ইরাকের রাজধানী বাগদাদের একটি মার্কিন কূটনৈতিক স্থাপনায় রকেট হামলা হয়েছে। রকেটটি কেন্দ্রের কাছে পড়লেও এতে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।
শনিবার রাতে বাগদাদের ডিপ্লোমেটিক সাপোর্ট সেন্টারে ওই হামলা হয় বলে ইরাকে মার্কিন সামরিক বাহিনীর মুখপাত্র কর্নেল ওয়েনে মারত্তো টুইটার পোস্টে জানান।
তিনি জানিয়েছেন, প্রাথমিক রিপোর্টে জানা গেছে যে, স্থানীয় সময় শনিবার রাত সোয়া বারোটার দিকে কূটনৈতিক কেন্দ্র লক্ষ্য করে একটি রকেট ছোঁড়া হয়। রকেটটি কেন্দ্রের কাছে পড়ে তবে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
এই ব্যাপারে মার্কিন সেনা মুখপাত্র বলেন, এ ধরনের হামলায় ইরাকে জাতীয় সার্বভৌমত্ব ক্ষুন্ন হয়েছে। মার্কিন সেনা মুখপাত্র একথা বললেও বাস্তবতা হচ্ছে- আমেরিকা নিজেই ইরাক সরকারের ইচ্ছার বিরুদ্ধে সেখানে সেনা পাঠিয়ে অনেকটা দখলদারিত্ব কায়েম করে রেখেছে।
ইরাকের সাদ্দাম সরকারের কাছে ব্যাপক গণবিধ্বংসী অস্ত্র রয়েছে- এমন অজুহাত তুলে ২০০৩ সালে ইরাকে সামরিক আগ্রাসন চালায় মার্কিন সরকার। সাদ্দাম সরকারের পতন হলেও আমেরিকা সেখান থেকে সেনা প্রত্যাহার করেনি। এতে ইরাকের জনগণের ভেতরে প্রচণ্ডভাবে মার্কিন বিরোধী মনোভাব তৈরি হয়েছে। এরই জের ধরে ইরাকে আমেরিকার বিভিন্ন স্থাপনায় মাঝেমধ্যেই রকেট হামলা হয়।
রোববার, ০৬ জুন ২০২১
ইরাকের রাজধানী বাগদাদের একটি মার্কিন কূটনৈতিক স্থাপনায় রকেট হামলা হয়েছে। রকেটটি কেন্দ্রের কাছে পড়লেও এতে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।
শনিবার রাতে বাগদাদের ডিপ্লোমেটিক সাপোর্ট সেন্টারে ওই হামলা হয় বলে ইরাকে মার্কিন সামরিক বাহিনীর মুখপাত্র কর্নেল ওয়েনে মারত্তো টুইটার পোস্টে জানান।
তিনি জানিয়েছেন, প্রাথমিক রিপোর্টে জানা গেছে যে, স্থানীয় সময় শনিবার রাত সোয়া বারোটার দিকে কূটনৈতিক কেন্দ্র লক্ষ্য করে একটি রকেট ছোঁড়া হয়। রকেটটি কেন্দ্রের কাছে পড়ে তবে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
এই ব্যাপারে মার্কিন সেনা মুখপাত্র বলেন, এ ধরনের হামলায় ইরাকে জাতীয় সার্বভৌমত্ব ক্ষুন্ন হয়েছে। মার্কিন সেনা মুখপাত্র একথা বললেও বাস্তবতা হচ্ছে- আমেরিকা নিজেই ইরাক সরকারের ইচ্ছার বিরুদ্ধে সেখানে সেনা পাঠিয়ে অনেকটা দখলদারিত্ব কায়েম করে রেখেছে।
ইরাকের সাদ্দাম সরকারের কাছে ব্যাপক গণবিধ্বংসী অস্ত্র রয়েছে- এমন অজুহাত তুলে ২০০৩ সালে ইরাকে সামরিক আগ্রাসন চালায় মার্কিন সরকার। সাদ্দাম সরকারের পতন হলেও আমেরিকা সেখান থেকে সেনা প্রত্যাহার করেনি। এতে ইরাকের জনগণের ভেতরে প্রচণ্ডভাবে মার্কিন বিরোধী মনোভাব তৈরি হয়েছে। এরই জের ধরে ইরাকে আমেরিকার বিভিন্ন স্থাপনায় মাঝেমধ্যেই রকেট হামলা হয়।