টাঙ্গাইলের দেলদুয়ার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে করোনা টিকা গ্রহীতাদের ভ্যাকসিন না দিয়ে কেবল সিরিঞ্জ প্রবেশ করার অভিযোগে উপজেলার সহকারী স্বাস্থ্য পরিদর্শক সাজেদা আফরিনকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (প্রশাসন) ডা. বেলাল হোসেনের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সরকারি কর্মচারী শৃঙ্খলা ও আপিল বিধিমালা ২০১৮ অনুযায়ী অসদাচরণের কারণে সাজেদা আফরিনকে চাকরি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। তিনি নিয়ম অনুযায়ী বেতন পাবেন।
গত রবিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে দেলদুয়ার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ২ নম্বর বুথে নিবন্ধনকারীদের করোনার টিকা দেন হাসপাতালের সহকারী স্বাস্থ্য পরিদর্শক সাজেদা আফরিন। তিনি টিকা গ্রহণকারীদের অনেকের শরীরে সুঁই প্রবেশ করে সিরিঞ্জে থাকা ডোজ পুশ না করেই বের করে ফেলছিলেন। পরে, তিনি টিকাসহ সিরিঞ্জগুলো বাইরে ফেলে দেন।
সোমবার এই ঘটনায় জেলার সহকারী সিভিল সার্জনকে প্রধান করে তিন সদস্যবিশিষ্ট তদন্ত কমিটি জেলা সিভিল সার্জনের কাছে প্রতিবেদন জমা দিয়েছে। তদন্তে দেখা যায়, তিনি অন্তত ৩০ জন টিকা গ্রহীতাদের শরীরে সিরিঞ্জ পুশ করে ভ্যাকসিন না দিয়ে তা বের করে ফেলে দিচ্ছিলেন।
অভিযোগের বিষয়ে সহকারী স্বাস্থ্য পরিদর্শক সাজেদা আফরিন সে সময় গণমাধ্যমকে বলেছিলেন, “হাসপাতালে অনেক মানুষ টিকা নিতে আসায়, সেখানে অনেক চাপ ছিল। এতে অনিচ্ছাকৃতভাবে ঘটনাটি ঘটে গেছে।”
বুধবার, ০৪ আগস্ট ২০২১
টাঙ্গাইলের দেলদুয়ার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে করোনা টিকা গ্রহীতাদের ভ্যাকসিন না দিয়ে কেবল সিরিঞ্জ প্রবেশ করার অভিযোগে উপজেলার সহকারী স্বাস্থ্য পরিদর্শক সাজেদা আফরিনকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (প্রশাসন) ডা. বেলাল হোসেনের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সরকারি কর্মচারী শৃঙ্খলা ও আপিল বিধিমালা ২০১৮ অনুযায়ী অসদাচরণের কারণে সাজেদা আফরিনকে চাকরি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। তিনি নিয়ম অনুযায়ী বেতন পাবেন।
গত রবিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে দেলদুয়ার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ২ নম্বর বুথে নিবন্ধনকারীদের করোনার টিকা দেন হাসপাতালের সহকারী স্বাস্থ্য পরিদর্শক সাজেদা আফরিন। তিনি টিকা গ্রহণকারীদের অনেকের শরীরে সুঁই প্রবেশ করে সিরিঞ্জে থাকা ডোজ পুশ না করেই বের করে ফেলছিলেন। পরে, তিনি টিকাসহ সিরিঞ্জগুলো বাইরে ফেলে দেন।
সোমবার এই ঘটনায় জেলার সহকারী সিভিল সার্জনকে প্রধান করে তিন সদস্যবিশিষ্ট তদন্ত কমিটি জেলা সিভিল সার্জনের কাছে প্রতিবেদন জমা দিয়েছে। তদন্তে দেখা যায়, তিনি অন্তত ৩০ জন টিকা গ্রহীতাদের শরীরে সিরিঞ্জ পুশ করে ভ্যাকসিন না দিয়ে তা বের করে ফেলে দিচ্ছিলেন।
অভিযোগের বিষয়ে সহকারী স্বাস্থ্য পরিদর্শক সাজেদা আফরিন সে সময় গণমাধ্যমকে বলেছিলেন, “হাসপাতালে অনেক মানুষ টিকা নিতে আসায়, সেখানে অনেক চাপ ছিল। এতে অনিচ্ছাকৃতভাবে ঘটনাটি ঘটে গেছে।”