তালা ভেঙে হলে প্রবেশের হুঁশিয়ারি
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস খোলার দাবিতে মশাল মিছিল করেছে শিক্ষার্থীরা।
গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনার থেকে সাধারণ শিক্ষার্থীদের ব্যানারে মশাল মিছিল শুরু হয়। এসময় বিভিন্ন বিভাগের একশর বেশি শিক্ষার্থী কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেন।
মিছিলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনার থেকে শুরু হয়। ক্যাম্পাসের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে উপাচার্যের বাসভবনের সামনের সড়কে কিছুক্ষণ অবস্থান করে ক্যাম্পাস খোলার দাবিতে শ্লোগান দেন তারা। পরে চৌড়াঙ্গী চত্বরে এসে সবাই সমাবেশে মিলিত হয়।
সমাবেশে শিক্ষার্থীরা ১ সেপ্টেম্বরের মধ্যে ক্যাম্পাস খুলে না দিলে অতীতের মতো হলের তালা ভেঙ্গে প্রবেশ করবেন বলেও হুঁশিয়ারি দেন।
এসময় নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগের স্নাতকোত্তরের শিক্ষার্থী রাকিবুল রনি বলেন, উপাচার্য কোথাও বলেছেন ১৫ অক্টোবর এর পর হল খুলে দেওয়া হবে আবার কোথাও শিক্ষার্থীদেরকে ১৫ দিন ধৈর্য ধরতে বলেছেন। আমাদের প্রথম কর্মসূচি ছিল ১৫ সেপ্টেম্বরে, তখন আমরা ১৫ দিন সময় দিযেছিলাম। শুধু একথাই বলতে চাই যে, ৩০ সেপ্টেম্বর এর মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় খুলে দিতে হবে।
এদিকে সকালে একই দাবিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক শেখ মনজুরুল হকের সঙ্গে দেখা করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। পরে উপাচার্য অধ্যাপক ফারজানা ইসলাম তাদের সঙ্গে মুঠোফোনে যুক্ত হন।
তালা ভেঙে হলে প্রবেশের হুঁশিয়ারি
বৃহস্পতিবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২১
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস খোলার দাবিতে মশাল মিছিল করেছে শিক্ষার্থীরা।
গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনার থেকে সাধারণ শিক্ষার্থীদের ব্যানারে মশাল মিছিল শুরু হয়। এসময় বিভিন্ন বিভাগের একশর বেশি শিক্ষার্থী কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেন।
মিছিলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনার থেকে শুরু হয়। ক্যাম্পাসের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে উপাচার্যের বাসভবনের সামনের সড়কে কিছুক্ষণ অবস্থান করে ক্যাম্পাস খোলার দাবিতে শ্লোগান দেন তারা। পরে চৌড়াঙ্গী চত্বরে এসে সবাই সমাবেশে মিলিত হয়।
সমাবেশে শিক্ষার্থীরা ১ সেপ্টেম্বরের মধ্যে ক্যাম্পাস খুলে না দিলে অতীতের মতো হলের তালা ভেঙ্গে প্রবেশ করবেন বলেও হুঁশিয়ারি দেন।
এসময় নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগের স্নাতকোত্তরের শিক্ষার্থী রাকিবুল রনি বলেন, উপাচার্য কোথাও বলেছেন ১৫ অক্টোবর এর পর হল খুলে দেওয়া হবে আবার কোথাও শিক্ষার্থীদেরকে ১৫ দিন ধৈর্য ধরতে বলেছেন। আমাদের প্রথম কর্মসূচি ছিল ১৫ সেপ্টেম্বরে, তখন আমরা ১৫ দিন সময় দিযেছিলাম। শুধু একথাই বলতে চাই যে, ৩০ সেপ্টেম্বর এর মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় খুলে দিতে হবে।
এদিকে সকালে একই দাবিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক শেখ মনজুরুল হকের সঙ্গে দেখা করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। পরে উপাচার্য অধ্যাপক ফারজানা ইসলাম তাদের সঙ্গে মুঠোফোনে যুক্ত হন।