২০১৯ সালে অভিনেত্রী জ্যোতিকা জ্যোতি গড়ে তোলেন প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান ‘রে হাউজ’। কিন্তু তারপরই করোনা মহামারির কারণে খানিকটা থমকে যায় প্রতিষ্ঠানের স্বাভাবিক কার্যক্রম। তবে এবার ফের পুরোদমে কাজ শুরু করেছে ‘রে হাউজ’। প্রথমেই প্রতিষ্ঠানটি যাত্রা শুরু করলো দেশি চলচ্চিত্রের আন্তর্জাতিক বিপণনের মাধ্যমে। বাংলাদেশ সরকারের অনুদানপ্রাপ্ত চলচ্চিত্র ‘সাইকেল বালক’ জ্যোতির প্রথম প্রজেক্ট। চলচ্চিত্রটির পরিবেশনার দায়িত্ব নিয়েছে তার ‘রে হাউজ’। জানা গেছে, ইতিমধ্যে প্রতিষ্ঠানটি কলকাতাকেন্দ্রিক প্রযোজনা সংস্থা শ্রী ভেঙ্কটেশ ফিল্মের নিকট চলচ্চিত্রটির ডিজিটাল রাইটস বিক্রি করেছে। জ্যোতি বলেন, এটা খুবই আনন্দের সংবাদ আমাদের সবার জন্য।
খুব শিগগিরই কোভিড পরিস্থিতি বিবেচনা করে দেশে চলচ্চিত্রটির স্যাটেলাইট ও হলে মুক্তির ব্যবস্থা করবো। প্রযোজক হিসেবে প্রথম আনন্দ সংবাদটি সবার সঙ্গে শেয়ার করলাম। আমার এই পথচলা তরুণ, নারী ও শিল্পীদের প্রয়োজনায় আসতে উদ্বুদ্ধ করবে বলেই বিশ্বাস রাখি। বিশ্ববাজারে বাংলা সিনেমাকে তুলে ধরতে সঠিক প্রযোজক ও প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান খুব প্রয়োজন। জ্যোতি আরো জানান, এই চলচ্চিত্রটি ছাড়াও মহামারির মধ্যে ৬টি চিত্রনাট্য তৈরি করা হয়েছে যেগুলো থেকে পর্যায়ক্রমে চলচ্চিত্র নির্মাণ করা হবে। চলচ্চিত্র ছাড়াও ডিজিটাল প্রিন্ট, পাবলিকেশন ও ডকুমেন্টশনের কাজ করা হয় ‘রে হাউজ’ থেকে।
মঙ্গলবার, ১৫ জুন ২০২১
২০১৯ সালে অভিনেত্রী জ্যোতিকা জ্যোতি গড়ে তোলেন প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান ‘রে হাউজ’। কিন্তু তারপরই করোনা মহামারির কারণে খানিকটা থমকে যায় প্রতিষ্ঠানের স্বাভাবিক কার্যক্রম। তবে এবার ফের পুরোদমে কাজ শুরু করেছে ‘রে হাউজ’। প্রথমেই প্রতিষ্ঠানটি যাত্রা শুরু করলো দেশি চলচ্চিত্রের আন্তর্জাতিক বিপণনের মাধ্যমে। বাংলাদেশ সরকারের অনুদানপ্রাপ্ত চলচ্চিত্র ‘সাইকেল বালক’ জ্যোতির প্রথম প্রজেক্ট। চলচ্চিত্রটির পরিবেশনার দায়িত্ব নিয়েছে তার ‘রে হাউজ’। জানা গেছে, ইতিমধ্যে প্রতিষ্ঠানটি কলকাতাকেন্দ্রিক প্রযোজনা সংস্থা শ্রী ভেঙ্কটেশ ফিল্মের নিকট চলচ্চিত্রটির ডিজিটাল রাইটস বিক্রি করেছে। জ্যোতি বলেন, এটা খুবই আনন্দের সংবাদ আমাদের সবার জন্য।
খুব শিগগিরই কোভিড পরিস্থিতি বিবেচনা করে দেশে চলচ্চিত্রটির স্যাটেলাইট ও হলে মুক্তির ব্যবস্থা করবো। প্রযোজক হিসেবে প্রথম আনন্দ সংবাদটি সবার সঙ্গে শেয়ার করলাম। আমার এই পথচলা তরুণ, নারী ও শিল্পীদের প্রয়োজনায় আসতে উদ্বুদ্ধ করবে বলেই বিশ্বাস রাখি। বিশ্ববাজারে বাংলা সিনেমাকে তুলে ধরতে সঠিক প্রযোজক ও প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান খুব প্রয়োজন। জ্যোতি আরো জানান, এই চলচ্চিত্রটি ছাড়াও মহামারির মধ্যে ৬টি চিত্রনাট্য তৈরি করা হয়েছে যেগুলো থেকে পর্যায়ক্রমে চলচ্চিত্র নির্মাণ করা হবে। চলচ্চিত্র ছাড়াও ডিজিটাল প্রিন্ট, পাবলিকেশন ও ডকুমেন্টশনের কাজ করা হয় ‘রে হাউজ’ থেকে।