হাইতির রাজধানী পোর্ট-অ-প্রিন্সে প্রায় ১৭ জন মার্কিন খ্রিস্টান মিশনারি এবং শিশুসহ তাদের পরিবারের সদস্যদের অপহরণ করা হয়েছে।
একটি অপরাধী গোষ্ঠীর সদস্যরা তাদের অপহরণ করেছে বলে হাইতির নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে জানিয়েছে নিউ ইয়র্ক টাইমস।
ঘটনার বিস্তারিত এখনও স্পষ্ট নয়। তবে স্থানীয় কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ওই মিশনের সদস্যরা বাসে করে একটি এতিমখানা ছেড়ে অন্য জায়গায় যাচ্ছিলেন। পথে দলের কয়েকজন সদস্যকে তারা বিমানবন্দরে নামিয়ে দেওয়ার জন্য গেলে অপহরণকারীরা বাসে হানা দেয়।
নিউ ইয়র্ক টাইমস লিখেছে, রাজনৈতিকভাবে কয়েক বছর ধরে বিপর্যস্ত অবস্থার মধ্যে আছে হাইতি। সেখানে অপহরণের ঘটনা এখন প্রায় সাধারণ বিষয়ে পরিণত হয়েছে।
তবে মার্কিন নাগরিকদের এত বড় একটি দলকে অপহরণের ঘটনায় স্থানীয় কর্মকর্তারা স্তম্ভিত হয়ে গেছেন।
ওয়াশিংটন থেকে মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র জেনিফার ভিও এক ইমেইলে বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেছেন, “আমরা ঘটনাটি খতিয়ে দেখছি।” তবে এ বিষয়ে হাইতির যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের কোনো বক্তব্য জানতে পারেনি রয়টার্স।
হাইতি পুলিশের একজন মুখপাত্র জানিয়েছেন, তারা ওই ঘটনার বিষয়ে তথ্য সংগ্রহ করছেন।
নিউ ইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদনে ওই মিশনারী ও তাদের গির্জার বিষয়ে বিস্তারিত কিছু জানানো হয়নি।
দুই আমেরিকা মহাদেশের সবচেয়ে গরীব দেশ হাইতিতে অপরাধী গোষ্ঠীগুলোর সহিংসতায় হাজার হাজার লোক বাস্তুচ্যুত হয়েছে। ব্যাপক সহিংসতার কারণে দেশটির অর্থনীতিও বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।
রোববার, ১৭ অক্টোবর ২০২১
হাইতির রাজধানী পোর্ট-অ-প্রিন্সে প্রায় ১৭ জন মার্কিন খ্রিস্টান মিশনারি এবং শিশুসহ তাদের পরিবারের সদস্যদের অপহরণ করা হয়েছে।
একটি অপরাধী গোষ্ঠীর সদস্যরা তাদের অপহরণ করেছে বলে হাইতির নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে জানিয়েছে নিউ ইয়র্ক টাইমস।
ঘটনার বিস্তারিত এখনও স্পষ্ট নয়। তবে স্থানীয় কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ওই মিশনের সদস্যরা বাসে করে একটি এতিমখানা ছেড়ে অন্য জায়গায় যাচ্ছিলেন। পথে দলের কয়েকজন সদস্যকে তারা বিমানবন্দরে নামিয়ে দেওয়ার জন্য গেলে অপহরণকারীরা বাসে হানা দেয়।
নিউ ইয়র্ক টাইমস লিখেছে, রাজনৈতিকভাবে কয়েক বছর ধরে বিপর্যস্ত অবস্থার মধ্যে আছে হাইতি। সেখানে অপহরণের ঘটনা এখন প্রায় সাধারণ বিষয়ে পরিণত হয়েছে।
তবে মার্কিন নাগরিকদের এত বড় একটি দলকে অপহরণের ঘটনায় স্থানীয় কর্মকর্তারা স্তম্ভিত হয়ে গেছেন।
ওয়াশিংটন থেকে মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র জেনিফার ভিও এক ইমেইলে বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেছেন, “আমরা ঘটনাটি খতিয়ে দেখছি।” তবে এ বিষয়ে হাইতির যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের কোনো বক্তব্য জানতে পারেনি রয়টার্স।
হাইতি পুলিশের একজন মুখপাত্র জানিয়েছেন, তারা ওই ঘটনার বিষয়ে তথ্য সংগ্রহ করছেন।
নিউ ইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদনে ওই মিশনারী ও তাদের গির্জার বিষয়ে বিস্তারিত কিছু জানানো হয়নি।
দুই আমেরিকা মহাদেশের সবচেয়ে গরীব দেশ হাইতিতে অপরাধী গোষ্ঠীগুলোর সহিংসতায় হাজার হাজার লোক বাস্তুচ্যুত হয়েছে। ব্যাপক সহিংসতার কারণে দেশটির অর্থনীতিও বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।