সকলের জন্য একটি কানেক্টেড বিশ্ব নিশ্চিত করার লক্ষ্যে হুয়াওয়ে গত ৯ আগস্ট অভিযাত্রিক ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য একটি স্মার্ট ক্লাসরুম গড়ে তোলার জন্য প্রয়োজনীয় ডিজিটাল সরঞ্জাম এবং বিভিন্ন স্বাস্থ্য সুরক্ষা পণ্য প্রদান করেছে।
এই কর্মসূচী বাস্তবায়নে হুয়াওয়ে অভিযাত্রিক ফাউন্ডেশনের সাথে অংশীদার হয়ে কাজ করেছে। অভিযাত্রিক ফাউন্ডেশন আর্থ-সামাজিক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় ও সুবিধাবঞ্চিত ছাত্রছাত্রীদের নিয়ে কাজ করে। এই অংশীদারিত্বের আওতায় হুয়াওয়ে বিভিন্ন প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম, যেমন- হুয়াওয়ে ট্যাব, হুয়াওয়ে ল্যাপটপ, হুয়াওয়ে রাউটার, এক বছরের ইন্টারনেট সাবসস্ক্রিপশন, শিক্ষার্থীদের স্কুল ড্রেস, স্কুল ব্যাগ, ষ্টেশনারী সামগ্রী, মাস্ক এবং একাধিক অক্সিজেন সিলিন্ডার অভিযাত্রিক স্কুলে দান করেছে।
অভিযাত্রিক স্কুলে আনুষ্ঠানিকভাবে অভিযাত্রিক ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি আহমেদ ইমতিয়াজ জামির হাতে সরঞ্জামগুলো হস্তান্তর করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চুয়ালি উপস্থিত ছিলেন শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী। আরও উপস্থিত ছিলেন হুয়াওয়ে টেকনোলজিস (বাংলাদেশ) লিমিটেডের সিইও ঝাং ঝেংজুন এবং হুয়াওয়ে ও অভিযাত্রিক ফাউন্ডেশনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ।
শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেন, ‘আমাদের সমাজে সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীরা সবচেয়ে বেশি অসহায়ত্বের মধ্যে রয়েছে। বাংলাদেশ সরকার এসব সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ সমৃদ্ধি ও শিক্ষার ব্যাপারে অত্যন্ত সচেতন। হুয়াওয়ের মতো একটি বৈশি^ক আইসিটি প্রতিষ্ঠান তাদের সাহায্যে এগিয়ে এসেছে দেখে আমি অত্যন্ত আনন্দিত। দেশে আইসিটি’র বিকাশে ভূমিকা এবং ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান হিসেবে সমাজের প্রতি দায়িত্বপালনে সক্রিয়ভাবে নিয়োজিত থাকার জন্য আমি হুয়াওয়েকে ধন্যবাদ জানাই।”
অনুষ্ঠানে হুয়াওয়ে টেকনোলজিস (বাংলাদেশ) লিমিটেডের সিইও ঝাং ঝেংজুন বলেন, “আমাদের সাম্প্রতিক উদ্যোগ ‘ইন বাংলাদেশ, ফর বাংলাদেশ-উই আর হেয়ার’ এসব সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের প্রয়োজনীয়তা পূরণের উদ্দেশ্যে তৈরি করা হয়েছে। আমরা বিশ^াস করি, এটি একটি সামান্য উদ্যোগ হলেও প্রচেষ্টার ধারা অব্যাহত রাখলে এটি সমাজে পার্থক্য সৃষ্টি করবে এবং ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র প্রচেষ্টার মাধ্যমে এক সময় বৃহৎ ফলাফল অর্জিত হবে।”
অভিযাত্রিক ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি আহমেদ ইমতিয়াজ জামি বলেন, “দীর্ঘদিন যাবত অভিযাত্রিক ফাউন্ডেশন সমাজের সুবিধাবঞ্চিত মানুষের সাথে কাজ করে আসছে, কিন্তু আমরা বৈশি^ক মহামারীতে অনলাইন শিক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় রিসোর্স এবং ডিজিটাল মাধ্যমের অভাব বোধ করেছি। বৈশি^ক মহামারী মোকাবিলার জন্য মাস্ক ও অক্সিজেন সিলিন্ডারের মতো প্রয়োজনীয় সুরক্ষা উপকরণেরও অভাব ছিল। সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের ডিজিটাল ব্যবধান দূর করতে এবং তাদের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় সহায়তা প্রদানে হুয়াওয়ে এগিয়ে এসেছে। হুয়াওয়েকে তাদের সাহায্যের জন্য আমি আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই।”
অনুষ্ঠানে অভিযাত্রিক স্কুলের হেড অব এডুকেশন, পরিচালক খাদিজা তুল কুবরা এবং স্কুলের শিক্ষকরা উপস্থিত ছিলেন।
বুধবার, ১১ আগস্ট ২০২১
সকলের জন্য একটি কানেক্টেড বিশ্ব নিশ্চিত করার লক্ষ্যে হুয়াওয়ে গত ৯ আগস্ট অভিযাত্রিক ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য একটি স্মার্ট ক্লাসরুম গড়ে তোলার জন্য প্রয়োজনীয় ডিজিটাল সরঞ্জাম এবং বিভিন্ন স্বাস্থ্য সুরক্ষা পণ্য প্রদান করেছে।
এই কর্মসূচী বাস্তবায়নে হুয়াওয়ে অভিযাত্রিক ফাউন্ডেশনের সাথে অংশীদার হয়ে কাজ করেছে। অভিযাত্রিক ফাউন্ডেশন আর্থ-সামাজিক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় ও সুবিধাবঞ্চিত ছাত্রছাত্রীদের নিয়ে কাজ করে। এই অংশীদারিত্বের আওতায় হুয়াওয়ে বিভিন্ন প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম, যেমন- হুয়াওয়ে ট্যাব, হুয়াওয়ে ল্যাপটপ, হুয়াওয়ে রাউটার, এক বছরের ইন্টারনেট সাবসস্ক্রিপশন, শিক্ষার্থীদের স্কুল ড্রেস, স্কুল ব্যাগ, ষ্টেশনারী সামগ্রী, মাস্ক এবং একাধিক অক্সিজেন সিলিন্ডার অভিযাত্রিক স্কুলে দান করেছে।
অভিযাত্রিক স্কুলে আনুষ্ঠানিকভাবে অভিযাত্রিক ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি আহমেদ ইমতিয়াজ জামির হাতে সরঞ্জামগুলো হস্তান্তর করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চুয়ালি উপস্থিত ছিলেন শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী। আরও উপস্থিত ছিলেন হুয়াওয়ে টেকনোলজিস (বাংলাদেশ) লিমিটেডের সিইও ঝাং ঝেংজুন এবং হুয়াওয়ে ও অভিযাত্রিক ফাউন্ডেশনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ।
শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেন, ‘আমাদের সমাজে সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীরা সবচেয়ে বেশি অসহায়ত্বের মধ্যে রয়েছে। বাংলাদেশ সরকার এসব সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ সমৃদ্ধি ও শিক্ষার ব্যাপারে অত্যন্ত সচেতন। হুয়াওয়ের মতো একটি বৈশি^ক আইসিটি প্রতিষ্ঠান তাদের সাহায্যে এগিয়ে এসেছে দেখে আমি অত্যন্ত আনন্দিত। দেশে আইসিটি’র বিকাশে ভূমিকা এবং ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান হিসেবে সমাজের প্রতি দায়িত্বপালনে সক্রিয়ভাবে নিয়োজিত থাকার জন্য আমি হুয়াওয়েকে ধন্যবাদ জানাই।”
অনুষ্ঠানে হুয়াওয়ে টেকনোলজিস (বাংলাদেশ) লিমিটেডের সিইও ঝাং ঝেংজুন বলেন, “আমাদের সাম্প্রতিক উদ্যোগ ‘ইন বাংলাদেশ, ফর বাংলাদেশ-উই আর হেয়ার’ এসব সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের প্রয়োজনীয়তা পূরণের উদ্দেশ্যে তৈরি করা হয়েছে। আমরা বিশ^াস করি, এটি একটি সামান্য উদ্যোগ হলেও প্রচেষ্টার ধারা অব্যাহত রাখলে এটি সমাজে পার্থক্য সৃষ্টি করবে এবং ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র প্রচেষ্টার মাধ্যমে এক সময় বৃহৎ ফলাফল অর্জিত হবে।”
অভিযাত্রিক ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি আহমেদ ইমতিয়াজ জামি বলেন, “দীর্ঘদিন যাবত অভিযাত্রিক ফাউন্ডেশন সমাজের সুবিধাবঞ্চিত মানুষের সাথে কাজ করে আসছে, কিন্তু আমরা বৈশি^ক মহামারীতে অনলাইন শিক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় রিসোর্স এবং ডিজিটাল মাধ্যমের অভাব বোধ করেছি। বৈশি^ক মহামারী মোকাবিলার জন্য মাস্ক ও অক্সিজেন সিলিন্ডারের মতো প্রয়োজনীয় সুরক্ষা উপকরণেরও অভাব ছিল। সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের ডিজিটাল ব্যবধান দূর করতে এবং তাদের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় সহায়তা প্রদানে হুয়াওয়ে এগিয়ে এসেছে। হুয়াওয়েকে তাদের সাহায্যের জন্য আমি আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই।”
অনুষ্ঠানে অভিযাত্রিক স্কুলের হেড অব এডুকেশন, পরিচালক খাদিজা তুল কুবরা এবং স্কুলের শিক্ষকরা উপস্থিত ছিলেন।