আগামী দিনে হাই-টেক পার্কগুলো দেশের ডিজিটাল ডিভাইসের শতভাগ চাহিদা পূরণ করে বিদেশেও রপ্তানী করবে বলে মনে করেন বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের নবনিযুক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সরকারের অতিরিক্ত সচিব বিকর্ণ কুমার ঘোষ। বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের উদ্যোগে ‘হাই-টেক পার্কের চলমান কার্যক্রম: চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনা’ শীর্ষক সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপনকালে তিনি এই আশাবাদ ব্যক্ত করেন। ১৪ জুন রাজধানীর আগারগাঁওয়ের আইসিটি টাওয়ারে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) বিভাগের সভাকক্ষে আয়োজিত (সরাসরি ও জুম প্লাটফর্মে) উক্ত সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আইসিটি বিভাগের সিনিয়র সচিব এন এম জিয়াউল আলম।
আইসিট বিভাগের যুগ্মসচিব মো. আখতারুজ্জামান এর সঞ্চালনায় সেমিনারে স্বাগত বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের পরিচালক (যুগ্মসচিব) এ এন এম সফিকুল ইসলাম। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন কর্মশালার প্রধান আলোচক বিকর্ণ কুমার ঘোষ। আলোচানায় তিনি বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের বিভিন্ন কর্মকান্ডের সামগ্রিক চিত্র পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশনের মাধ্যমে বিস্তারিত আলোচনা করেন। তিনি জানান, বর্তমানে ডিজিটাল ডিভাইসের দেশীয় চাহিদার ৭৫ শতাংশই আমরা নিজেরা পূরণ করছি। শীঘ্রই দেশের ডিজিটাল ডিভাইসের শতভাগ চাহিদা পূরণ করে আমরা বিদেশেও রপ্তানী করবো। ইতোমধ্যে আমরা কালিয়াকৈর এর বঙ্গবন্ধু হাই-টেক সিটিতে উৎপাদিত আইওটি ডিভাইস বিদেশে রপ্তানী করেছি। খুব অল্প সময়েই সেখানে আরো বেশ কিছু কোম্পানি উৎপাদন শুরু করবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে আইসিটি বিভাগের সিনিয়র সচিব এন এম জিয়াউল আলম বলেন, বাংলাদেশে টেকসই হাই-টেক ম্যানুফ্যাকচারিং ইকোসিস্টেম নির্মাণের এখনই উপযুক্ত সময় যেখানে বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষ অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে পারে। কোভিড-১৯ পরবর্তী বৈশি^ক যে মন্দার ঝুঁকি রয়েছে তা কাটিয়ে উঠতে উদীয়মান অর্থনীতিগুলোর প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে শ্রম-নির্ভর অর্থনীতি যথেষ্ট নয়। চলমান পরিস্থিতিতে যেসব দেশ জ্ঞান-ভিত্তিক ও প্রযুক্তি নির্ভর শিল্পের বিকাশে মনোনিবেশ করছে তারাই এফডিআই (সরাসরি বৈদেশিক বিনিয়োগ) আকৃষ্ট করতে সমর্থ্য হবে। এই বাস্তবতা উপলব্ধি করে, প্রযুক্তিভিত্তিক অবকাঠামো উন্নয়নে শুরু থেকেই নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষ।
সেমিনারে আইসিটি বিভাগ এবং এর আওতাধীন দপ্তর সংস্থার কর্মকর্তাগণ অংশগ্রহণ করেন।
মঙ্গলবার, ১৫ জুন ২০২১
আগামী দিনে হাই-টেক পার্কগুলো দেশের ডিজিটাল ডিভাইসের শতভাগ চাহিদা পূরণ করে বিদেশেও রপ্তানী করবে বলে মনে করেন বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের নবনিযুক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সরকারের অতিরিক্ত সচিব বিকর্ণ কুমার ঘোষ। বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের উদ্যোগে ‘হাই-টেক পার্কের চলমান কার্যক্রম: চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনা’ শীর্ষক সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপনকালে তিনি এই আশাবাদ ব্যক্ত করেন। ১৪ জুন রাজধানীর আগারগাঁওয়ের আইসিটি টাওয়ারে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) বিভাগের সভাকক্ষে আয়োজিত (সরাসরি ও জুম প্লাটফর্মে) উক্ত সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আইসিটি বিভাগের সিনিয়র সচিব এন এম জিয়াউল আলম।
আইসিট বিভাগের যুগ্মসচিব মো. আখতারুজ্জামান এর সঞ্চালনায় সেমিনারে স্বাগত বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের পরিচালক (যুগ্মসচিব) এ এন এম সফিকুল ইসলাম। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন কর্মশালার প্রধান আলোচক বিকর্ণ কুমার ঘোষ। আলোচানায় তিনি বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের বিভিন্ন কর্মকান্ডের সামগ্রিক চিত্র পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশনের মাধ্যমে বিস্তারিত আলোচনা করেন। তিনি জানান, বর্তমানে ডিজিটাল ডিভাইসের দেশীয় চাহিদার ৭৫ শতাংশই আমরা নিজেরা পূরণ করছি। শীঘ্রই দেশের ডিজিটাল ডিভাইসের শতভাগ চাহিদা পূরণ করে আমরা বিদেশেও রপ্তানী করবো। ইতোমধ্যে আমরা কালিয়াকৈর এর বঙ্গবন্ধু হাই-টেক সিটিতে উৎপাদিত আইওটি ডিভাইস বিদেশে রপ্তানী করেছি। খুব অল্প সময়েই সেখানে আরো বেশ কিছু কোম্পানি উৎপাদন শুরু করবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে আইসিটি বিভাগের সিনিয়র সচিব এন এম জিয়াউল আলম বলেন, বাংলাদেশে টেকসই হাই-টেক ম্যানুফ্যাকচারিং ইকোসিস্টেম নির্মাণের এখনই উপযুক্ত সময় যেখানে বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষ অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে পারে। কোভিড-১৯ পরবর্তী বৈশি^ক যে মন্দার ঝুঁকি রয়েছে তা কাটিয়ে উঠতে উদীয়মান অর্থনীতিগুলোর প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে শ্রম-নির্ভর অর্থনীতি যথেষ্ট নয়। চলমান পরিস্থিতিতে যেসব দেশ জ্ঞান-ভিত্তিক ও প্রযুক্তি নির্ভর শিল্পের বিকাশে মনোনিবেশ করছে তারাই এফডিআই (সরাসরি বৈদেশিক বিনিয়োগ) আকৃষ্ট করতে সমর্থ্য হবে। এই বাস্তবতা উপলব্ধি করে, প্রযুক্তিভিত্তিক অবকাঠামো উন্নয়নে শুরু থেকেই নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষ।
সেমিনারে আইসিটি বিভাগ এবং এর আওতাধীন দপ্তর সংস্থার কর্মকর্তাগণ অংশগ্রহণ করেন।