২০২১-২২ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে ‘শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষিখাত ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠী’র জন্য যা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে তা পর্যাপ্ত নয় উল্লেখ করে এসব খাতে আরো বেশী বরাদ্দ দেয়ার আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশন (বিটিএফ)।
বৃহস্পতিবার বিটিএফ’র চেয়ারম্যান ও চট্টগ্রাম-২ আসনের সংসদ সদস্য সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারী এবং বিটিএফ’র মহাসচিব ড. সৈয়দ রেজাউল হক চাঁদপুরী এক যুুক্ত বিবৃতিতে এ দাবি জানান।
নেতারা বলেন, বাংলাদেশের (৫০তম) সর্ববৃহৎ এই বাজেট, উচ্চ বিলাসি বাজেট। তারা বলেন, স্বাস্থ্যখাতসহ বিভিন্ন খাতে শুধু বরাদ্দ বাড়ালে হবে না। সবক্ষেত্রে অব্যবস্থাপনা দূর করে দূর্নীতির লাগাম টেনে ধরতে হবে। নেতারা বলেন, ২ লাখ ২৫ হাজার কোটি টাকারও বেশী ঘাটতি রেখে মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের রহমত ও সরকারের সদিচ্ছা ছাড়া প্রস্তাবিত বাজেট বাস্তবায়ন সম্ভব নয়। দূর্নীতির ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জিরো টলারেন্স নীতির বিষয়ে প্রস্তাবিত বাজেটে কোন দিন নির্দেশনা নেই। এরপরও প্রধানমন্ত্রীর উপর জনগণের আস্থা ও বিশ্বাস আছে। নেতারা আরও বলেন, প্রস্তাবিত বাজেট বাস্তবায়ন সহজ সাধ্য নয়। তাই ১৪দলসহ মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের সবাইকে বাজেট বাস্তবায়নে সম্পৃক্তি করতে হবে। এ বাজেট বাস্তবায়িত হলে দেশের উন্নয়ন-অগ্রযাত্রা ত্বরান্বিত হবে এবং তা মাইলফলক হিসেবে চিহ্নিত হবে।
বৃহস্পতিবার, ০৩ জুন ২০২১
২০২১-২২ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে ‘শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষিখাত ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠী’র জন্য যা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে তা পর্যাপ্ত নয় উল্লেখ করে এসব খাতে আরো বেশী বরাদ্দ দেয়ার আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশন (বিটিএফ)।
বৃহস্পতিবার বিটিএফ’র চেয়ারম্যান ও চট্টগ্রাম-২ আসনের সংসদ সদস্য সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারী এবং বিটিএফ’র মহাসচিব ড. সৈয়দ রেজাউল হক চাঁদপুরী এক যুুক্ত বিবৃতিতে এ দাবি জানান।
নেতারা বলেন, বাংলাদেশের (৫০তম) সর্ববৃহৎ এই বাজেট, উচ্চ বিলাসি বাজেট। তারা বলেন, স্বাস্থ্যখাতসহ বিভিন্ন খাতে শুধু বরাদ্দ বাড়ালে হবে না। সবক্ষেত্রে অব্যবস্থাপনা দূর করে দূর্নীতির লাগাম টেনে ধরতে হবে। নেতারা বলেন, ২ লাখ ২৫ হাজার কোটি টাকারও বেশী ঘাটতি রেখে মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের রহমত ও সরকারের সদিচ্ছা ছাড়া প্রস্তাবিত বাজেট বাস্তবায়ন সম্ভব নয়। দূর্নীতির ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জিরো টলারেন্স নীতির বিষয়ে প্রস্তাবিত বাজেটে কোন দিন নির্দেশনা নেই। এরপরও প্রধানমন্ত্রীর উপর জনগণের আস্থা ও বিশ্বাস আছে। নেতারা আরও বলেন, প্রস্তাবিত বাজেট বাস্তবায়ন সহজ সাধ্য নয়। তাই ১৪দলসহ মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের সবাইকে বাজেট বাস্তবায়নে সম্পৃক্তি করতে হবে। এ বাজেট বাস্তবায়িত হলে দেশের উন্নয়ন-অগ্রযাত্রা ত্বরান্বিত হবে এবং তা মাইলফলক হিসেবে চিহ্নিত হবে।