স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদের (স্বাশিপ) কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক ও ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই এসোসিয়েশনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও শিক্ষা মন্ত্রনালয়ের বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান শিক্ষক কর্মচারী কল্যাণ ট্রাস্টের সচিব অধ্যক্ষ শাহজাহান আলম সাজু ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয় কুষ্টিয়ার সিন্ডিকেট সদস্য মনোনীত হয়েছেন।
ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয় আইন অনুযায়ি তাকে আগামী দুই বছরের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সদস্য হিসেবে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে।
আইন অনুযায়ী ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়ের চ্যান্সলের ও রাষ্ট্রপতি উক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন দুইজন গ্রাজুয়েটসকে সিন্ডিকেট সদস্য হিসেবে মনোনয়ন দেওয়ার বিধান রয়েছে। ১৯৯০ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ব্যাচ বের হলেও গত ৩১ বছর বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যালামনাইরা এই অধিকার থেকে বঞ্চিত ছিলেন।
অধ্যক্ষ শাহজাহান আলম সাজু ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ব্যাচের ছাত্র ও বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ছিলেন। তিনি দেশের সর্ববৃহৎ শিক্ষক সংগঠন স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক এবং শিক্ষক কর্মচারী কল্যাণ ট্রাস্টের সচিব হিসাবে চতুর্থ মেয়াদে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি নিজ এলাকা ব্রাহ্মণবাড়িয়া সহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন।
শাহজাহান আলম সাজু বাংলাদেশ ছাত্রলীগ জাতীয় কার্যকরী সংসদের যুগ্ম-সাধারণ, সহ-সভাপতি ও দুইবার কেন্দ্রীয় সদস্য ছিলেন। তিনি এরশাদ ও খালেদা জিয়া সরকারের রোষানলে পড়ে চার চার বার কারানির্যাতন ভোগ করেন।
শাহজাহান সাজু ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয় প্রগতিশীল সাংবাদিকদের সংগঠন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় প্রেসক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ছিলেন। একজন সৃজনশীল লেখক ও গবেষক হিসাবেও তিনি সুনাম অর্জন করেন। মুক্তিযুদ্ধ, বঙ্গবন্ধু, শেখ হাসিনার জীবন ও কর্ম, সহ দেশের ইতিহাস ঐতিহ্যের উপর ভিত্তি করে তাঁর লেখা গবেষণামুলক ১১ বই পাঠক সমাজে ব্যাপকভাবে সমাদৃত হয়।
বৃহস্পতিবার, ০৬ মে ২০২১
স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদের (স্বাশিপ) কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক ও ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই এসোসিয়েশনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও শিক্ষা মন্ত্রনালয়ের বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান শিক্ষক কর্মচারী কল্যাণ ট্রাস্টের সচিব অধ্যক্ষ শাহজাহান আলম সাজু ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয় কুষ্টিয়ার সিন্ডিকেট সদস্য মনোনীত হয়েছেন।
ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয় আইন অনুযায়ি তাকে আগামী দুই বছরের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সদস্য হিসেবে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে।
আইন অনুযায়ী ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়ের চ্যান্সলের ও রাষ্ট্রপতি উক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন দুইজন গ্রাজুয়েটসকে সিন্ডিকেট সদস্য হিসেবে মনোনয়ন দেওয়ার বিধান রয়েছে। ১৯৯০ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ব্যাচ বের হলেও গত ৩১ বছর বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যালামনাইরা এই অধিকার থেকে বঞ্চিত ছিলেন।
অধ্যক্ষ শাহজাহান আলম সাজু ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ব্যাচের ছাত্র ও বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ছিলেন। তিনি দেশের সর্ববৃহৎ শিক্ষক সংগঠন স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক এবং শিক্ষক কর্মচারী কল্যাণ ট্রাস্টের সচিব হিসাবে চতুর্থ মেয়াদে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি নিজ এলাকা ব্রাহ্মণবাড়িয়া সহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন।
শাহজাহান আলম সাজু বাংলাদেশ ছাত্রলীগ জাতীয় কার্যকরী সংসদের যুগ্ম-সাধারণ, সহ-সভাপতি ও দুইবার কেন্দ্রীয় সদস্য ছিলেন। তিনি এরশাদ ও খালেদা জিয়া সরকারের রোষানলে পড়ে চার চার বার কারানির্যাতন ভোগ করেন।
শাহজাহান সাজু ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয় প্রগতিশীল সাংবাদিকদের সংগঠন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় প্রেসক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ছিলেন। একজন সৃজনশীল লেখক ও গবেষক হিসাবেও তিনি সুনাম অর্জন করেন। মুক্তিযুদ্ধ, বঙ্গবন্ধু, শেখ হাসিনার জীবন ও কর্ম, সহ দেশের ইতিহাস ঐতিহ্যের উপর ভিত্তি করে তাঁর লেখা গবেষণামুলক ১১ বই পাঠক সমাজে ব্যাপকভাবে সমাদৃত হয়।