করোনা পরিস্থিতি নিয়ে সতর্ক করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) বলেছে, সংক্রমণের বর্তমান গতি অব্যাহত থাকলে আগামী মার্চের মধ্যে ইউরোপ অঞ্চলে আরও সাত লাখ মানুষের মৃত্যু ঘটতে পারে।
ডব্লিউএইচও ইউরোপ অঞ্চল বলতে যে এলাকাগুলোকে বুঝিয়েছে সেখানকার ৫৩টি দেশে ইতোমধ্যেই করোনাভাইরাস মহামারিতে মৃত্যুর সংখ্যা ১৫ লাখ ছাড়িয়ে গেছে বলে জানিয়েছে বিবিসি।
ইউরোপে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে প্রতিনিয়ত, পরিস্থিতি মোকাবেলায় অস্ট্রিয়া ফের লকডাউন জারি করেছে আর অন্য দেশগুলো নতুন বিধিনিষেধ আরোপের কথা বিবেচনা করছে।
টিকা দেওয়া পূর্ণ হয়েছে এমনটি বিবেচনা করতে শিগগিরই তাদের নাগরিকদের জন্য বুস্টার ডোজ বাধ্যতামূলক করতে পারে ফ্রান্স, জার্মানি ও গ্রিসসহ কয়েকটি দেশ।
কিন্তু ইউরোপের বেশ কয়েকটি দেশেই নতুন বিধিনিষেধের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ দেখা গেছে। নেদারল্যান্ডসে আংশিক লকডাউন জারি করার পর থেকে টানা কয়েক রাত ধরে দাঙ্গা হয়েছে।
বাড়তে থাকা সংক্রমণ মোকাবেলায় দেওয়া নতুন বিধিনিষেধের বিরুদ্ধে অস্ট্রিয়া, ক্রোয়েশিয়া ও ইতালিতেও হাজার হাজার মানুষ রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ দেখিয়েছে।
ডব্লিউএইচও সতর্ক করে বলেছে, তাদের হিসাব অনুযায়ী ইউরোপ অঞ্চলে মৃত্যুর প্রধান কারণ কোভিড-১৯।
মঙ্গলবার (২৩ নভেম্বর) বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাটি বলেছে, ‘এখানে ক্রমবর্ধমান মৃত্যুর সংখ্যা আগামী বসন্তের মধ্যে ২২ লাখ ছাড়িয়ে যাবে বলে চলতি ধারার ভিত্তিতে ধারণা পাওয়া যাচ্ছে।’
যারা এখনো টিকা নেননি তাঁদের টিকা নিতে আহ্বান জানিয়েছেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ইউরোপ শাখার পরিচালক হ্যান্স ক্লুগ।
বিপুল সংখ্যক লোকের টিকা না নেওয়া এবং করোনার ডেলটা ধরণের কারণে ইউরোপে করোনা পরিস্থিতি এত ভয়বহতার দিকে গেছে বলে উল্লেখ করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।
বুধবার, ২৪ নভেম্বর ২০২১
করোনা পরিস্থিতি নিয়ে সতর্ক করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) বলেছে, সংক্রমণের বর্তমান গতি অব্যাহত থাকলে আগামী মার্চের মধ্যে ইউরোপ অঞ্চলে আরও সাত লাখ মানুষের মৃত্যু ঘটতে পারে।
ডব্লিউএইচও ইউরোপ অঞ্চল বলতে যে এলাকাগুলোকে বুঝিয়েছে সেখানকার ৫৩টি দেশে ইতোমধ্যেই করোনাভাইরাস মহামারিতে মৃত্যুর সংখ্যা ১৫ লাখ ছাড়িয়ে গেছে বলে জানিয়েছে বিবিসি।
ইউরোপে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে প্রতিনিয়ত, পরিস্থিতি মোকাবেলায় অস্ট্রিয়া ফের লকডাউন জারি করেছে আর অন্য দেশগুলো নতুন বিধিনিষেধ আরোপের কথা বিবেচনা করছে।
টিকা দেওয়া পূর্ণ হয়েছে এমনটি বিবেচনা করতে শিগগিরই তাদের নাগরিকদের জন্য বুস্টার ডোজ বাধ্যতামূলক করতে পারে ফ্রান্স, জার্মানি ও গ্রিসসহ কয়েকটি দেশ।
কিন্তু ইউরোপের বেশ কয়েকটি দেশেই নতুন বিধিনিষেধের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ দেখা গেছে। নেদারল্যান্ডসে আংশিক লকডাউন জারি করার পর থেকে টানা কয়েক রাত ধরে দাঙ্গা হয়েছে।
বাড়তে থাকা সংক্রমণ মোকাবেলায় দেওয়া নতুন বিধিনিষেধের বিরুদ্ধে অস্ট্রিয়া, ক্রোয়েশিয়া ও ইতালিতেও হাজার হাজার মানুষ রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ দেখিয়েছে।
ডব্লিউএইচও সতর্ক করে বলেছে, তাদের হিসাব অনুযায়ী ইউরোপ অঞ্চলে মৃত্যুর প্রধান কারণ কোভিড-১৯।
মঙ্গলবার (২৩ নভেম্বর) বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাটি বলেছে, ‘এখানে ক্রমবর্ধমান মৃত্যুর সংখ্যা আগামী বসন্তের মধ্যে ২২ লাখ ছাড়িয়ে যাবে বলে চলতি ধারার ভিত্তিতে ধারণা পাওয়া যাচ্ছে।’
যারা এখনো টিকা নেননি তাঁদের টিকা নিতে আহ্বান জানিয়েছেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ইউরোপ শাখার পরিচালক হ্যান্স ক্লুগ।
বিপুল সংখ্যক লোকের টিকা না নেওয়া এবং করোনার ডেলটা ধরণের কারণে ইউরোপে করোনা পরিস্থিতি এত ভয়বহতার দিকে গেছে বলে উল্লেখ করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।