ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শতবর্ষপূর্তির মূল অনুষ্ঠান ১ নভেম্বরের পরিবর্তে ১ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হবে। করোনা মহামারীর কারণে এ অনুষ্ঠান পিছিয়ে দেয়া হয়েছে। একইসঙ্গে ওই দিনস্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর অনুষ্ঠানও উদযাপন করবে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
রোববার নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে উপাচার্য অধ্যাপক মো. আখতারুজ্জামানের সভাপতিত্বে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শতবর্ষ পূর্তি ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন কেন্দ্রীয় সমন্বয় কমিটির সভায় এই সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
নানা চড়াই-উৎরাই পেরিয়ে গত ১ জুলাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার শতবর্ষ পূর্ণ হয়েছে।
করোনাভাইরাস মহামারীর কারণে বন্ধ ক্যাম্পাসে ১ জুলাই সীমিত পরিসরে প্রতীকী কর্মসূচির মাধ্যমে দিবসটি পালন করা হয়।
শতবর্ষের মূল অনুষ্ঠান চার মাস পিছিয়ে ১ নভেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে বর্ণাঢ্য ও জাঁকজমকপূর্ণভাবে হবে বলে তখন জানানো হয়েছিল। এখন তা আরও এক মাস পেছানো হল।
পেছানোর কারণ সম্পর্কে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, “উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মহামান্য রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ, সংশ্লিষ্ট অতিথি ও শিক্ষার্থীদের সশরীরে অংশগ্রহণের অনুকূল পরিবেশ প্রাপ্তির লক্ষ্যে এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে।"
সভায় অনুষ্ঠান আয়োজনের বিভিন্ন খাতওয়ারি বাজেট পর্যালোচনা ও সার্বিক প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনাও হয়।
উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক মুহাম্মদ সামাদ, উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক এ এস এম মাকসুদ কামাল, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক মমতাজ উদ্দিন আহমেদসহ কেন্দ্রীয় সমন্বয় কমিটির সদস্যরা সভায় উপস্থিত ছিলেন।
সোমবার, ১১ অক্টোবর ২০২১
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শতবর্ষপূর্তির মূল অনুষ্ঠান ১ নভেম্বরের পরিবর্তে ১ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হবে। করোনা মহামারীর কারণে এ অনুষ্ঠান পিছিয়ে দেয়া হয়েছে। একইসঙ্গে ওই দিনস্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর অনুষ্ঠানও উদযাপন করবে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
রোববার নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে উপাচার্য অধ্যাপক মো. আখতারুজ্জামানের সভাপতিত্বে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শতবর্ষ পূর্তি ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন কেন্দ্রীয় সমন্বয় কমিটির সভায় এই সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
নানা চড়াই-উৎরাই পেরিয়ে গত ১ জুলাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার শতবর্ষ পূর্ণ হয়েছে।
করোনাভাইরাস মহামারীর কারণে বন্ধ ক্যাম্পাসে ১ জুলাই সীমিত পরিসরে প্রতীকী কর্মসূচির মাধ্যমে দিবসটি পালন করা হয়।
শতবর্ষের মূল অনুষ্ঠান চার মাস পিছিয়ে ১ নভেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে বর্ণাঢ্য ও জাঁকজমকপূর্ণভাবে হবে বলে তখন জানানো হয়েছিল। এখন তা আরও এক মাস পেছানো হল।
পেছানোর কারণ সম্পর্কে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, “উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মহামান্য রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ, সংশ্লিষ্ট অতিথি ও শিক্ষার্থীদের সশরীরে অংশগ্রহণের অনুকূল পরিবেশ প্রাপ্তির লক্ষ্যে এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে।"
সভায় অনুষ্ঠান আয়োজনের বিভিন্ন খাতওয়ারি বাজেট পর্যালোচনা ও সার্বিক প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনাও হয়।
উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক মুহাম্মদ সামাদ, উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক এ এস এম মাকসুদ কামাল, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক মমতাজ উদ্দিন আহমেদসহ কেন্দ্রীয় সমন্বয় কমিটির সদস্যরা সভায় উপস্থিত ছিলেন।