প্রতি বছর আয়োজিত হয় “আন্তর্জাতিক ব্লকচেইন অলিম্পিয়াড (IBCOL)”। হংকং থেকে শুরু হওয়া এই অলিম্পিয়াড এবারই প্রথম হংকং এর বাইরে বাংলাদেশে আয়োজিত হতে যাচ্ছে। এ উপলক্ষে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) বিভাগের বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল (বিসিসি) ৬ অক্টোবর বিসিসি অডিটরিয়ামে এক সংবাদ সম্মেলন আয়োজন করে। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্মেদ পলক, বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল (বিসিসি) এর নির্বাহী পরিচালক ড. মোঃ আব্দুল মান্নান, আইসিটি বিভাগের অতিরিক্ত সচিব ড. খন্দকার আজিজুল ইসলাম, ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির সিএসই বিভাগের বিশিষ্ট অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ কায়কোবাদ, আন্তর্জাতিক ব্লকচেইন অলিম্পিয়াড ২০২১ এর চেয়ারম্যান এবং টেকনোহেভেন কোম্পানি লিমিটেড এর প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও হাবিবুল্লাহ এন করিম এবং অনলাইনে সংযুক্ত হন হংকং ব্লকচেইন সোসাইটির প্রেসিডেন্ট ড. লরেন্স মা।
অনুষ্ঠানে আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্মেদ পলক বলেন, “ডিজিটাল বাংলাদেশ এখন আর স্বপ্ন নয়, বাস্তবতা। এর প্রতিটি ফল বাংলাদেশের ১৭ কোটি মানুষ ভোগ করতে পারছে। ইউনিয়ন পর্যন্ত ইন্টারনেট কানেক্টিভিটি পৌঁছে গেছে উল্লেখ করে পলক বলেন, দেশে সাড়ে ৬ লক্ষ ফ্রিল্যান্সার রয়েছে, যারা ৫০০ মিলিয়ন ডলারের বেশি আয় করছে। তিনি বলেন, বিগত ১২ বছরে ১৫ লক্ষ তরুণ-তরুণীর কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা সম্ভব হয়েছে। সরকারের ৫২ হাজার ওয়েবসাইট ১৫ হাজার সেবা প্রদান করছে। পলক বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে নির্দিষ্ট টার্গেট দিয়েছেন সেটা হল, এখন যে সাড়ে তিনশো বিলিয়ন ডলারের জিডিপি সাইজ এটা ২০৩১ সালে হবে ৭০০ বিলিয়ন ডলার এবং ২০৪১ সালে ১ ট্রিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাবে। এখন আমাদের পোশাক শিল্প থেকে আয়, আমাদের প্রবাসী কর্মীদের আয়, কৃষি ও অন্যান্য যে সকল শ্রমনির্ভর শিল্প আছে সেগুলোর সাথে আমরা চাই একটি জ্ঞান ভিত্তিক সমাজ ও একটি প্রযুক্তি-নির্ভর অর্থনীতি গড়ে তুলতে। আর এ সকল কিছুর জন্য আমাদের সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা রয়েছে। আর সেই পরিকল্পনার অংশ হিসেবে আমরা বেছে নিয়েছি “ব্লকচেইন প্রযুক্তি”। তিনি বলেন, ব্লকচেইনকে উৎসাহিত করার জন্য বিশ^বিদ্যালয় ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে এগিয়ে আসতে হবে এবং ব্লকচেইনকে তাদের কারিকুলামে অন্তর্ভুক্ত করা প্রয়োজন।
ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির সিএসই বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ কায়কোবাদ জানান, ন্যাশনাল ব্লকচেইন অলিম্পিয়াড থেকে বাংলাদেশের বিজয়ী ১২টি দল এই আয়োজনের আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অংশ নিচ্ছে যা আমাদের জন্য গর্বের বিষয় এবং সফলতা।
আইসিটি বিভাগের অতিরিক্ত সচিব ড. খন্দকার আজিজুল ইসলাম বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ এখন আর স্বপ্ন নয়, বাস্তবতা। এটা এখন আর শহর কেন্দ্রিক নয় বরং গ্রামেও এর সুফল পাচ্ছে এবং অনেকেই ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ব্যবহারে অভ্যস্ত হয়ে যাচ্ছে।
বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল (বিসিসি) এর নির্বাহী পরিচালক ও অতিরিক্ত সচিব ড. মোঃ আব্দুল মান্নান বলেন, আন্তর্জাতিক ব্লকচেইন অলিম্পিয়াড হল একটি গ্লোবাল কম্পিটিশন। এটা আয়োজন করা আমাদের জন্য সত্যিই খুব সম্মানজনক। তিনি এই আয়োজনে অংশগ্রহণকারী সকলকে ধন্যবাদ জানান।
হংকং ব্লকচেইন সোসাইটির প্রেসিডেন্ট ড. লরেন্স মা বাংলাদেশকে আন্তর্জাতিক ব্লকচেইন অলিম্পিয়াড সফলভাবে আয়োজনের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানান। এই আয়োজনের মধ্য দিয়ে ব্লকচেইন প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে উন্নত প্রযুক্তিগত সমাধান পাওয়া সম্ভব বলে তিনি প্রত্যাশা করেন।
আন্তর্জাতিক ব্লকচেইন অলিম্পিয়াড ২০২১ এর চেয়ারম্যান এবং টেকনোহেভেন কোম্পানি লিমিটেড এর প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও হাবিবুল্লাহ এন করিম আয়োজকসহ সকলকে এই আয়োজনে পাশে থাকার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানান। তিনি বলেন, বিশে^ ব্লকচেইন প্রযুক্তির দ্রুত বিকাশ এবং প্রসারের সাথে তাল মিলিয়ে চলার জন্য, প্রতি বছর আন্তর্জাতিকভাবে এই আয়োজনটি করা হয়। তিনি এই আয়োজনের সকল অংশগ্রহণকারীদের ধন্যবাদ ও শুভকামনা জানান।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, এই আয়োজনের প্রতিপাদ্য হচ্ছে “অনুপ্রেরণামূলক ক্ষমতায়ন এবং উদ্ভাবন”। এটি একটি অন্যতম প্ল্যাটফর্ম যেখানে তারা বিভিন্ন দেশের সাথে প্রতিযোগিতা করতে পারে। বাংলাদেশ পর্বে “ব্লকচেইন অলিম্পিয়াড বাংলাদেশ ২০২১” এর বিজয়ী ১২টি দল এই আয়োজনের আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অংশ নিচ্ছে। বিজয়ীদের জন্য সর্বমোট ৪০ হাজার মার্কিন ডলারেরও বেশি মূল্যের পুরস্কারের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এই বৈশি^ক প্রতিযোগিতায় মোট ১২টি দেশ অংশগ্রহণ করছে: চীন, হংকং, ভিয়েতনাম, ফিলিপাইন, সংযুক্ত আরব আমিরাত, ইরান, ইন্দোনেশিয়া, নেদারল্যান্ড, নেপাল, মঙ্গোলিয়া, শ্রীলঙ্কা এবং বাংলাদেশ থেকে মোট ৫০টিরও বেশি দল অংশগ্রহণ করছে। ইভেন্টটিতে যোগ দিতে https://ibcol2021.com/ এ ভিজিট করতে হবে।
আগামী ৮ অক্টোবর ২০২১, শুক্রবার একটি উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের মাধ্যমে “আন্তর্জাতিক ব্লকচেইন অলিম্পিয়াড ২০২১” শুরু হবে। ৩ দিনব্যাপী এই অলিম্পিয়াড চলবে ১০ অক্টোবর ২০২১, রবিবার পর্যন্ত। এ বছর অন্যান্য আয়োজনের পাশাপাশি ৪টি সেমিনারের আয়োজন থাকছে। সেমিনারগুলো হবে সিবিডিসি এবং ক্রিপ্টোকারেন্সি, ই-গভর্নেন্স, আইডেন্টিটি অ্যান্ড প্রাইভেসি এবং ফিনটেক বিষয়ে।
বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ, বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলসহ ব্লকচেইন অলিম্পিয়াড বাংলাদেশ এবং টেকনোহেভেন কোম্পানি লিমিটেড যৌথভাবে ১ম বারের মত বাংলাদেশে আয়োজিতব্য “আন্তর্জাতিক ব্লকচেইন অলিম্পিয়াড ২০২১” আয়োজন করছে। আয়োজনে সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে রয়েছে এফবিসিসিআই, বেসিস, আইবিএ, এসিআই লি., ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি, ইউথ পলিসি ফোরাম ও একাত্তর টিভি।
বুধবার, ০৬ অক্টোবর ২০২১
প্রতি বছর আয়োজিত হয় “আন্তর্জাতিক ব্লকচেইন অলিম্পিয়াড (IBCOL)”। হংকং থেকে শুরু হওয়া এই অলিম্পিয়াড এবারই প্রথম হংকং এর বাইরে বাংলাদেশে আয়োজিত হতে যাচ্ছে। এ উপলক্ষে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) বিভাগের বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল (বিসিসি) ৬ অক্টোবর বিসিসি অডিটরিয়ামে এক সংবাদ সম্মেলন আয়োজন করে। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্মেদ পলক, বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল (বিসিসি) এর নির্বাহী পরিচালক ড. মোঃ আব্দুল মান্নান, আইসিটি বিভাগের অতিরিক্ত সচিব ড. খন্দকার আজিজুল ইসলাম, ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির সিএসই বিভাগের বিশিষ্ট অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ কায়কোবাদ, আন্তর্জাতিক ব্লকচেইন অলিম্পিয়াড ২০২১ এর চেয়ারম্যান এবং টেকনোহেভেন কোম্পানি লিমিটেড এর প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও হাবিবুল্লাহ এন করিম এবং অনলাইনে সংযুক্ত হন হংকং ব্লকচেইন সোসাইটির প্রেসিডেন্ট ড. লরেন্স মা।
অনুষ্ঠানে আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্মেদ পলক বলেন, “ডিজিটাল বাংলাদেশ এখন আর স্বপ্ন নয়, বাস্তবতা। এর প্রতিটি ফল বাংলাদেশের ১৭ কোটি মানুষ ভোগ করতে পারছে। ইউনিয়ন পর্যন্ত ইন্টারনেট কানেক্টিভিটি পৌঁছে গেছে উল্লেখ করে পলক বলেন, দেশে সাড়ে ৬ লক্ষ ফ্রিল্যান্সার রয়েছে, যারা ৫০০ মিলিয়ন ডলারের বেশি আয় করছে। তিনি বলেন, বিগত ১২ বছরে ১৫ লক্ষ তরুণ-তরুণীর কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা সম্ভব হয়েছে। সরকারের ৫২ হাজার ওয়েবসাইট ১৫ হাজার সেবা প্রদান করছে। পলক বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে নির্দিষ্ট টার্গেট দিয়েছেন সেটা হল, এখন যে সাড়ে তিনশো বিলিয়ন ডলারের জিডিপি সাইজ এটা ২০৩১ সালে হবে ৭০০ বিলিয়ন ডলার এবং ২০৪১ সালে ১ ট্রিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাবে। এখন আমাদের পোশাক শিল্প থেকে আয়, আমাদের প্রবাসী কর্মীদের আয়, কৃষি ও অন্যান্য যে সকল শ্রমনির্ভর শিল্প আছে সেগুলোর সাথে আমরা চাই একটি জ্ঞান ভিত্তিক সমাজ ও একটি প্রযুক্তি-নির্ভর অর্থনীতি গড়ে তুলতে। আর এ সকল কিছুর জন্য আমাদের সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা রয়েছে। আর সেই পরিকল্পনার অংশ হিসেবে আমরা বেছে নিয়েছি “ব্লকচেইন প্রযুক্তি”। তিনি বলেন, ব্লকচেইনকে উৎসাহিত করার জন্য বিশ^বিদ্যালয় ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে এগিয়ে আসতে হবে এবং ব্লকচেইনকে তাদের কারিকুলামে অন্তর্ভুক্ত করা প্রয়োজন।
ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির সিএসই বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ কায়কোবাদ জানান, ন্যাশনাল ব্লকচেইন অলিম্পিয়াড থেকে বাংলাদেশের বিজয়ী ১২টি দল এই আয়োজনের আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অংশ নিচ্ছে যা আমাদের জন্য গর্বের বিষয় এবং সফলতা।
আইসিটি বিভাগের অতিরিক্ত সচিব ড. খন্দকার আজিজুল ইসলাম বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ এখন আর স্বপ্ন নয়, বাস্তবতা। এটা এখন আর শহর কেন্দ্রিক নয় বরং গ্রামেও এর সুফল পাচ্ছে এবং অনেকেই ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ব্যবহারে অভ্যস্ত হয়ে যাচ্ছে।
বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল (বিসিসি) এর নির্বাহী পরিচালক ও অতিরিক্ত সচিব ড. মোঃ আব্দুল মান্নান বলেন, আন্তর্জাতিক ব্লকচেইন অলিম্পিয়াড হল একটি গ্লোবাল কম্পিটিশন। এটা আয়োজন করা আমাদের জন্য সত্যিই খুব সম্মানজনক। তিনি এই আয়োজনে অংশগ্রহণকারী সকলকে ধন্যবাদ জানান।
হংকং ব্লকচেইন সোসাইটির প্রেসিডেন্ট ড. লরেন্স মা বাংলাদেশকে আন্তর্জাতিক ব্লকচেইন অলিম্পিয়াড সফলভাবে আয়োজনের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানান। এই আয়োজনের মধ্য দিয়ে ব্লকচেইন প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে উন্নত প্রযুক্তিগত সমাধান পাওয়া সম্ভব বলে তিনি প্রত্যাশা করেন।
আন্তর্জাতিক ব্লকচেইন অলিম্পিয়াড ২০২১ এর চেয়ারম্যান এবং টেকনোহেভেন কোম্পানি লিমিটেড এর প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও হাবিবুল্লাহ এন করিম আয়োজকসহ সকলকে এই আয়োজনে পাশে থাকার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানান। তিনি বলেন, বিশে^ ব্লকচেইন প্রযুক্তির দ্রুত বিকাশ এবং প্রসারের সাথে তাল মিলিয়ে চলার জন্য, প্রতি বছর আন্তর্জাতিকভাবে এই আয়োজনটি করা হয়। তিনি এই আয়োজনের সকল অংশগ্রহণকারীদের ধন্যবাদ ও শুভকামনা জানান।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, এই আয়োজনের প্রতিপাদ্য হচ্ছে “অনুপ্রেরণামূলক ক্ষমতায়ন এবং উদ্ভাবন”। এটি একটি অন্যতম প্ল্যাটফর্ম যেখানে তারা বিভিন্ন দেশের সাথে প্রতিযোগিতা করতে পারে। বাংলাদেশ পর্বে “ব্লকচেইন অলিম্পিয়াড বাংলাদেশ ২০২১” এর বিজয়ী ১২টি দল এই আয়োজনের আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অংশ নিচ্ছে। বিজয়ীদের জন্য সর্বমোট ৪০ হাজার মার্কিন ডলারেরও বেশি মূল্যের পুরস্কারের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এই বৈশি^ক প্রতিযোগিতায় মোট ১২টি দেশ অংশগ্রহণ করছে: চীন, হংকং, ভিয়েতনাম, ফিলিপাইন, সংযুক্ত আরব আমিরাত, ইরান, ইন্দোনেশিয়া, নেদারল্যান্ড, নেপাল, মঙ্গোলিয়া, শ্রীলঙ্কা এবং বাংলাদেশ থেকে মোট ৫০টিরও বেশি দল অংশগ্রহণ করছে। ইভেন্টটিতে যোগ দিতে https://ibcol2021.com/ এ ভিজিট করতে হবে।
আগামী ৮ অক্টোবর ২০২১, শুক্রবার একটি উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের মাধ্যমে “আন্তর্জাতিক ব্লকচেইন অলিম্পিয়াড ২০২১” শুরু হবে। ৩ দিনব্যাপী এই অলিম্পিয়াড চলবে ১০ অক্টোবর ২০২১, রবিবার পর্যন্ত। এ বছর অন্যান্য আয়োজনের পাশাপাশি ৪টি সেমিনারের আয়োজন থাকছে। সেমিনারগুলো হবে সিবিডিসি এবং ক্রিপ্টোকারেন্সি, ই-গভর্নেন্স, আইডেন্টিটি অ্যান্ড প্রাইভেসি এবং ফিনটেক বিষয়ে।
বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ, বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলসহ ব্লকচেইন অলিম্পিয়াড বাংলাদেশ এবং টেকনোহেভেন কোম্পানি লিমিটেড যৌথভাবে ১ম বারের মত বাংলাদেশে আয়োজিতব্য “আন্তর্জাতিক ব্লকচেইন অলিম্পিয়াড ২০২১” আয়োজন করছে। আয়োজনে সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে রয়েছে এফবিসিসিআই, বেসিস, আইবিএ, এসিআই লি., ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি, ইউথ পলিসি ফোরাম ও একাত্তর টিভি।