রাজধানীর জুরাইন ৫২নং ওয়ার্ড মুরাদপুর নোয়াখালী মহল্লার উদ্বেগ উৎকন্ঠা আর আতঙ্কে দিন রাত কাটছে একটি বিদ্যুতের ট্রান্সফরমারকে কেন্দ্র করে। ট্রান্সফরমারটি ঘনবসতীপূর্ন নোয়াখালী মহল্লার কয়েকটি রাস্তার মোড়ে একটি বাড়ীর গেটের উপরে অবস্থিত। গত ১৫জুন মঙ্গলবার সকাল আটটার উক্ত ট্রান্সফরমার হটাৎ বিকট শব্দে বিস্ফোরণ হয়।
এতে পুরো নোয়াখালী মহল্লার প্রায় হাজার মানুষ প্রায় ছয়ঘন্ট বিদুৎহীন থাকে। গরমে কষ্ট পায় বয়স্ক বৃদ্ধ পুরুষ-নারী ও শিশুরা। যেন এক অভিভাবক হীন জনপদ ।
সরেজমিন দেখা গেছে, ট্রান্সফরমারটির নিচ দিয়ে একটি বাড়ির প্রবেশপথ, সামনে দিয়ে মহল্লার মানুষের যাতায়াত। ট্রান্সফরমারের নিকট সড়কে চারদিকে বিস্তৃত প্রায় ২০ টি দোকান, জনবসতিপূর্ণ কয়েকটি বিল্ডিং, শিশুদের একটি স্কুল। সামান্য দুর্যোগ পুর্ন আবহাওয়া হলেই শর্ট সার্কিটে ট্রান্সফরমার বিকট শব্দে বিস্ফোরিত হয়। এতে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় এলাকার বাড়ী-বাসা আর কারখানার বিদ্যুতের সংযোগ। ট্রান্সমিটারটি বসানোর সকল প্রক্রিয়া যেন অসংখ্য ভুলে ভরা ।
স্থানীয় এলাকাবাসীর অভিযোগ, আমরা এলাকাবাসী বহুবার কদমতলী এলাকার সংশ্লিষ্ট বিদুৎ অফিসকে অনুরোধ করেছি উক্ত ট্রান্সফরমারটি অন্যত্র সরিয়ে নেয়ার জন্য। কিন্তু এখনও বিদুৎ অফিস ট্রান্সফরমারটি অন্যত্র সরিয়ে নেননি।
স্থানীয় হুমায়ূন কবির নামে এক বাড়ি ওয়ালা জানান, ট্রান্সফরমারটির নিকটে দক্ষিণ পাশে আউটার সার্কুলার রোড জামে মসজিদ। এ মসজিদের বাইরে থেকে প্রতিদিন সকাল বিকাল শত শত মানুষ খাবার পানি নেয়। স্বাভাবিকভাবে তখন উক্ত ট্রান্সফরমারটির নিচ দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে মানুষদের যাতায়াত করতে হয়। এলাকাবাসী জানিয়েছে,প্রতিদিন ট্রান্সফরমার নিচ দিয়ে এলাকার কয়েকটি বিদ্যালয়ের শিশু শিক্ষার্থীরা ও কর্মজীবি পুরুষ-নারী যাতায়াত করছে ভয় ও আতংক নিয়ে।
নোয়াখালী মহল্লার এক রেস্টুরেন্ট দোকানী জানান, ট্রান্সফরমারটির নিচের বাড়ীর মালিক ভয়ে অন্যত্র বাড়িটি বিক্রি করে দিচ্ছেন। উল্লেখিত জনদুর্ভোগ লাঘবে ভূক্তভোগী এলাকাবাসী বিদুৎ বিভাগের উচ্চ পর্যায়ের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
এব্যাপারে ঢাকা দক্ষিণ সিটির ৫২নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোঃ রুহুল আমিন জানান, নোয়াখালী মহল্লার আতংক বিদুৎতের উক্ত ট্রান্সফরমারটি সরিয়ে নেয়ার জন্য চারমাস আগে সংশ্লিষ্ট বিদুৎ অফিসে জানিয়েছি। কিন্তু বিদুৎ অফিস থেকে ট্রান্সফরমারটি অন্যত্র সরিয়ে নেয়ার ব্যাপারে এখনও কোন পদক্ষেপ নেননি।
বুধবার, ১৬ জুন ২০২১
রাজধানীর জুরাইন ৫২নং ওয়ার্ড মুরাদপুর নোয়াখালী মহল্লার উদ্বেগ উৎকন্ঠা আর আতঙ্কে দিন রাত কাটছে একটি বিদ্যুতের ট্রান্সফরমারকে কেন্দ্র করে। ট্রান্সফরমারটি ঘনবসতীপূর্ন নোয়াখালী মহল্লার কয়েকটি রাস্তার মোড়ে একটি বাড়ীর গেটের উপরে অবস্থিত। গত ১৫জুন মঙ্গলবার সকাল আটটার উক্ত ট্রান্সফরমার হটাৎ বিকট শব্দে বিস্ফোরণ হয়।
এতে পুরো নোয়াখালী মহল্লার প্রায় হাজার মানুষ প্রায় ছয়ঘন্ট বিদুৎহীন থাকে। গরমে কষ্ট পায় বয়স্ক বৃদ্ধ পুরুষ-নারী ও শিশুরা। যেন এক অভিভাবক হীন জনপদ ।
সরেজমিন দেখা গেছে, ট্রান্সফরমারটির নিচ দিয়ে একটি বাড়ির প্রবেশপথ, সামনে দিয়ে মহল্লার মানুষের যাতায়াত। ট্রান্সফরমারের নিকট সড়কে চারদিকে বিস্তৃত প্রায় ২০ টি দোকান, জনবসতিপূর্ণ কয়েকটি বিল্ডিং, শিশুদের একটি স্কুল। সামান্য দুর্যোগ পুর্ন আবহাওয়া হলেই শর্ট সার্কিটে ট্রান্সফরমার বিকট শব্দে বিস্ফোরিত হয়। এতে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় এলাকার বাড়ী-বাসা আর কারখানার বিদ্যুতের সংযোগ। ট্রান্সমিটারটি বসানোর সকল প্রক্রিয়া যেন অসংখ্য ভুলে ভরা ।
স্থানীয় এলাকাবাসীর অভিযোগ, আমরা এলাকাবাসী বহুবার কদমতলী এলাকার সংশ্লিষ্ট বিদুৎ অফিসকে অনুরোধ করেছি উক্ত ট্রান্সফরমারটি অন্যত্র সরিয়ে নেয়ার জন্য। কিন্তু এখনও বিদুৎ অফিস ট্রান্সফরমারটি অন্যত্র সরিয়ে নেননি।
স্থানীয় হুমায়ূন কবির নামে এক বাড়ি ওয়ালা জানান, ট্রান্সফরমারটির নিকটে দক্ষিণ পাশে আউটার সার্কুলার রোড জামে মসজিদ। এ মসজিদের বাইরে থেকে প্রতিদিন সকাল বিকাল শত শত মানুষ খাবার পানি নেয়। স্বাভাবিকভাবে তখন উক্ত ট্রান্সফরমারটির নিচ দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে মানুষদের যাতায়াত করতে হয়। এলাকাবাসী জানিয়েছে,প্রতিদিন ট্রান্সফরমার নিচ দিয়ে এলাকার কয়েকটি বিদ্যালয়ের শিশু শিক্ষার্থীরা ও কর্মজীবি পুরুষ-নারী যাতায়াত করছে ভয় ও আতংক নিয়ে।
নোয়াখালী মহল্লার এক রেস্টুরেন্ট দোকানী জানান, ট্রান্সফরমারটির নিচের বাড়ীর মালিক ভয়ে অন্যত্র বাড়িটি বিক্রি করে দিচ্ছেন। উল্লেখিত জনদুর্ভোগ লাঘবে ভূক্তভোগী এলাকাবাসী বিদুৎ বিভাগের উচ্চ পর্যায়ের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
এব্যাপারে ঢাকা দক্ষিণ সিটির ৫২নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোঃ রুহুল আমিন জানান, নোয়াখালী মহল্লার আতংক বিদুৎতের উক্ত ট্রান্সফরমারটি সরিয়ে নেয়ার জন্য চারমাস আগে সংশ্লিষ্ট বিদুৎ অফিসে জানিয়েছি। কিন্তু বিদুৎ অফিস থেকে ট্রান্সফরমারটি অন্যত্র সরিয়ে নেয়ার ব্যাপারে এখনও কোন পদক্ষেপ নেননি।