ঈদ উপলক্ষে ঘরে ফেরা মানুষের ঢল দেখে মর্মাহত হয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক।
তিনি জানিয়েছেন, ঈদে অনেকেই বাড়িতে গিয়েছেন। যেভাবে গিয়েছেন, এতে আমরা খুব মর্মাহত। তবে আমাদের অনুরোধ থাকবে ঈদে বাড়িতে গিয়ে বেশি ঘোরাঘুরি করবেন না। আপনারা বেশি ঘুরে বেড়ালে সংক্রমিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
তিনি বলেন, চীন আমাদের বিশ্বস্ত বন্ধু। সে কারণে দুঃসময়ে তারা আমাদের টিকা দিয়ে পাশে দাঁড়িয়েছে। এ টিকা উপহার দেওয়ার জন্য আমরা তাদের ধন্যবাদ জানাই।
বুধবার (১২ মে) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় এক অনুষ্ঠানে তিনি এ আহ্বান জানান।
উপহার হিসেবে বাংলাদেশকে চীনের দেওয়া পাঁচ লাখ ডোজ করোনার টিকা হস্তান্তর উপলক্ষে এক অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘করোনা পরিস্থিতি মোটামুটি নিয়ন্ত্রণে আছে। সরকার তো চেষ্টা করেছে মানুষকে সুরক্ষিত রাখার। সে জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছিল। কিন্তু মানুষ সেই সুরক্ষা মানল না। চলে গেল যে যেমনে পারে।’
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা এটি আশা করব, তারা যেন নিজের জায়গায় গিয়ে বেশি ঘোরাফেরা না করেন। তারা যেন ভাইরাসটা ছড়িয়ে না দেন। আমরা আল্লাহু তাআলার কাছে দোয়া করি, যাতে ভাইরাসটি ছড়িয়ে না যায়।’
মন্ত্রী বলেন, ‘এই দুঃসময়ে আমাদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিন পিং ও দেশটির নাগরিকদের ধন্যবাদ জানাই। আমরাও চীনের পাশে দাঁড়িয়েছিলাম, যখন চীনের উহানে করোনা ছড়িয়েছিল।’
দেশে যাদের প্রয়োজন সবাইকে ভ্যাকসিন দেওয়ার চেষ্টা করছেন বলে জানান স্বাস্থ্যমন্ত্রী।
অনুষ্ঠানে চীনের উপহার দেওয়ার টিকাগুলো আনুষ্ঠানিকভাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে হস্তান্তর করেন চীনা রাষ্ট্রদূত লি জিমিং।
বুধবার, ১২ মে ২০২১
ঈদ উপলক্ষে ঘরে ফেরা মানুষের ঢল দেখে মর্মাহত হয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক।
তিনি জানিয়েছেন, ঈদে অনেকেই বাড়িতে গিয়েছেন। যেভাবে গিয়েছেন, এতে আমরা খুব মর্মাহত। তবে আমাদের অনুরোধ থাকবে ঈদে বাড়িতে গিয়ে বেশি ঘোরাঘুরি করবেন না। আপনারা বেশি ঘুরে বেড়ালে সংক্রমিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
তিনি বলেন, চীন আমাদের বিশ্বস্ত বন্ধু। সে কারণে দুঃসময়ে তারা আমাদের টিকা দিয়ে পাশে দাঁড়িয়েছে। এ টিকা উপহার দেওয়ার জন্য আমরা তাদের ধন্যবাদ জানাই।
বুধবার (১২ মে) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় এক অনুষ্ঠানে তিনি এ আহ্বান জানান।
উপহার হিসেবে বাংলাদেশকে চীনের দেওয়া পাঁচ লাখ ডোজ করোনার টিকা হস্তান্তর উপলক্ষে এক অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘করোনা পরিস্থিতি মোটামুটি নিয়ন্ত্রণে আছে। সরকার তো চেষ্টা করেছে মানুষকে সুরক্ষিত রাখার। সে জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছিল। কিন্তু মানুষ সেই সুরক্ষা মানল না। চলে গেল যে যেমনে পারে।’
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা এটি আশা করব, তারা যেন নিজের জায়গায় গিয়ে বেশি ঘোরাফেরা না করেন। তারা যেন ভাইরাসটা ছড়িয়ে না দেন। আমরা আল্লাহু তাআলার কাছে দোয়া করি, যাতে ভাইরাসটি ছড়িয়ে না যায়।’
মন্ত্রী বলেন, ‘এই দুঃসময়ে আমাদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিন পিং ও দেশটির নাগরিকদের ধন্যবাদ জানাই। আমরাও চীনের পাশে দাঁড়িয়েছিলাম, যখন চীনের উহানে করোনা ছড়িয়েছিল।’
দেশে যাদের প্রয়োজন সবাইকে ভ্যাকসিন দেওয়ার চেষ্টা করছেন বলে জানান স্বাস্থ্যমন্ত্রী।
অনুষ্ঠানে চীনের উপহার দেওয়ার টিকাগুলো আনুষ্ঠানিকভাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে হস্তান্তর করেন চীনা রাষ্ট্রদূত লি জিমিং।