দেশে প্রথমবারের মত ব্র্যান্ড প্র্যাক্টিশনার্স বাংলাদেশ এর আয়োজনে অনুষ্ঠিত হলো আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় ‘মার্কেটিং বিতর্ক’ উৎসব।
গত ১৭ জুলাই থেকে শুরু হওয়া এই বিতর্ক প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত পর্ব অনুষ্ঠিত হয় সেপ্টেম্বর মাসের ১৮ তারিখে।
ফেসবুক প্লাটফর্মে আয়োজিত দুই মাস ব্যাপি এই প্রতিযোগিতায় দেশের সকল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১২৭টি দল আবেদন করে। এই ১২৭ টি দল থেকে বাছাই করে ৬৪টি দলকে নির্বাচিত করা হয় প্রতিযোগীতায় অংশগ্রহণের জন্য। পরবর্তিতে এই ৬৪টি দলের অংশগ্রহণেই শেষ হয় এই সনাতন পদ্ধতির বিতর্ক উৎসব ।
এই উৎসবের মডারেটর এবং বিচারক হিসাবে ৯০ জন ব্র্যান্ড প্র্যাক্টিশনার্সের পাশাপাশি অংশগ্রহণকারী দলগুলোকে তথ্য-উপাত্ত ও বিভিন্ন বিষয়ে সহযোগিতার জন্য মেন্টর হিসাবে যুক্ত ছিলেন আরো ৪০ জন মার্কেটিং পেশাজীবী।
চূড়ান্ত প্রতিযোগিতায় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের এসএমসি ‘লেভি স্কোয়াড’ টিমকে হারিয়ে বিজয়ী হয় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের টিম ‘বায’!
পুরস্কার বিতরনী অনুষ্ঠানে ব্র্যান্ড প্র্যাক্টিশনার্স বাংলাদেশ-এর প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মির্জা মুহাম্মদ ইলিয়াস বলেন, ‘এতদিন পেশাজীবীদের জন্যে নানা ধরনের আয়োজন থাকলেও এই প্রথম ছাত্র-ছাত্রীদের জন্যে কিছু করতে পারছি আমরা। পণ্য, ভোক্তা, মার্কেট ডাইনামিক্স, ট্রেন্ড ইত্যাদিসহ দরকারী বিষয়গুলোতে ছাত্র-ছাত্রীরা আগ্রহী হয়ে উঠলে সেটা তাদের ক্যারিয়ারে দারুণ কাজে দেবে।’
ছাত্রাবস্থায় মার্কেটিং এর নানান প্রায়োগিক বিষয়ে ধারণার পাশাপাশি সফল মার্কেটিং পেশাজীবীদের সাথে ছাত্র-ছাত্রীদের একটা সেতুবন্ধন হিসাবেও এই প্রোগ্রাম কাজ করবে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
এই আয়োজন প্রসঙ্গে ওয়ালটনের চিফ মার্কেটিং অফিসার ফিরোজ আলম ক্যারিয়ারের শুরুতেই মার্কেটিং বিষয়ে জানার উপর গুরুত্ব দিতে বলেছেন। তিনি বলেন ‘দেশে আমাদের আরও অনেক সৃষ্টিশীল এবং প্রতিশ্রুতিশীল মার্কেটিয়ার দরকার। ব্যবসায় শিক্ষার পাশাপাশি ইঞ্জিনিয়ার, ডাক্তার এবং মানবিক বিষয়ে অধ্যয়নরত ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝেও মার্কেটিং বিষয়ক জ্ঞান এবং চর্চা বিনিময় এই বিতর্কের মধ্য দিয়েও আরো বেশি আকারে ছড়িয়ে পড়বে বলে বিশ্বাস করি।’
এসএমসি এন্টারপ্রাইজের জেনারেল ম্যানেজার (মার্কেটিং) খন্দকার শামীম রহমান বলেন, ‘একদিন ছাত্র-ছাত্রীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের গন্ডি পেরিয়ে পেশাদার হিসাবে চাকরীর বাজারে প্রবেশ করবে বা নিজেদের উদ্যোগ শুরু করবে। দুই ক্ষেত্রেই মার্কেটিং বিষয়ক জ্ঞান তাদেরকে সফলতার পথে নিয়ে যেতে সাহায্য করবে। আশাকরি, এই উদ্যোগের ফলে তারা বৈশ্বিক এবং দেশীয় মার্কেটিং ট্রেন্ড নিয়ে আরও বেশী জানার সুযোগ পাবে।’
সামনের বছর আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় মার্কেটিং বিতর্ক উৎসব পরবর্তিতে আরো বড় পরিসরে আয়োজন করবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন ব্র্যান্ড প্র্যাক্টিশনার্স বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষ।
বুধবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২১
দেশে প্রথমবারের মত ব্র্যান্ড প্র্যাক্টিশনার্স বাংলাদেশ এর আয়োজনে অনুষ্ঠিত হলো আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় ‘মার্কেটিং বিতর্ক’ উৎসব।
গত ১৭ জুলাই থেকে শুরু হওয়া এই বিতর্ক প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত পর্ব অনুষ্ঠিত হয় সেপ্টেম্বর মাসের ১৮ তারিখে।
ফেসবুক প্লাটফর্মে আয়োজিত দুই মাস ব্যাপি এই প্রতিযোগিতায় দেশের সকল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১২৭টি দল আবেদন করে। এই ১২৭ টি দল থেকে বাছাই করে ৬৪টি দলকে নির্বাচিত করা হয় প্রতিযোগীতায় অংশগ্রহণের জন্য। পরবর্তিতে এই ৬৪টি দলের অংশগ্রহণেই শেষ হয় এই সনাতন পদ্ধতির বিতর্ক উৎসব ।
এই উৎসবের মডারেটর এবং বিচারক হিসাবে ৯০ জন ব্র্যান্ড প্র্যাক্টিশনার্সের পাশাপাশি অংশগ্রহণকারী দলগুলোকে তথ্য-উপাত্ত ও বিভিন্ন বিষয়ে সহযোগিতার জন্য মেন্টর হিসাবে যুক্ত ছিলেন আরো ৪০ জন মার্কেটিং পেশাজীবী।
চূড়ান্ত প্রতিযোগিতায় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের এসএমসি ‘লেভি স্কোয়াড’ টিমকে হারিয়ে বিজয়ী হয় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের টিম ‘বায’!
পুরস্কার বিতরনী অনুষ্ঠানে ব্র্যান্ড প্র্যাক্টিশনার্স বাংলাদেশ-এর প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মির্জা মুহাম্মদ ইলিয়াস বলেন, ‘এতদিন পেশাজীবীদের জন্যে নানা ধরনের আয়োজন থাকলেও এই প্রথম ছাত্র-ছাত্রীদের জন্যে কিছু করতে পারছি আমরা। পণ্য, ভোক্তা, মার্কেট ডাইনামিক্স, ট্রেন্ড ইত্যাদিসহ দরকারী বিষয়গুলোতে ছাত্র-ছাত্রীরা আগ্রহী হয়ে উঠলে সেটা তাদের ক্যারিয়ারে দারুণ কাজে দেবে।’
ছাত্রাবস্থায় মার্কেটিং এর নানান প্রায়োগিক বিষয়ে ধারণার পাশাপাশি সফল মার্কেটিং পেশাজীবীদের সাথে ছাত্র-ছাত্রীদের একটা সেতুবন্ধন হিসাবেও এই প্রোগ্রাম কাজ করবে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
এই আয়োজন প্রসঙ্গে ওয়ালটনের চিফ মার্কেটিং অফিসার ফিরোজ আলম ক্যারিয়ারের শুরুতেই মার্কেটিং বিষয়ে জানার উপর গুরুত্ব দিতে বলেছেন। তিনি বলেন ‘দেশে আমাদের আরও অনেক সৃষ্টিশীল এবং প্রতিশ্রুতিশীল মার্কেটিয়ার দরকার। ব্যবসায় শিক্ষার পাশাপাশি ইঞ্জিনিয়ার, ডাক্তার এবং মানবিক বিষয়ে অধ্যয়নরত ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝেও মার্কেটিং বিষয়ক জ্ঞান এবং চর্চা বিনিময় এই বিতর্কের মধ্য দিয়েও আরো বেশি আকারে ছড়িয়ে পড়বে বলে বিশ্বাস করি।’
এসএমসি এন্টারপ্রাইজের জেনারেল ম্যানেজার (মার্কেটিং) খন্দকার শামীম রহমান বলেন, ‘একদিন ছাত্র-ছাত্রীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের গন্ডি পেরিয়ে পেশাদার হিসাবে চাকরীর বাজারে প্রবেশ করবে বা নিজেদের উদ্যোগ শুরু করবে। দুই ক্ষেত্রেই মার্কেটিং বিষয়ক জ্ঞান তাদেরকে সফলতার পথে নিয়ে যেতে সাহায্য করবে। আশাকরি, এই উদ্যোগের ফলে তারা বৈশ্বিক এবং দেশীয় মার্কেটিং ট্রেন্ড নিয়ে আরও বেশী জানার সুযোগ পাবে।’
সামনের বছর আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় মার্কেটিং বিতর্ক উৎসব পরবর্তিতে আরো বড় পরিসরে আয়োজন করবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন ব্র্যান্ড প্র্যাক্টিশনার্স বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষ।