মহামারি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া মঙ্গলবার (২৭ এপ্রিল) রাতে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে গেছেন।
তার চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্যই বেগম জিয়াকে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। দুঃশ্চিন্তার কিছু নেই। নিয়মিত কিছু স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্যই তিনি হাসপাতালে গেছেন। এমনিতে তার শারীরিক অবস্থা বেশ ভালো। বড় কোনো জটিলতা নেই। পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর রাতেই বেগম জিয়া বাসায় ফিরবেন।
এর আগে ২৪ এপ্রিল দ্বিতীয়বার নমুনা পরীক্ষাতেও বেগম জিয়ার রিপোর্ট করোনা পজিটিভ ছিল। ২৪ এপ্রিল রাতে বেগম জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ডা. এফ এম সিদ্দিকী এ তথ্য জানিয়েছিলেন।
গত ১০ এপ্রিল বেগম জিয়া করোনা পজিটিভ হন। ১৫ এপ্রিল চিকিৎসকদের পরামর্শে তার সিটি স্ক্যান করা হয়। তার চিকিৎসকরা জানান, বেগম জিয়ার সিটি স্ক্যানের রিপোর্ট বেশ ভালো। ফুসফুসে সংক্রমণের মাত্রা খুব কম।
এর দুই দিন পর ১৭ এপ্রিল তার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ডা. এফ এম সিদ্দিকী এক ব্রিফিংয়ে জানান, বেগম জিয়া কিছুটা জ্বরে ভুগলেও হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার মতো কোনো শঙ্কা নেই। বাসায় তার চিকিৎসা চলবে।
প্রসঙ্গত, ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতির মামলায় পাঁচ বছরের সাজা (কারাদণ্ড) হয় খালেদা জিয়ার। ২০২০ সালের ২৫ মার্চ সরকারের নির্বাহী আদেশে তার ছয় মাসের মুক্তি হয়। পরে ওই বছরের সেপ্টেম্বরে তার মুক্তির সময় আরও ছয় মাস বাড়ায় সরকার। এ বছরের মার্চে তৃতীয়বারের মতো ছয় মাসের মেয়াদ বাড়ানো হয়।
মঙ্গলবার, ২৭ এপ্রিল ২০২১
মহামারি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া মঙ্গলবার (২৭ এপ্রিল) রাতে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে গেছেন।
তার চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্যই বেগম জিয়াকে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। দুঃশ্চিন্তার কিছু নেই। নিয়মিত কিছু স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্যই তিনি হাসপাতালে গেছেন। এমনিতে তার শারীরিক অবস্থা বেশ ভালো। বড় কোনো জটিলতা নেই। পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর রাতেই বেগম জিয়া বাসায় ফিরবেন।
এর আগে ২৪ এপ্রিল দ্বিতীয়বার নমুনা পরীক্ষাতেও বেগম জিয়ার রিপোর্ট করোনা পজিটিভ ছিল। ২৪ এপ্রিল রাতে বেগম জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ডা. এফ এম সিদ্দিকী এ তথ্য জানিয়েছিলেন।
গত ১০ এপ্রিল বেগম জিয়া করোনা পজিটিভ হন। ১৫ এপ্রিল চিকিৎসকদের পরামর্শে তার সিটি স্ক্যান করা হয়। তার চিকিৎসকরা জানান, বেগম জিয়ার সিটি স্ক্যানের রিপোর্ট বেশ ভালো। ফুসফুসে সংক্রমণের মাত্রা খুব কম।
এর দুই দিন পর ১৭ এপ্রিল তার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ডা. এফ এম সিদ্দিকী এক ব্রিফিংয়ে জানান, বেগম জিয়া কিছুটা জ্বরে ভুগলেও হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার মতো কোনো শঙ্কা নেই। বাসায় তার চিকিৎসা চলবে।
প্রসঙ্গত, ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতির মামলায় পাঁচ বছরের সাজা (কারাদণ্ড) হয় খালেদা জিয়ার। ২০২০ সালের ২৫ মার্চ সরকারের নির্বাহী আদেশে তার ছয় মাসের মুক্তি হয়। পরে ওই বছরের সেপ্টেম্বরে তার মুক্তির সময় আরও ছয় মাস বাড়ায় সরকার। এ বছরের মার্চে তৃতীয়বারের মতো ছয় মাসের মেয়াদ বাড়ানো হয়।