করোনা সংক্রমণ রোধে চলমান লকডাউন আরও এক সপ্তাহের জন্য বাড়ছে। ঈদ পরবর্তী মানুষের অবাধ চলাফেরা নিয়ন্ত্রণ চলমান লকডাউন আরেক দফা বাড়ানো হচ্ছে। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী চলমান লকডাউন বা বিধিনিষেধ আগামী ২৩ মে রবিবার মধ্যরাত পর্যন্ত বলবৎ থাকছে। রোববার (১৬ মে) এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করতে পারে সরকার।
শনিবার (১৫ মে) জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন সাংবাদিকদের জানান, এখন যেমনভাবে বিধিনিষেধ চলছে, তেমন করে ২৩ মে পর্যন্ত বাড়ানোর চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে। করোনা পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে রোববার এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। তারপর প্রজ্ঞাপন জারি করা হতে পারে।
জানা যায়, করোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে সরকারের চলমান বিধিনিষেধ রোববার (১৬) মে শেষ হচ্ছে। চলতি বছর প্রথমে ৫ এপ্রিল থেকে সাত দিনের জন্য গণপরিবহন চলাচলসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিধিনিষেধ জারি করেছিল। পরে তা আরও দুদিন বাড়ানো হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে না আসায় ১৪ থেকে ২১ এপ্রিল পর্যন্ত আরও কঠোর বিধিনিষেধ দিয়ে ‘সর্বাত্মক লকডাউন’ শুরু হয়। সেটি পরে ২৮ এপ্রিল পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছিল। এরপর আবার তা ৫ মে পর্যন্ত বাড়ানো হয়, যা আবার বাড়িয়ে ১৬ মে পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছিল।
মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, এবারের লকডাউনে মাস্ক পরাসহ শতভাগ স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করতে সরকার কঠোর বিধিনিষেধ দিতে পারে। বিশেষ করে এ ক্ষেত্রে পুলিশকে বিচারিক ক্ষমতা দেওয়া হতে পারে। তবে সবকিছুই আলোচনা করে চূড়ান্ত করা হবে।
এর আগে বৃহস্পতিবার জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন জানিয়েছিলেন, করোনা সংক্রমণ রোধে ১৬ মে’র পর থেকে আরেক দফা লকডাউন বাড়ছে। এসময় মাস্ক পরা শতভাগ নিশ্চিত করতে পুলিশকে বিচারিক ক্ষমতা দেওয়া হতে পারে।
শনিবার, ১৫ মে ২০২১
করোনা সংক্রমণ রোধে চলমান লকডাউন আরও এক সপ্তাহের জন্য বাড়ছে। ঈদ পরবর্তী মানুষের অবাধ চলাফেরা নিয়ন্ত্রণ চলমান লকডাউন আরেক দফা বাড়ানো হচ্ছে। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী চলমান লকডাউন বা বিধিনিষেধ আগামী ২৩ মে রবিবার মধ্যরাত পর্যন্ত বলবৎ থাকছে। রোববার (১৬ মে) এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করতে পারে সরকার।
শনিবার (১৫ মে) জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন সাংবাদিকদের জানান, এখন যেমনভাবে বিধিনিষেধ চলছে, তেমন করে ২৩ মে পর্যন্ত বাড়ানোর চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে। করোনা পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে রোববার এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। তারপর প্রজ্ঞাপন জারি করা হতে পারে।
জানা যায়, করোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে সরকারের চলমান বিধিনিষেধ রোববার (১৬) মে শেষ হচ্ছে। চলতি বছর প্রথমে ৫ এপ্রিল থেকে সাত দিনের জন্য গণপরিবহন চলাচলসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিধিনিষেধ জারি করেছিল। পরে তা আরও দুদিন বাড়ানো হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে না আসায় ১৪ থেকে ২১ এপ্রিল পর্যন্ত আরও কঠোর বিধিনিষেধ দিয়ে ‘সর্বাত্মক লকডাউন’ শুরু হয়। সেটি পরে ২৮ এপ্রিল পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছিল। এরপর আবার তা ৫ মে পর্যন্ত বাড়ানো হয়, যা আবার বাড়িয়ে ১৬ মে পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছিল।
মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, এবারের লকডাউনে মাস্ক পরাসহ শতভাগ স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করতে সরকার কঠোর বিধিনিষেধ দিতে পারে। বিশেষ করে এ ক্ষেত্রে পুলিশকে বিচারিক ক্ষমতা দেওয়া হতে পারে। তবে সবকিছুই আলোচনা করে চূড়ান্ত করা হবে।
এর আগে বৃহস্পতিবার জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন জানিয়েছিলেন, করোনা সংক্রমণ রোধে ১৬ মে’র পর থেকে আরেক দফা লকডাউন বাড়ছে। এসময় মাস্ক পরা শতভাগ নিশ্চিত করতে পুলিশকে বিচারিক ক্ষমতা দেওয়া হতে পারে।