পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আব্দুল মোমেন জানিয়েছেন, প্রবাসী নাগরিকরা দেশে আসার পর নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তায় থাকেন। সে কারণে তারা বন্দুক নিয়ে দেশে আসতে চান বলে ।
মঙ্গলবার (২২ জুন) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তিনি একথা বলেন।
ড. মোমেন বলেন, যুক্তরাষ্ট্রে প্রবাসী নাগরিকদের সঙ্গে আমার আলাপ হয়েছে। তারা আমাকে বলেছেন, দেশে আসার পর তারা নিরাপত্তাহীনতায় ভোগেন। বিদেশ থেকে আসার পর সবাই মনে করে, টাকা-পয়সা নিয়ে এসেছেন। তাই নিরাপত্তার কারণে তারা বন্দুক নিয়ে দেশে আসতে চান।
তিনি আরো বলেন, প্রবাসী নাগরিকরা বিদেশে থেকেই জাতীয় পরিচয়পত্র চান। আমরা এটা নিয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে আলাপ করবো।
ড. মোমেন বলেন, প্রবাসীরা এক কোটি টাকা বন্ড ক্রয়সীমা তুলে দেওয়ার আবেদন জানিয়েছেন। এটা হলে, তারা বেশি টাকা দেশে পাঠাতে পারবেন।
এক প্রশ্নের উত্তরে ড. মোমেন বলেন, ঢাকা-সিলেট রেললাইন প্রকল্পের মধ্যে যে সুনামগঞ্জের অভ্যন্তরীণ রাজনীতি রয়েছে, সেটা আমার জানা ছিল না। আমার দীর্ঘদিনের বন্ধু পরিকল্পনামন্ত্রী আব্দুল মান্নানের ভুল বোঝাবুঝি নিয়ে আমি বিস্মিত। এ নিয়ে আমি পরিকল্পনামন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলবো।
ড.মোমেন বলেন, সিলেটের ঘটনাটি অতি ছোট, কিন্তু এটা নিয়ে এত হৈ চৈ কেন বুঝতে পারছি না।
তিনি জানান, ছাতক থেকে সুনামগঞ্জে রেললাইন করার জন্য সেখানের পাঁচজন সংসদ সদস্য আমার অফিসে আসেন। এসময় তারা একটি আবেদনপত্র সঙ্গে আনেন। তখন তারা আমাকে জানালেন আমি যদি এ বিষয়ে রেলমন্ত্রীকে লিখি তারা খুশি হবেন। আর আমি তো কানেক্টিভিটির বড় হোতা। বাহ, কানেক্টিভিটি হলে তো ব্যবসা-বাণিজ্য বাড়বে। তখন আমি রেলমন্ত্রীকে ডিও লেটার দেই। কিন্তু ওখানে যে অভ্যন্তরীণ রাজনীতি আছে তা আমার জানা ছিল না।
তিনি বলেন, সুনামগঞ্জের অভ্যন্তরীণ রাজনীতি বিষয়ে আমি কিছু জানতাম না। মান্নানকে আমার জিজ্ঞাসা করা উচিত ছিল, যে দেখো ওরা আসছে। আমি কী করবো। আমি তা করিনি। আমি খুব সরল মনে ডিও পাঠিয়ে দিয়েছি। আর এই ডিও মূল কন্ট্রোভার্সির কারণ।
যুক্তরাষ্ট্রে এক সপ্তাহের শেষে মঙ্গলবার ভোরে ঢাকা ফিরেছেন পররাষ্ট্র মন্ত্রী।
মঙ্গলবার, ২২ জুন ২০২১
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আব্দুল মোমেন জানিয়েছেন, প্রবাসী নাগরিকরা দেশে আসার পর নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তায় থাকেন। সে কারণে তারা বন্দুক নিয়ে দেশে আসতে চান বলে ।
মঙ্গলবার (২২ জুন) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তিনি একথা বলেন।
ড. মোমেন বলেন, যুক্তরাষ্ট্রে প্রবাসী নাগরিকদের সঙ্গে আমার আলাপ হয়েছে। তারা আমাকে বলেছেন, দেশে আসার পর তারা নিরাপত্তাহীনতায় ভোগেন। বিদেশ থেকে আসার পর সবাই মনে করে, টাকা-পয়সা নিয়ে এসেছেন। তাই নিরাপত্তার কারণে তারা বন্দুক নিয়ে দেশে আসতে চান।
তিনি আরো বলেন, প্রবাসী নাগরিকরা বিদেশে থেকেই জাতীয় পরিচয়পত্র চান। আমরা এটা নিয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে আলাপ করবো।
ড. মোমেন বলেন, প্রবাসীরা এক কোটি টাকা বন্ড ক্রয়সীমা তুলে দেওয়ার আবেদন জানিয়েছেন। এটা হলে, তারা বেশি টাকা দেশে পাঠাতে পারবেন।
এক প্রশ্নের উত্তরে ড. মোমেন বলেন, ঢাকা-সিলেট রেললাইন প্রকল্পের মধ্যে যে সুনামগঞ্জের অভ্যন্তরীণ রাজনীতি রয়েছে, সেটা আমার জানা ছিল না। আমার দীর্ঘদিনের বন্ধু পরিকল্পনামন্ত্রী আব্দুল মান্নানের ভুল বোঝাবুঝি নিয়ে আমি বিস্মিত। এ নিয়ে আমি পরিকল্পনামন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলবো।
ড.মোমেন বলেন, সিলেটের ঘটনাটি অতি ছোট, কিন্তু এটা নিয়ে এত হৈ চৈ কেন বুঝতে পারছি না।
তিনি জানান, ছাতক থেকে সুনামগঞ্জে রেললাইন করার জন্য সেখানের পাঁচজন সংসদ সদস্য আমার অফিসে আসেন। এসময় তারা একটি আবেদনপত্র সঙ্গে আনেন। তখন তারা আমাকে জানালেন আমি যদি এ বিষয়ে রেলমন্ত্রীকে লিখি তারা খুশি হবেন। আর আমি তো কানেক্টিভিটির বড় হোতা। বাহ, কানেক্টিভিটি হলে তো ব্যবসা-বাণিজ্য বাড়বে। তখন আমি রেলমন্ত্রীকে ডিও লেটার দেই। কিন্তু ওখানে যে অভ্যন্তরীণ রাজনীতি আছে তা আমার জানা ছিল না।
তিনি বলেন, সুনামগঞ্জের অভ্যন্তরীণ রাজনীতি বিষয়ে আমি কিছু জানতাম না। মান্নানকে আমার জিজ্ঞাসা করা উচিত ছিল, যে দেখো ওরা আসছে। আমি কী করবো। আমি তা করিনি। আমি খুব সরল মনে ডিও পাঠিয়ে দিয়েছি। আর এই ডিও মূল কন্ট্রোভার্সির কারণ।
যুক্তরাষ্ট্রে এক সপ্তাহের শেষে মঙ্গলবার ভোরে ঢাকা ফিরেছেন পররাষ্ট্র মন্ত্রী।