গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে ২৫৪ জন দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
তবে আজ বৃহস্পতিবার নতুন করে ডেঙ্গুতে কারও মৃত্যুর খবর আসেনি।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় ১৯৭ জন ডেঙ্গু রোগী ঢাকার ৪৫টি হাসপাতালে ভর্তি হয়। ঢাকার বাইরের হাসপাতালগুলোতে ভর্তি হয় আরও ৫৭ জন।
এ নিয়ে সেপ্টেম্বরের ২২ দিনে ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে এল ৬ হাজার ৩৪৯ জন, মারা গেছে ১৩ জন।
এর আগে আগস্টে এই মৌসুমের সর্বাধিক ৭ হাজার ৬৯৮ জন ডেঙ্গুজ্বর নিয়ে চিকিৎসা নেয়। মারা গেছে ৩৪ জন, যা চলতি বছরে এক মাসে সর্বাধিক মৃত্যু।
গত একদিনে ভর্তি হওয়া ডেঙ্গু আক্রান্তদের সর্বোচ্চ ২৪ দশমিক ৭ শতাংশের বয়স ১০ বছরের মধ্যে। এছাড়া ১১ থেকে ২০ বছরের মধ্যে ২২ দশমিক ১ শতাংশ, ২১ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে ১৮ দশমিক ২ শতাংশ রোগী।
চলতি বছর হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে এসেছে ১৬ হাজার ৭০৫ জন ডেঙ্গু রোগী, যাদের ৫৯ জন মারা গেছে। সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছে ১৫ হাজার ৫৯৭ জন।
বর্তমানে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে এই রোগে চিকিৎসাধীন আছে ১ হাজার ৪৯ জন। তাদের মধ্যে ঢাকা মহানগরীর বিভিন্ন হাসপাতালে ৮৩৬ জন এবং ঢাকার বাইরে ২১৩ জন।
২০১৯ সালে বাংলাদেশে ডেঙ্গু মারাত্মক আকার ধারণ করায় এক লাখের বেশি মানুষ আক্রান্ত হয়েছিল, সে বছরই সবচেয়ে বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছিল এই ভাইরাস জ্বরে।
সে বছর বিভিন্ন হাসপাতাল থেকে আসা ২৬৬টি মৃত্যু পর্যালোচনা করে ১৪৮ জনের ডেঙ্গুতে মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত করেছিল আইইডিসিআর।
পরের বছর তা অনেকটা কমে আসায় হাসপাতালগুলো ১ হাজার ৪০৫ জন ডেঙ্গু রোগী পেয়েছিল।
বৃহস্পতিবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২১
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে ২৫৪ জন দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
তবে আজ বৃহস্পতিবার নতুন করে ডেঙ্গুতে কারও মৃত্যুর খবর আসেনি।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় ১৯৭ জন ডেঙ্গু রোগী ঢাকার ৪৫টি হাসপাতালে ভর্তি হয়। ঢাকার বাইরের হাসপাতালগুলোতে ভর্তি হয় আরও ৫৭ জন।
এ নিয়ে সেপ্টেম্বরের ২২ দিনে ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে এল ৬ হাজার ৩৪৯ জন, মারা গেছে ১৩ জন।
এর আগে আগস্টে এই মৌসুমের সর্বাধিক ৭ হাজার ৬৯৮ জন ডেঙ্গুজ্বর নিয়ে চিকিৎসা নেয়। মারা গেছে ৩৪ জন, যা চলতি বছরে এক মাসে সর্বাধিক মৃত্যু।
গত একদিনে ভর্তি হওয়া ডেঙ্গু আক্রান্তদের সর্বোচ্চ ২৪ দশমিক ৭ শতাংশের বয়স ১০ বছরের মধ্যে। এছাড়া ১১ থেকে ২০ বছরের মধ্যে ২২ দশমিক ১ শতাংশ, ২১ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে ১৮ দশমিক ২ শতাংশ রোগী।
চলতি বছর হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে এসেছে ১৬ হাজার ৭০৫ জন ডেঙ্গু রোগী, যাদের ৫৯ জন মারা গেছে। সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছে ১৫ হাজার ৫৯৭ জন।
বর্তমানে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে এই রোগে চিকিৎসাধীন আছে ১ হাজার ৪৯ জন। তাদের মধ্যে ঢাকা মহানগরীর বিভিন্ন হাসপাতালে ৮৩৬ জন এবং ঢাকার বাইরে ২১৩ জন।
২০১৯ সালে বাংলাদেশে ডেঙ্গু মারাত্মক আকার ধারণ করায় এক লাখের বেশি মানুষ আক্রান্ত হয়েছিল, সে বছরই সবচেয়ে বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছিল এই ভাইরাস জ্বরে।
সে বছর বিভিন্ন হাসপাতাল থেকে আসা ২৬৬টি মৃত্যু পর্যালোচনা করে ১৪৮ জনের ডেঙ্গুতে মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত করেছিল আইইডিসিআর।
পরের বছর তা অনেকটা কমে আসায় হাসপাতালগুলো ১ হাজার ৪০৫ জন ডেঙ্গু রোগী পেয়েছিল।