পরিবারে বাল্য বিয়ে থাকলে সরকারের ভিজিডি সহায়তা না দেওয়ার সুপারিশ করেছে সংসদীয় কমিটি।
আজ (২২ সেপ্টেম্বর) বুধবার সংসদ ভবনে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় ম্থায়ী কমিটির বৈঠকে এ সুপারিশ করা হয়।
মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ভিজিডি কর্মসূচি বাংলাদেশের গ্রামীণ দুঃস্থ নারীদের আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নয়নে একটি সামাজিক নিরাপত্তামূলক কার্যক্রম। দুঃস্থ পরিবার, বিশেষ করে নারীদের জীবনমান উন্নয়নে এই কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে।
ভিজিডি উপকারভোগী নারীরা মাসে ৩০ কেজি চাল পান। এছাড়া সরকারের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ বেসরকারি সংস্থার (এনজিও) মাধ্যমে প্রশিক্ষণ পান।
দেশের ৪৯৩টি উপজেলার চার হাজার ৫৭৯টি ইউনিয়নে ১০ লাখ ৪০ হাজার নারীকে এই কর্মসূচির মাধ্যমে চাল দেওয়া হচ্ছে। ২০০৯ সাল থেকে গত বছর পর্যন্ত মোট ৯১ লাখ ৮০ হাজার নারী ভিজিডি কর্মসূচির মাধ্যমে চাল পেয়েছেন।
সংসদ সচিবালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বৈঠকে ভিজিডি উপকারভোগী বাছাইয়ের ক্ষেত্রে পরিবারে বাল্য বিয়ে আছে কি না, অর্থাৎ ১৫-১৮ বছরের কোনো মেয়ের বিয়ে দেওয়া হয়েছে কি না, তা দেখে সেসব পরিবারকে তালিকায় অন্তর্ভুক্ত না করার নির্দেশনা দিয়ে মাঠ পর্যায়ে চিঠি পাঠানোর সুপারিশ করেছে কমিটি।
গাজীপুরের কালীগঞ্জে জয়িতার প্রশিক্ষণ কেন্দ্রটির উপরে দুটি তলা নির্মাণের লক্ষ্যে দ্রুত সময়ের মধ্যে কর্মসূচি গ্রহণ করার জন্য পুনরায় সুপারিশ করা হয়েছে বৈঠকে। এছাড়া বন্ধ হয়ে যাওয়া প্রশিক্ষণ কেন্দ্রগুলো পুনরায় চালু করার ব্যবস্থা নেওয়ারও সুপারিশ করা হয়েছে।
কমিটির সভাপতি মেহের আফরোজের সভাপতিত্বে বৈঠকে কমিটির সদস্য মো. আব্দুল আজিজ, শবনম জাহান, লুৎফুন নেসা খান, সাহাদারা মান্নান এবং কানিজ ফাতেমা আহমেদ অংশ নেন।
বুধবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২১
পরিবারে বাল্য বিয়ে থাকলে সরকারের ভিজিডি সহায়তা না দেওয়ার সুপারিশ করেছে সংসদীয় কমিটি।
আজ (২২ সেপ্টেম্বর) বুধবার সংসদ ভবনে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় ম্থায়ী কমিটির বৈঠকে এ সুপারিশ করা হয়।
মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ভিজিডি কর্মসূচি বাংলাদেশের গ্রামীণ দুঃস্থ নারীদের আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নয়নে একটি সামাজিক নিরাপত্তামূলক কার্যক্রম। দুঃস্থ পরিবার, বিশেষ করে নারীদের জীবনমান উন্নয়নে এই কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে।
ভিজিডি উপকারভোগী নারীরা মাসে ৩০ কেজি চাল পান। এছাড়া সরকারের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ বেসরকারি সংস্থার (এনজিও) মাধ্যমে প্রশিক্ষণ পান।
দেশের ৪৯৩টি উপজেলার চার হাজার ৫৭৯টি ইউনিয়নে ১০ লাখ ৪০ হাজার নারীকে এই কর্মসূচির মাধ্যমে চাল দেওয়া হচ্ছে। ২০০৯ সাল থেকে গত বছর পর্যন্ত মোট ৯১ লাখ ৮০ হাজার নারী ভিজিডি কর্মসূচির মাধ্যমে চাল পেয়েছেন।
সংসদ সচিবালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বৈঠকে ভিজিডি উপকারভোগী বাছাইয়ের ক্ষেত্রে পরিবারে বাল্য বিয়ে আছে কি না, অর্থাৎ ১৫-১৮ বছরের কোনো মেয়ের বিয়ে দেওয়া হয়েছে কি না, তা দেখে সেসব পরিবারকে তালিকায় অন্তর্ভুক্ত না করার নির্দেশনা দিয়ে মাঠ পর্যায়ে চিঠি পাঠানোর সুপারিশ করেছে কমিটি।
গাজীপুরের কালীগঞ্জে জয়িতার প্রশিক্ষণ কেন্দ্রটির উপরে দুটি তলা নির্মাণের লক্ষ্যে দ্রুত সময়ের মধ্যে কর্মসূচি গ্রহণ করার জন্য পুনরায় সুপারিশ করা হয়েছে বৈঠকে। এছাড়া বন্ধ হয়ে যাওয়া প্রশিক্ষণ কেন্দ্রগুলো পুনরায় চালু করার ব্যবস্থা নেওয়ারও সুপারিশ করা হয়েছে।
কমিটির সভাপতি মেহের আফরোজের সভাপতিত্বে বৈঠকে কমিটির সদস্য মো. আব্দুল আজিজ, শবনম জাহান, লুৎফুন নেসা খান, সাহাদারা মান্নান এবং কানিজ ফাতেমা আহমেদ অংশ নেন।