ঢাকার চারপাশে হাইওয়ে পুলিশের ১০টি চেকপোস্টে তল্লাশি
ঢাকার আশপাশের জেলা গুলোতে লকডাউন সফল করতে ১০টি চেকপোাস্টে তল্লাশি করা হচ্ছে। অনুমোদিত যানবাহন ছাড়া অন্য কোন গাড়ী রাজধানীতে ঢুকতে দেয়া হচ্ছে না। হাইওয়ে পুলিশের গাজীপুর রিজিয়নের এসপি আলী আহমদ খান বৃহস্পতিবার (২৪ জুন) সংবাদকে এ তথ্য জানিয়েছেন।
পুলিশ সুপার আলী আহমদ খান জানান, লকডাউন কার্যকরে ঢাকা- টাঙ্গাইল, ঢাকা-ময়মনসিংহ, ঢাকা-আরিচা, ঢাকা- মাওয়া, ঢাকা-চট্টগ্রাম এবং ঢাকা- সিলেট মহাসড়কে রাজধানীমুখী যাত্রীবাহী কিংবা গণপরিবহন, প্রাইভেটকার কিংবা অন্য কোন যানবাহনকে ছাড় দেয়া হচ্ছে না।
মহাসড়কের ১০টি তল্লাশি চেকপোস্ট হলো:
১.ঢাকা টাঙ্গাইল মহাসড়কের কালিয়াকৈর বাজার,২.খাড়াজোড়া (সালমা হাইওয়ে থানা) ৩.জিরানী বাজার চেকপোস্ট। আর ৪.ঢাকা ময়মনসিংহ মহাসড়কের ভবানীপুর বাজার। ৫.জৈনা বাজার। ৬.ঢাকা আরিচা সড়কের কালামপুর মোড়। ৭.ঢাকা মাওয়া মহাসড়কের ধলেশ্বরী টোল প্লাজা। ৮. ঢাকা চট্রগ্রাম মহাসড়কের সাইনবোর্ড। ৯. পাখির মোড় ও ১০. ঢাকা সিলেট মহাসড়কের পুরিন্দা বাজার।
চেকপোস্ট গুলোতে যানবাহন আটকে থেমে দেয়া হচ্ছে। যেখান থেকে পরিবহন আসছে সেখানে ফিরিয়ে দেয়া হচ্ছে। আর ব্যক্তিগত গাড়ী চলাচল করতে দেয়া হচ্ছে না বলে হাইওয়ে পুলিশ দাবি করছেন। তারা সিসি ক্যামরার মাধ্যমে কন্ট্রোল রুম থেকে মনিটরিং করে তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ নিচ্ছেন। করোনা সংক্রমন প্রতিরোধে লকডাউন কার্যকর করার লক্ষ্যে সরকারি নির্দেশনা যথাযথ পালনে হাইওয়ে পুলিশের এ কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।
অভিযোগ রয়েছে, হাইওয়ে পুলিশ যানবাহন আটকে দিলেও মানুষ বিকল্প পথে ঢাকায় ঢুকছে। তারা কিছুদূর হেটে গিয়ে অটোরিকশা বা অন্য বাহন নিয়ে গন্তব্যে পৌছে। অনেকের অফিস খোলা থাকায় নানা ভাবে কর্মস্থলে উপস্থিত হয় বলে অনেকেই আিভযোগ করেন।
ঢাকার চারপাশে হাইওয়ে পুলিশের ১০টি চেকপোস্টে তল্লাশি
বৃহস্পতিবার, ২৪ জুন ২০২১
ঢাকার আশপাশের জেলা গুলোতে লকডাউন সফল করতে ১০টি চেকপোাস্টে তল্লাশি করা হচ্ছে। অনুমোদিত যানবাহন ছাড়া অন্য কোন গাড়ী রাজধানীতে ঢুকতে দেয়া হচ্ছে না। হাইওয়ে পুলিশের গাজীপুর রিজিয়নের এসপি আলী আহমদ খান বৃহস্পতিবার (২৪ জুন) সংবাদকে এ তথ্য জানিয়েছেন।
পুলিশ সুপার আলী আহমদ খান জানান, লকডাউন কার্যকরে ঢাকা- টাঙ্গাইল, ঢাকা-ময়মনসিংহ, ঢাকা-আরিচা, ঢাকা- মাওয়া, ঢাকা-চট্টগ্রাম এবং ঢাকা- সিলেট মহাসড়কে রাজধানীমুখী যাত্রীবাহী কিংবা গণপরিবহন, প্রাইভেটকার কিংবা অন্য কোন যানবাহনকে ছাড় দেয়া হচ্ছে না।
মহাসড়কের ১০টি তল্লাশি চেকপোস্ট হলো:
১.ঢাকা টাঙ্গাইল মহাসড়কের কালিয়াকৈর বাজার,২.খাড়াজোড়া (সালমা হাইওয়ে থানা) ৩.জিরানী বাজার চেকপোস্ট। আর ৪.ঢাকা ময়মনসিংহ মহাসড়কের ভবানীপুর বাজার। ৫.জৈনা বাজার। ৬.ঢাকা আরিচা সড়কের কালামপুর মোড়। ৭.ঢাকা মাওয়া মহাসড়কের ধলেশ্বরী টোল প্লাজা। ৮. ঢাকা চট্রগ্রাম মহাসড়কের সাইনবোর্ড। ৯. পাখির মোড় ও ১০. ঢাকা সিলেট মহাসড়কের পুরিন্দা বাজার।
চেকপোস্ট গুলোতে যানবাহন আটকে থেমে দেয়া হচ্ছে। যেখান থেকে পরিবহন আসছে সেখানে ফিরিয়ে দেয়া হচ্ছে। আর ব্যক্তিগত গাড়ী চলাচল করতে দেয়া হচ্ছে না বলে হাইওয়ে পুলিশ দাবি করছেন। তারা সিসি ক্যামরার মাধ্যমে কন্ট্রোল রুম থেকে মনিটরিং করে তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ নিচ্ছেন। করোনা সংক্রমন প্রতিরোধে লকডাউন কার্যকর করার লক্ষ্যে সরকারি নির্দেশনা যথাযথ পালনে হাইওয়ে পুলিশের এ কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।
অভিযোগ রয়েছে, হাইওয়ে পুলিশ যানবাহন আটকে দিলেও মানুষ বিকল্প পথে ঢাকায় ঢুকছে। তারা কিছুদূর হেটে গিয়ে অটোরিকশা বা অন্য বাহন নিয়ে গন্তব্যে পৌছে। অনেকের অফিস খোলা থাকায় নানা ভাবে কর্মস্থলে উপস্থিত হয় বলে অনেকেই আিভযোগ করেন।