তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসান বলেছেন, বিশ্ব পরিমন্ডলে বাংলাদেশের সকল কলঙ্কের ইতিহাস তৈরি করেছে জিয়াউর রহমান এবং তার স্ত্রী খালেদা জিয়া। বাঙালির ভাগ্যকে নির্বাসন দিয়ে বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীদের পুনর্বাসন করেছে খুনি জিয়া ও তার দোসররা।
আজ (১০ সেপ্টেম্বর) শুক্রবার সকালে জামালপুরের সরিষাবাড়ীতে উপজেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে সাতপোয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ আয়োজিত বর্ধিত সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী জিয়া পরিবারের ধারাবাহিক দুর্নীতির চিত্র তুলে ধরে বলেন, ১৯৯১ সালে বেগম খালেদা জিয়া ক্ষমতাসীন হওয়ার পর ক্ষমতার অপব্যবহার, প্রভাব খাটিয়ে এবং রাষ্ট্রযন্ত্রকে কাজে লাগিয়ে ২০০৬ সালের মধ্যে মাত্র ১৫ বছরে জিয়া পরিবার দেশে-বিদেশে অস্বাভাবিক সম্পদের মালিক হয়ে ওঠে। ভাঙা সুটকেস থেকে বেরিয়ে আসে জিয়া পরিবার, এগুলো বাঙালি জাতি ভুলে যায়নি।
ডা. মুরাদ বলেন, সততার শীর্ষ তিন এ জননেত্রী শেখ হাসিনা আরোহিত হয়েছেন বিশ্ববাসীর কাছে। তার নেতৃত্বেই বাংলাদেশ আজ বিশ্বের কাছে রোল মডেল। কোন দুর্নীতি স্পর্শ করতে পারেনা, তিনি সমগ্র বিশ্বের কাছে অনন্য উদাহরণ।
জার্মান চ্যান্সেলর এ্যাঞ্জেলা মার্কেল, সিঙ্গাপুরের প্রধানমন্ত্রী লি সিয়েন লুং এর পর স্থান হয়েছে তাঁর। জনগণের বিপুল ম্যান্ডেট নিয়ে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা গ্রহণের পর আওয়ামী লীগ সরকার এই দুঃশাসনের বিরুদ্ধে, অব্যবস্থার বিরুদ্ধে এবং রাষ্ট্রীয় দুর্নীতির বিরুদ্ধে সর্বাত্মক যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়েছিল। এই যুদ্ধকে শেখ হাসিনা চ্যালেঞ্জ হিসেবে গ্রহণ করে উত্তীর্ণ হয়েছিলেন বলেন ডা.মুরাদ।
তিনি আরও বলেন, করোনা মহামারি মোকাবিলায় সরকারের জীবন ও জীবিকার সুষম নীতির কারণেই বাংলাদেশের উন্নয়নের বিষয়টি সম্ভব হয়েছে। দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হওয়া বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের সব ক্ষেত্রে এগিয়ে গেছে। এক সময় যেই বাংলাদেশকে তলাবিহীন ঝুড়ি বলে সমালোচনা করা হয়েছিল, সেই দেশ আজ বিশ্ব বাজারে বিনিয়োগের কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে।
প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, বিএনপি নির্যাতন, অন্যায়-অবিচার, শোষণ, প্রতিহিংসা ও ধ্বংসাত্মকের রাজনীতি করে। পক্ষান্তরে আওয়ামী লীগ ন্যায়বিচার, মানুষের অধিকার আদায় এবং সুশাসন প্রতিষ্ঠায় রাজনীতি করে। এখানেই দুটি রাজনৈতিক দলের পার্থক্য। বিএনপির ধ্বংসাত্মক রাজনীতির কারণে জনগণ আজ এই পাকিস্তানের দালাল দলটি প্রত্যাখান করেছেন। দলটি আজ ধুলিস্যাৎ হওয়ার পথে।
সাতপোয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি এডভোকেট আব্দুর রউফ গফুরের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক জয়নুল আবেদীনের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আলহাজ ছানোয়ার হোসেন বাদশা, সাধারণ সম্পাদক উপাধ্যক্ষ হারুন অর রশীদ, সাংগঠনিক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি উপাধ্যক্ষ মিজানুর রহমান, জেলা আওয়ামী লীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক জহুরুল ইসলাম মানিক।###
শুক্রবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২১
তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসান বলেছেন, বিশ্ব পরিমন্ডলে বাংলাদেশের সকল কলঙ্কের ইতিহাস তৈরি করেছে জিয়াউর রহমান এবং তার স্ত্রী খালেদা জিয়া। বাঙালির ভাগ্যকে নির্বাসন দিয়ে বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীদের পুনর্বাসন করেছে খুনি জিয়া ও তার দোসররা।
আজ (১০ সেপ্টেম্বর) শুক্রবার সকালে জামালপুরের সরিষাবাড়ীতে উপজেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে সাতপোয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ আয়োজিত বর্ধিত সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী জিয়া পরিবারের ধারাবাহিক দুর্নীতির চিত্র তুলে ধরে বলেন, ১৯৯১ সালে বেগম খালেদা জিয়া ক্ষমতাসীন হওয়ার পর ক্ষমতার অপব্যবহার, প্রভাব খাটিয়ে এবং রাষ্ট্রযন্ত্রকে কাজে লাগিয়ে ২০০৬ সালের মধ্যে মাত্র ১৫ বছরে জিয়া পরিবার দেশে-বিদেশে অস্বাভাবিক সম্পদের মালিক হয়ে ওঠে। ভাঙা সুটকেস থেকে বেরিয়ে আসে জিয়া পরিবার, এগুলো বাঙালি জাতি ভুলে যায়নি।
ডা. মুরাদ বলেন, সততার শীর্ষ তিন এ জননেত্রী শেখ হাসিনা আরোহিত হয়েছেন বিশ্ববাসীর কাছে। তার নেতৃত্বেই বাংলাদেশ আজ বিশ্বের কাছে রোল মডেল। কোন দুর্নীতি স্পর্শ করতে পারেনা, তিনি সমগ্র বিশ্বের কাছে অনন্য উদাহরণ।
জার্মান চ্যান্সেলর এ্যাঞ্জেলা মার্কেল, সিঙ্গাপুরের প্রধানমন্ত্রী লি সিয়েন লুং এর পর স্থান হয়েছে তাঁর। জনগণের বিপুল ম্যান্ডেট নিয়ে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা গ্রহণের পর আওয়ামী লীগ সরকার এই দুঃশাসনের বিরুদ্ধে, অব্যবস্থার বিরুদ্ধে এবং রাষ্ট্রীয় দুর্নীতির বিরুদ্ধে সর্বাত্মক যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়েছিল। এই যুদ্ধকে শেখ হাসিনা চ্যালেঞ্জ হিসেবে গ্রহণ করে উত্তীর্ণ হয়েছিলেন বলেন ডা.মুরাদ।
তিনি আরও বলেন, করোনা মহামারি মোকাবিলায় সরকারের জীবন ও জীবিকার সুষম নীতির কারণেই বাংলাদেশের উন্নয়নের বিষয়টি সম্ভব হয়েছে। দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হওয়া বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের সব ক্ষেত্রে এগিয়ে গেছে। এক সময় যেই বাংলাদেশকে তলাবিহীন ঝুড়ি বলে সমালোচনা করা হয়েছিল, সেই দেশ আজ বিশ্ব বাজারে বিনিয়োগের কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে।
প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, বিএনপি নির্যাতন, অন্যায়-অবিচার, শোষণ, প্রতিহিংসা ও ধ্বংসাত্মকের রাজনীতি করে। পক্ষান্তরে আওয়ামী লীগ ন্যায়বিচার, মানুষের অধিকার আদায় এবং সুশাসন প্রতিষ্ঠায় রাজনীতি করে। এখানেই দুটি রাজনৈতিক দলের পার্থক্য। বিএনপির ধ্বংসাত্মক রাজনীতির কারণে জনগণ আজ এই পাকিস্তানের দালাল দলটি প্রত্যাখান করেছেন। দলটি আজ ধুলিস্যাৎ হওয়ার পথে।
সাতপোয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি এডভোকেট আব্দুর রউফ গফুরের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক জয়নুল আবেদীনের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আলহাজ ছানোয়ার হোসেন বাদশা, সাধারণ সম্পাদক উপাধ্যক্ষ হারুন অর রশীদ, সাংগঠনিক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি উপাধ্যক্ষ মিজানুর রহমান, জেলা আওয়ামী লীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক জহুরুল ইসলাম মানিক।###