোগের বাস্তবায়ন দেখতে চান এবং আশা করেন, এতে কোনো হয়রানি বা বঞ্চনার ঘটনা ঘটবে না।”
এমপিওভুক্তির আবেদন এবং যাচাই প্রক্রিয়ার সময়সীমা নির্ধারণসহ সবধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। আশা করা যাচ্ছে, ইএফটি প্রক্রিয়া চালুর ফলে বেতন-ভাতার দেরি এবং অন্যান্য সমস্যাগুলি দূর হবে।
রোববার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪
আগামী জানুয়ারি থেকে বেসরকারি স্কুল-কলেজের শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতন-ভাতার সরকারি অংশ ইলেক্ট্রনিক ফান্ড ট্রান্সফার (ইএফটি) প্রক্রিয়ায় পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
এ সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের লক্ষ্যে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর এমপিওভুক্তি এবং বিভিন্ন আর্থিক সুবিধার আবেদনের সময়সীমা পুনর্নির্ধারণ করেছে। নতুন নিয়মে, প্রতি জোড় মাসের ৬ তারিখের মধ্যে শিক্ষক-কর্মচারীরা এমপিওভুক্তির আবেদন করতে পারবেন। আবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের জন্য বেজোড় মাসে কমিটি বৈঠক করবে।
এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা এতদিন ধরে সরকারি কোষাগার থেকে আটটি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের মাধ্যমে ছাড় করা হতো, যা অনেক সময় দেরিতে পৌঁছাতো। নতুন ইএফটি প্রক্রিয়া চালুর ফলে, শিক্ষকরা মাসের শুরুতেই বেতন-ভাতা পাবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
গত ৫ অক্টোবর বিশ্ব শিক্ষক দিবসে, শিক্ষা মন্ত্রণালয় ইএফটি প্রক্রিয়ায় বেতন দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেয়। প্রাথমিকভাবে বেসরকারি এমপিওভুক্ত ২০৯ জন শিক্ষক-কর্মচারীর অক্টোবর মাসের এমপিও ইএফটিতে ছাড় করা হয়েছে। তথ্য সংগ্রহের কাজ শেষ হলে জানুয়ারি থেকেই ইএফটি প্রক্রিয়ায় বেতন-ভাতা দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর।
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন-ভাতা ইএফটিতে পাঠানোর জন্য, সংশ্লিষ্টদের জাতীয় পরিচয়পত্র, মোবাইল নম্বর, এবং ব্যাংক অ্যাকাউন্টের তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে। মাদ্রাসা এবং কারিগরি শিক্ষার ক্ষেত্রেও একই প্রক্রিয়া বাস্তবায়নের কাজ চলছে।
এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়ে শিক্ষকদের সংগঠন বাংলাদেশ শিক্ষক ফোরাম (বাশিফ) এর সভাপতি মো. হাবিবুল্লাহ রাজু বলেন, “শিক্ষকরা দ্রুত এ উদ্যোগের বাস্তবায়ন দেখতে চান এবং আশা করেন, এতে কোনো হয়রানি বা বঞ্চনার ঘটনা ঘটবে না।”
এমপিওভুক্তির আবেদন এবং যাচাই প্রক্রিয়ার সময়সীমা নির্ধারণসহ সবধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। আশা করা যাচ্ছে, ইএফটি প্রক্রিয়া চালুর ফলে বেতন-ভাতার দেরি এবং অন্যান্য সমস্যাগুলি দূর হবে।