নির্মিত হয়েছে একক নাটক ‘ছায়া’। এটি রচনা ও পরিচালনা করেছেন তানিম পারভেজ। এ নাটকের সারা চরিত্রটি রূপায়ন করেছেন সাদিয়া ইসলাম মৌ। এছাড়াও অভিনয় করেছেন—হিল্লোল, তৌসিফ প্রমুখ। ঈদের ৬ষ্ঠ দিন সন্ধ্যা ৭টা ৪৫ মিনিটে দেশ টিভিতে প্রচার হবে নাটকটি।
নির্মাতা তানিম জানান, ‘সাধারণত ঈদে যে ধরনের নাটক প্রচার হয়, সেদিক থেকে একটু আলাদা এটি। এতে মৌকে দেখা যাবে সিজোফ্রেনিয়ায় ভোগা এক রোগীর চরিত্রে। পাশাপাশি নাটকটির মধ্যে সচেতনতামূলক বক্তব্য রয়েছে। আশা করছি, দর্শকদের এটি ভালো লাগবে।’
নাটকে গল্পে দেখা যাবে, আলমগীর মোর্শেদ ও সারা দম্পতি নিঃসন্তান। কিছুদিন আগে এক রোড অ্যাকসিডেন্টে মারা যান আলমগীর। তার মৃত্যুর পর অনেক সম্পত্তির মালিক হন সারা। স্বামীর মৃত্যুর পর প্রচ- ভেঙে পড়েন সারা। এতে ব্যবসার ক্ষতি হতে শুরু করে। তার দেবর রবিন অনেক অনুরোধ করে তাকে অফিসে পাঠায়। কিন্তু তারপরও সারার ভালো লাগে না। এভাবেই চলছিল সারার জীবন। হঠাৎ একদিন সারার মনে হয় পেছন থেকে কেউ তাকে ফলো করছে। কিন্তু ফিরে তাকালে কাউকে দেখতে পান না। এরকম বেশ কয়েকবার হয়। সারা মনে করেন কেউ তাকে মারার জন্য ফলো করছে। তিনি খুব ভয় পান এবং বিষয়টি তার দেবরকে জানান।
সারার দেবর বলেন, হয়তো কোনো ব্যবসায়ী প্রতিপক্ষ তাকে মারতে চাইছে। থানায় খবর দেওয়া হয়। সারা পুলিশের নজরদারিতে থাকেন। সারার কেবল মনে হয় তাকে কেউ মারতে আসছে। কাজের লোক থেকে শুরু করে সবাইকেই তার সন্দেহ হয়। একদিন সবাই তাকে ধাওয়া করতে থাকে। কাজের লোক থেকে পালালে দারোয়ান তাকে ধাওয়া করতে শুরু করে।
সোমবার, ১০ মে ২০২১
নির্মিত হয়েছে একক নাটক ‘ছায়া’। এটি রচনা ও পরিচালনা করেছেন তানিম পারভেজ। এ নাটকের সারা চরিত্রটি রূপায়ন করেছেন সাদিয়া ইসলাম মৌ। এছাড়াও অভিনয় করেছেন—হিল্লোল, তৌসিফ প্রমুখ। ঈদের ৬ষ্ঠ দিন সন্ধ্যা ৭টা ৪৫ মিনিটে দেশ টিভিতে প্রচার হবে নাটকটি।
নির্মাতা তানিম জানান, ‘সাধারণত ঈদে যে ধরনের নাটক প্রচার হয়, সেদিক থেকে একটু আলাদা এটি। এতে মৌকে দেখা যাবে সিজোফ্রেনিয়ায় ভোগা এক রোগীর চরিত্রে। পাশাপাশি নাটকটির মধ্যে সচেতনতামূলক বক্তব্য রয়েছে। আশা করছি, দর্শকদের এটি ভালো লাগবে।’
নাটকে গল্পে দেখা যাবে, আলমগীর মোর্শেদ ও সারা দম্পতি নিঃসন্তান। কিছুদিন আগে এক রোড অ্যাকসিডেন্টে মারা যান আলমগীর। তার মৃত্যুর পর অনেক সম্পত্তির মালিক হন সারা। স্বামীর মৃত্যুর পর প্রচ- ভেঙে পড়েন সারা। এতে ব্যবসার ক্ষতি হতে শুরু করে। তার দেবর রবিন অনেক অনুরোধ করে তাকে অফিসে পাঠায়। কিন্তু তারপরও সারার ভালো লাগে না। এভাবেই চলছিল সারার জীবন। হঠাৎ একদিন সারার মনে হয় পেছন থেকে কেউ তাকে ফলো করছে। কিন্তু ফিরে তাকালে কাউকে দেখতে পান না। এরকম বেশ কয়েকবার হয়। সারা মনে করেন কেউ তাকে মারার জন্য ফলো করছে। তিনি খুব ভয় পান এবং বিষয়টি তার দেবরকে জানান।
সারার দেবর বলেন, হয়তো কোনো ব্যবসায়ী প্রতিপক্ষ তাকে মারতে চাইছে। থানায় খবর দেওয়া হয়। সারা পুলিশের নজরদারিতে থাকেন। সারার কেবল মনে হয় তাকে কেউ মারতে আসছে। কাজের লোক থেকে শুরু করে সবাইকেই তার সন্দেহ হয়। একদিন সবাই তাকে ধাওয়া করতে থাকে। কাজের লোক থেকে পালালে দারোয়ান তাকে ধাওয়া করতে শুরু করে।