বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক বিধিমালা- ২০১৩ অনুযায়ী জ্যেষ্ঠতা, পদোন্নতি, সিলেকশন গ্রেড ও প্রযোজ্য টাইমস্কেল দেওয়াসহ তিন দফা দাবি আদায়ের লক্ষ্যে মানববন্ধন করেছে জাতীয়করণকৃত প্রাথমিক শিক্ষক মহাজোট।
আজ (১৭ অক্টোবর) রবিবার জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে আয়োজিত এক সমাবেশ থেকে এমন দাবি জানান সংগঠনটির আহ্বায়ক মো. আমিনুল ইসলাম চৌধুরী।
তাদের অন্য দাবিগুলো হলো- ৪৮ হাজার ৭২০ জন প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকের প্রাপ্ত টাইমস্কেল সংক্রান্ত জটিলতার স্থায়ী সমাধান এবং এসএমসি’র মাধ্যমে নিয়োগপ্রাপ্ত যেসব প্রধান শিক্ষকের নাম গেজেট থেকে বাদ পড়েছে, সেসব শিক্ষককে প্রধান শিক্ষক হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা।
সমাবেশে আমিনুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, জাতীয়করণ হওয়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৩৭ হাজার শিক্ষক রয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২৬ হাজার প্রাথমিক বিদ্যালয় জাতীয়করণ করেছেন। জাতীয়করণের পর জ্যেষ্ঠতার ভিত্তিতে ৫০ শতাংশ শিক্ষককে টাইমস্কেল দেওয়া হয়। কিন্তু গত বছরের আগস্টে অর্থ মন্ত্রণালয় একটি প্রজ্ঞাপন জারির মাধ্যমে শিক্ষকদের টাইমস্কেল বন্ধ করে দেয়। ফলে বর্তমানে যারা অবসরে যাচ্ছেন তাদের এ অর্থ পরিশোধ করা হচ্ছে না।
তিনি আরও বলেন, শিক্ষক বিধিমালা- ২০১৩ এর ৭৪ বিধি অনুযায়ী শিক্ষকদের টাইমস্কেলের অর্থ দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। এটি বহাল রাখতে শিক্ষকদের পক্ষ থেকে আদালতে মামলা দায়ের হয়েছে। বর্তমানে সেটি বিচারাধীন।
তিন দফা দাবি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে আমরা আন্দোলনে নেমেছি। জেলাপর্যায়ে আন্দোলন হয়েছে। কিন্তু তা আমলে নেওয়া হয়নি। এ কারণে ‘জাতীয়করণকৃত প্রাথমিক শিক্ষক মহাজোট’-এর ব্যানারে বিভিন্ন জেলা থেকে প্রায় পাঁচ হাজার শিক্ষক জাতীয় প্রেস ক্লাবে সমবেত হয়েছেন— জানান তিনি।
মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন- মহাজোটের আহ্বায়ক মো. আমিনুল ইসলাম চৌধুরী, প্রধান সমন্বয়ক মো. আবদুর রহমান বাচ্চু, সিনিয়র সমন্বয়ক শেখ আব্দুস ছালাম মিয়া, সমন্বয়ক মো. মাহবুবুল আলম প্রমুখ।
রোববার, ১৭ অক্টোবর ২০২১
বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক বিধিমালা- ২০১৩ অনুযায়ী জ্যেষ্ঠতা, পদোন্নতি, সিলেকশন গ্রেড ও প্রযোজ্য টাইমস্কেল দেওয়াসহ তিন দফা দাবি আদায়ের লক্ষ্যে মানববন্ধন করেছে জাতীয়করণকৃত প্রাথমিক শিক্ষক মহাজোট।
আজ (১৭ অক্টোবর) রবিবার জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে আয়োজিত এক সমাবেশ থেকে এমন দাবি জানান সংগঠনটির আহ্বায়ক মো. আমিনুল ইসলাম চৌধুরী।
তাদের অন্য দাবিগুলো হলো- ৪৮ হাজার ৭২০ জন প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকের প্রাপ্ত টাইমস্কেল সংক্রান্ত জটিলতার স্থায়ী সমাধান এবং এসএমসি’র মাধ্যমে নিয়োগপ্রাপ্ত যেসব প্রধান শিক্ষকের নাম গেজেট থেকে বাদ পড়েছে, সেসব শিক্ষককে প্রধান শিক্ষক হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা।
সমাবেশে আমিনুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, জাতীয়করণ হওয়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৩৭ হাজার শিক্ষক রয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২৬ হাজার প্রাথমিক বিদ্যালয় জাতীয়করণ করেছেন। জাতীয়করণের পর জ্যেষ্ঠতার ভিত্তিতে ৫০ শতাংশ শিক্ষককে টাইমস্কেল দেওয়া হয়। কিন্তু গত বছরের আগস্টে অর্থ মন্ত্রণালয় একটি প্রজ্ঞাপন জারির মাধ্যমে শিক্ষকদের টাইমস্কেল বন্ধ করে দেয়। ফলে বর্তমানে যারা অবসরে যাচ্ছেন তাদের এ অর্থ পরিশোধ করা হচ্ছে না।
তিনি আরও বলেন, শিক্ষক বিধিমালা- ২০১৩ এর ৭৪ বিধি অনুযায়ী শিক্ষকদের টাইমস্কেলের অর্থ দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। এটি বহাল রাখতে শিক্ষকদের পক্ষ থেকে আদালতে মামলা দায়ের হয়েছে। বর্তমানে সেটি বিচারাধীন।
তিন দফা দাবি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে আমরা আন্দোলনে নেমেছি। জেলাপর্যায়ে আন্দোলন হয়েছে। কিন্তু তা আমলে নেওয়া হয়নি। এ কারণে ‘জাতীয়করণকৃত প্রাথমিক শিক্ষক মহাজোট’-এর ব্যানারে বিভিন্ন জেলা থেকে প্রায় পাঁচ হাজার শিক্ষক জাতীয় প্রেস ক্লাবে সমবেত হয়েছেন— জানান তিনি।
মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন- মহাজোটের আহ্বায়ক মো. আমিনুল ইসলাম চৌধুরী, প্রধান সমন্বয়ক মো. আবদুর রহমান বাচ্চু, সিনিয়র সমন্বয়ক শেখ আব্দুস ছালাম মিয়া, সমন্বয়ক মো. মাহবুবুল আলম প্রমুখ।