তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) বিভাগের উদ্যোগে ডিজিটালিইজ হতে যাচ্ছে দেশের ৭১টি সরকারি ও ২টি বেসরকারি গ্রন্থাগার। নতুন প্রজন্মের চাহিদা অনুসারে প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে জ্ঞানসমৃদ্ধ সমাজ বিনির্মাণে আইসিটি সফটওয়্যার ও যন্ত্রপাতিসহ গ্রন্থাগার সমূহের আধুনিকায়ন করাই হচ্ছে এর মূল লক্ষ্য। মানসম্পন্ন অনলাইন সেবা কার্যক্রম সম্প্রসারণের মাধ্যমে গ্রন্থাগারগুলোকে পরিণত করা হবে ই-লাইব্রেরিতে। ১ আগস্ট আইসিটি বিভাগ ও সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের মধ্যে অনুষ্ঠিত এক ভার্চুয়াল পর্যালোচনা সভায় এসব কথা জানানো হয়।
আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকের সভাপতিত্বে সভায় সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ, বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের নির্বাহী পরিচালক পার্থপ্রতিম দেব, গ্রন্থাগার অধিদফতরের মহাপরিচালক আবু বক্কর সিদ্দিক, বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল এর পরিচালক (প্রশিক্ষণ) মোঃ এনামুল কবিরসহ আইসিটি বিভাগ এবং সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট সংস্থার কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
সভায় এই উদ্যোগ বাস্তবায়নের রূপরেখা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। এ সময় জানানো হয়, প্রতিটি লাইব্রেরির জন্য থাকছে স্বতন্ত্র্য লাইব্রেরি ব্যবস্থাপনার ডিজিটাল পদ্ধতি যেখানে থরে থরে সাজানো থাকবে ই-বুক। থাকবে স্বতন্ত্র শিশু ও মুজিব কর্নার। প্রতিটি ই-লাইব্রেরি এমনভাবে সাজানো হচ্ছে যাতে পাঠক পিসি ছাড়াও অন্যান্য মোবাইল ডিভাইস থেকে গ্রন্থাগারে ভার্চুয়াল প্রবেশের মাধ্যমে পছন্দের বই পড়তে পারেন।
সভায় আরও জানানো হয়, ল্যান নেটওয়ার্কে সংযুক্ত করে লাইব্রেরিগুলোকে ডিজিটাল রূপান্তরে তারহীন প্রযুক্তির ইন্টারনেট সংযোগ, আইপিফোন, বিভাগীয় গ্রন্থাগারগুলোর জন্য আরএফআইডি প্রযুক্তির ব্যবস্থা করবে আইসিটি বিভাগ।
সোমবার, ০২ আগস্ট ২০২১
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) বিভাগের উদ্যোগে ডিজিটালিইজ হতে যাচ্ছে দেশের ৭১টি সরকারি ও ২টি বেসরকারি গ্রন্থাগার। নতুন প্রজন্মের চাহিদা অনুসারে প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে জ্ঞানসমৃদ্ধ সমাজ বিনির্মাণে আইসিটি সফটওয়্যার ও যন্ত্রপাতিসহ গ্রন্থাগার সমূহের আধুনিকায়ন করাই হচ্ছে এর মূল লক্ষ্য। মানসম্পন্ন অনলাইন সেবা কার্যক্রম সম্প্রসারণের মাধ্যমে গ্রন্থাগারগুলোকে পরিণত করা হবে ই-লাইব্রেরিতে। ১ আগস্ট আইসিটি বিভাগ ও সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের মধ্যে অনুষ্ঠিত এক ভার্চুয়াল পর্যালোচনা সভায় এসব কথা জানানো হয়।
আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকের সভাপতিত্বে সভায় সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ, বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের নির্বাহী পরিচালক পার্থপ্রতিম দেব, গ্রন্থাগার অধিদফতরের মহাপরিচালক আবু বক্কর সিদ্দিক, বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল এর পরিচালক (প্রশিক্ষণ) মোঃ এনামুল কবিরসহ আইসিটি বিভাগ এবং সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট সংস্থার কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
সভায় এই উদ্যোগ বাস্তবায়নের রূপরেখা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। এ সময় জানানো হয়, প্রতিটি লাইব্রেরির জন্য থাকছে স্বতন্ত্র্য লাইব্রেরি ব্যবস্থাপনার ডিজিটাল পদ্ধতি যেখানে থরে থরে সাজানো থাকবে ই-বুক। থাকবে স্বতন্ত্র শিশু ও মুজিব কর্নার। প্রতিটি ই-লাইব্রেরি এমনভাবে সাজানো হচ্ছে যাতে পাঠক পিসি ছাড়াও অন্যান্য মোবাইল ডিভাইস থেকে গ্রন্থাগারে ভার্চুয়াল প্রবেশের মাধ্যমে পছন্দের বই পড়তে পারেন।
সভায় আরও জানানো হয়, ল্যান নেটওয়ার্কে সংযুক্ত করে লাইব্রেরিগুলোকে ডিজিটাল রূপান্তরে তারহীন প্রযুক্তির ইন্টারনেট সংযোগ, আইপিফোন, বিভাগীয় গ্রন্থাগারগুলোর জন্য আরএফআইডি প্রযুক্তির ব্যবস্থা করবে আইসিটি বিভাগ।