১৮ জুন শুক্রবার গুলশানের হোটেল লং বিচ এ ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (আইএসপিএবি) এর উদ্যোগে এবং আইসিটি বিজনেস প্রমোশন কাউন্সিল এর সহযোগিতায় ‘DDos & Routing Security’-এর উপর আইএসপিএবি’র মেম্বার, নন মেম্বার, বিটিআরসির লাইসেন্স প্রাপ্ত সকল ন্যাশনওয়াইড, ডিভিশনাল, জেলা ও থানা ভিত্তিক আইএসপিদের নিয়ে তিন দিন ব্যাপি প্রশিক্ষণ কর্মশালা উদ্বোধন করা হয়। বাংলাদেশের বিভিন্ন আইএসপি প্রতিষ্ঠানের প্রায় ৬২ জন সিস্টেম এ্যানালিষ্ট ও অপারেটিং ইঞ্জিনিয়ার প্রশিক্ষণ কর্মশালায় অংশগ্রহন করেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাণিজ্য মন্ত্রনালয়ের যুগ্নসচিব ও বিপিসির কো-অর্ডিনেটর আব্দুর রহিম খান। তিনি তার বক্তব্যে সাইবার নিরাপত্তা ও দক্ষজনশক্তি তৈরীতে আইএসপিএবি’র এ ধরনের প্রশিক্ষণ আয়োজন করার জন্য ধন্যবাদ জ্ঞাপন করে বলেন ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠানসহ দেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সাইবার নিরাপত্তার জন্য এই প্রশিক্ষণ কর্মমালাটি অত্যন্ত জরুরী। আমরা এর সহযোগী হতে পেরে আনন্দিত। আইএসপিএবির সেক্রেটারী জেনারেলের দাবির প্রেক্ষিতে আর্ন্তজাতিক ক্ষেত্রে দক্ষ জনশক্তি তৈরীতে এবং বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে আর্ন্তজাতিক মানের একটি টেকনিক্যাল ল্যাব তৈরীতে সহযোগিতার আশ^াস প্রদান করেন তিনি।
আইএসপিএবি সেক্রেটারী জেনারেল মো: ইমদাদুল হক তাঁর উদ্বোধনী বক্তব্যে করোনাকালীন সময়ে ট্রেনিং প্রোগ্রামটি আয়োজনে সহযোগিতা করার জন্য আইবিপিসিকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন। তিনি বলেন আইএসপিএবি নিরাপদে ইন্টারনেট সেবা ও দক্ষ জনশক্তি তৈরীতে প্রতি বছর সাইবার সিকিউরিটিসহ অন্যান্য ট্রেনিং প্রোগ্রামের আয়োজন করে থাকে। দক্ষ জনশক্তি তৈরীতে একটি আর্ন্তজাতিক মানের টেকনিক্যাল ল্যাব স্থাপন করা দরকার। টেকনিক্যাল ল্যাব স্থাপনে প্রধান অতিথির সহযোগিতা কামনা করেন। তিনি মনে করেন এই ধরনের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে জ্ঞান অর্জন করে আইএসপি প্রতিষ্ঠানগুলো উপকৃত হবে এবং সামনের দিনে সাইবার হামলাসহ বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ একত্রে মোকাবিলা করে নিরাপদ ইন্টারনেট সেবা মানুষের দেড়গোড়ায় পৌছে দিতে সক্ষম হবে।
অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন আইএসপিএবি পরিচালক নাজমুল করিম ভূইয়া, নাছির উদ্দীন, আনোয়ারুল আজিম, নির্বাহী পরিচালক মাহমুদ শাহেদ ও আইবিপিসি প্রতিনিধি ফয়সাল খান।
কর্মশালায় প্রশিক্ষক হিসাবে আছে মো: আব্দুল আউয়াল ও সুমন কুমার সাহা। কর্মশালাটি ২০ জুন পর্যন্ত চলবে।
শনিবার, ১৯ জুন ২০২১
১৮ জুন শুক্রবার গুলশানের হোটেল লং বিচ এ ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (আইএসপিএবি) এর উদ্যোগে এবং আইসিটি বিজনেস প্রমোশন কাউন্সিল এর সহযোগিতায় ‘DDos & Routing Security’-এর উপর আইএসপিএবি’র মেম্বার, নন মেম্বার, বিটিআরসির লাইসেন্স প্রাপ্ত সকল ন্যাশনওয়াইড, ডিভিশনাল, জেলা ও থানা ভিত্তিক আইএসপিদের নিয়ে তিন দিন ব্যাপি প্রশিক্ষণ কর্মশালা উদ্বোধন করা হয়। বাংলাদেশের বিভিন্ন আইএসপি প্রতিষ্ঠানের প্রায় ৬২ জন সিস্টেম এ্যানালিষ্ট ও অপারেটিং ইঞ্জিনিয়ার প্রশিক্ষণ কর্মশালায় অংশগ্রহন করেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাণিজ্য মন্ত্রনালয়ের যুগ্নসচিব ও বিপিসির কো-অর্ডিনেটর আব্দুর রহিম খান। তিনি তার বক্তব্যে সাইবার নিরাপত্তা ও দক্ষজনশক্তি তৈরীতে আইএসপিএবি’র এ ধরনের প্রশিক্ষণ আয়োজন করার জন্য ধন্যবাদ জ্ঞাপন করে বলেন ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠানসহ দেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সাইবার নিরাপত্তার জন্য এই প্রশিক্ষণ কর্মমালাটি অত্যন্ত জরুরী। আমরা এর সহযোগী হতে পেরে আনন্দিত। আইএসপিএবির সেক্রেটারী জেনারেলের দাবির প্রেক্ষিতে আর্ন্তজাতিক ক্ষেত্রে দক্ষ জনশক্তি তৈরীতে এবং বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে আর্ন্তজাতিক মানের একটি টেকনিক্যাল ল্যাব তৈরীতে সহযোগিতার আশ^াস প্রদান করেন তিনি।
আইএসপিএবি সেক্রেটারী জেনারেল মো: ইমদাদুল হক তাঁর উদ্বোধনী বক্তব্যে করোনাকালীন সময়ে ট্রেনিং প্রোগ্রামটি আয়োজনে সহযোগিতা করার জন্য আইবিপিসিকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন। তিনি বলেন আইএসপিএবি নিরাপদে ইন্টারনেট সেবা ও দক্ষ জনশক্তি তৈরীতে প্রতি বছর সাইবার সিকিউরিটিসহ অন্যান্য ট্রেনিং প্রোগ্রামের আয়োজন করে থাকে। দক্ষ জনশক্তি তৈরীতে একটি আর্ন্তজাতিক মানের টেকনিক্যাল ল্যাব স্থাপন করা দরকার। টেকনিক্যাল ল্যাব স্থাপনে প্রধান অতিথির সহযোগিতা কামনা করেন। তিনি মনে করেন এই ধরনের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে জ্ঞান অর্জন করে আইএসপি প্রতিষ্ঠানগুলো উপকৃত হবে এবং সামনের দিনে সাইবার হামলাসহ বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ একত্রে মোকাবিলা করে নিরাপদ ইন্টারনেট সেবা মানুষের দেড়গোড়ায় পৌছে দিতে সক্ষম হবে।
অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন আইএসপিএবি পরিচালক নাজমুল করিম ভূইয়া, নাছির উদ্দীন, আনোয়ারুল আজিম, নির্বাহী পরিচালক মাহমুদ শাহেদ ও আইবিপিসি প্রতিনিধি ফয়সাল খান।
কর্মশালায় প্রশিক্ষক হিসাবে আছে মো: আব্দুল আউয়াল ও সুমন কুমার সাহা। কর্মশালাটি ২০ জুন পর্যন্ত চলবে।