বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাদের বৈঠকে তাদের পরামর্শ শুনেছেন কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। তাদের সে সব পরামর্শ সস্পর্কে এখন সিদ্ধান্ত নেবেন দলের শীর্ষ নেতৃত্ব। একথা বলেছেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশানের কার্যালয়ে বৃহস্পতিবার শেষ দিনের বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা জানান। ।
ধারাবাহিক বৈঠকের মধ্য দিয়ে দলের বিভিন্ন স্তরের নেতাদের বক্তব্য শোনা হয়েছে জানিয়ে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, এরপর আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেবে শীর্ষ নেতৃত্ব।
ফখরুল বলেন, “সংগঠনের অবস্থা ও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্য কী করা যেতে পারে, সেই বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। সেই সঙ্গে গণতন্ত্রের নেত্রী দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি এবং বাংলাদেশের মুক্তি এই বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
“যারা আলোচনা করে্ছেন, তাদের সব বক্তব্য লিপিবদ্ধ করা হয়েছে। এরপরে আমাদের দলের নীতিনির্ধারণী সভায় সেগুলো নিয়ে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত গৃহীত হবে এবং তখন আপনারা জানতে পারবেন আমরা কী ধরনের কর্মসূচি গ্রহণ করব।”
এই ছয়টি বৈঠকে লন্ডন থেকে যুক্ত হয়ে সভাপতিত্ব করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। গত ১৪ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হয় ধারাবাহিক বৈঠক।
প্রথম তিন দিনে দলের ভাইস চেয়ারম্যান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য, যুগ্ম মহাসচিব, সাংগঠনিক সম্পাদকসহ সম্পাদকমণ্ডলী এবং নয়টি সহযোগী সংগঠনের সঙ্গে বৈঠক হয়।
এরপর গত ২১ সেপ্টেম্বর থেকে তিন দিন নির্বাহী কমিটির সদস্যদের ধারাবাহিক বৈঠক হয়।
বৃহস্পতিবার শেষ দিনে খুলনা, রাজশাহী ও বরিশাল বিভাগের নির্বাহী কমিটির ৮৫ সদস্য অংশ নেন। দুই দফার ধারাবাহিক বৈঠকে ৪৯১ জন সদস্য অংশ নেন। তাদের মধ্যে ৩০০ জন বক্তব্য রাখেন বলে বিএনপি নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে।
২০১৮ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি দলের ভারপ্রাপ্ত দায়িত্বে নেওয়ার পর জাতীয় নির্বাহী কমিটির সঙ্গে এটাই তারেকের প্রথম বৈঠক। ২০১৬ সালের ১৯ মার্চ ষষ্ঠ কাউন্সিলের পর খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে গঠিত নির্বাহী কমিটির বর্তমান সংখ্যা ৫০২।
শুক্রবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২১
বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাদের বৈঠকে তাদের পরামর্শ শুনেছেন কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। তাদের সে সব পরামর্শ সস্পর্কে এখন সিদ্ধান্ত নেবেন দলের শীর্ষ নেতৃত্ব। একথা বলেছেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশানের কার্যালয়ে বৃহস্পতিবার শেষ দিনের বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা জানান। ।
ধারাবাহিক বৈঠকের মধ্য দিয়ে দলের বিভিন্ন স্তরের নেতাদের বক্তব্য শোনা হয়েছে জানিয়ে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, এরপর আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেবে শীর্ষ নেতৃত্ব।
ফখরুল বলেন, “সংগঠনের অবস্থা ও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্য কী করা যেতে পারে, সেই বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। সেই সঙ্গে গণতন্ত্রের নেত্রী দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি এবং বাংলাদেশের মুক্তি এই বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
“যারা আলোচনা করে্ছেন, তাদের সব বক্তব্য লিপিবদ্ধ করা হয়েছে। এরপরে আমাদের দলের নীতিনির্ধারণী সভায় সেগুলো নিয়ে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত গৃহীত হবে এবং তখন আপনারা জানতে পারবেন আমরা কী ধরনের কর্মসূচি গ্রহণ করব।”
এই ছয়টি বৈঠকে লন্ডন থেকে যুক্ত হয়ে সভাপতিত্ব করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। গত ১৪ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হয় ধারাবাহিক বৈঠক।
প্রথম তিন দিনে দলের ভাইস চেয়ারম্যান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য, যুগ্ম মহাসচিব, সাংগঠনিক সম্পাদকসহ সম্পাদকমণ্ডলী এবং নয়টি সহযোগী সংগঠনের সঙ্গে বৈঠক হয়।
এরপর গত ২১ সেপ্টেম্বর থেকে তিন দিন নির্বাহী কমিটির সদস্যদের ধারাবাহিক বৈঠক হয়।
বৃহস্পতিবার শেষ দিনে খুলনা, রাজশাহী ও বরিশাল বিভাগের নির্বাহী কমিটির ৮৫ সদস্য অংশ নেন। দুই দফার ধারাবাহিক বৈঠকে ৪৯১ জন সদস্য অংশ নেন। তাদের মধ্যে ৩০০ জন বক্তব্য রাখেন বলে বিএনপি নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে।
২০১৮ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি দলের ভারপ্রাপ্ত দায়িত্বে নেওয়ার পর জাতীয় নির্বাহী কমিটির সঙ্গে এটাই তারেকের প্রথম বৈঠক। ২০১৬ সালের ১৯ মার্চ ষষ্ঠ কাউন্সিলের পর খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে গঠিত নির্বাহী কমিটির বর্তমান সংখ্যা ৫০২।