ইডেন হ্যাজার্ডকে নিয়ে সহ্যের শেষ সীমায় পৌছেছে রিয়াল মাদ্রিদ। একের পর এক ব্যর্থতার কারণে এবার তাকে বিক্রি করে দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্পেনিশ জায়ান্টরা। অনেক আশা নিয়ে ২০১৯ সালে হ্যাজার্ডকে দলে নিয়ে ব্যর্থতা ছাড়া আর কিছুই পায়নি রিয়াল। একের পর এক ইনজুরি এবং সর্বশেষ বিতর্কিত ঘটনার কারণে তাকে আর দলে না রাখার সিদ্ধান্ত রিয়ালের। অবস্থা যা দাড়িয়েছে তাতে যে কোন দামেই তাকে বিক্রি করে দেবে রিয়াল। চেলসি থেকে ১০ কোটি ইউরো দিয়ে তাকে কিনে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর জার্সি দিয়েছিল রিয়াল মাদ্রিদ। তাদের আশা ছিল রোনালদোর অভাব পূরণ করবেন হ্যাজার্ড। তাকে নিয়ে ক্লাবের সমর্থকরা এতটাই উচ্ছসিত ছিল যে তাকে স্বাগত জানাতে ৫০ হাজার সমর্থক সেখানে উপস্থিত ছিলেন। চলতি মৌসুমে রিয়াল মাদ্রিদের আর মাত্র চারটি ম্যাচ বাকি আছে। ম্যাচগুলোতে জিততে পারলে তাদের লিগ শিরোপা জেতার সম্ভাবনা আছে। যদিও পরিস্থিতি যা দাড়িয়েছে তাতে রিয়ালের শিরোপা জেতার সাথে হ্যাজার্ডের পরিস্থিতির কোন পরিবর্তন হবে না। ইনজুরিতে ভোগার পর অনেক আশা নিয়ে কোচ জিদান তাকে নামিয়েছিলেন চেলসির বিপক্ষে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনালের ফিরতি লেগে। মাঠে তিনি ছিলেন চরমভাবে ব্যর্থ। এর পর ম্যাচ শেষে চেলসির খেলোয়াড়দের সাথে হাসি ঠাট্টায় মেতে ওঠেন হ্যাজার্ড। রিয়ালের কেউই তা ভালভাবে নেয়নি। রিয়াল যোগ দেয়ার পর থেকে তাকে অনেক সমর্থন দিয়েছে ক্লাব। বিনিময়ে তিনি দিতে পারেননি কিছুই। নিজেতো ভাল খেলতেই পারেননি, দলের অন্যদের ভাল খেলতে তিনি উজ্জীবিতও করতে পারেননি। হ্যাজার্ডের সাথে রিয়ালের চুক্তি আছে আরও তিন বছর। তার বর্তমান অনেক কমে গেছে নিঃসন্দেহে। তাকে বিক্রি করে চার কোটি ইউরোর বেশী পাবে না রিয়াল। গত মৌসুমে হ্যাজার্ড খেলেছিলেন মাত্র ২২টি ম্যাচ। এবার খেলেছেন ১৮টি। জিদান খুবই পছন্দ করেন হ্যাজার্ডকে। তিনি চেয়েছিলেন হ্যাজার্ড নিজেকে দলের জন্য অপরিহার্য হিসেবে গড়ে তুলুন। যে কারণে তাকে খেলিয়েছিলেন চেলসির বিপক্ষে। তার আশা পূরণ করতে পারেননি হ্যাজার্ড। উল্টো জিদানের ভবিষ্যতই অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। যদি রিয়াল লিগ শিরোপা ধরে রাখতে না পারে তাহলে হয়তো জিদানের চাকুরীও হারাতে হবে।
শুক্রবার, ০৭ মে ২০২১
ইডেন হ্যাজার্ডকে নিয়ে সহ্যের শেষ সীমায় পৌছেছে রিয়াল মাদ্রিদ। একের পর এক ব্যর্থতার কারণে এবার তাকে বিক্রি করে দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্পেনিশ জায়ান্টরা। অনেক আশা নিয়ে ২০১৯ সালে হ্যাজার্ডকে দলে নিয়ে ব্যর্থতা ছাড়া আর কিছুই পায়নি রিয়াল। একের পর এক ইনজুরি এবং সর্বশেষ বিতর্কিত ঘটনার কারণে তাকে আর দলে না রাখার সিদ্ধান্ত রিয়ালের। অবস্থা যা দাড়িয়েছে তাতে যে কোন দামেই তাকে বিক্রি করে দেবে রিয়াল। চেলসি থেকে ১০ কোটি ইউরো দিয়ে তাকে কিনে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর জার্সি দিয়েছিল রিয়াল মাদ্রিদ। তাদের আশা ছিল রোনালদোর অভাব পূরণ করবেন হ্যাজার্ড। তাকে নিয়ে ক্লাবের সমর্থকরা এতটাই উচ্ছসিত ছিল যে তাকে স্বাগত জানাতে ৫০ হাজার সমর্থক সেখানে উপস্থিত ছিলেন। চলতি মৌসুমে রিয়াল মাদ্রিদের আর মাত্র চারটি ম্যাচ বাকি আছে। ম্যাচগুলোতে জিততে পারলে তাদের লিগ শিরোপা জেতার সম্ভাবনা আছে। যদিও পরিস্থিতি যা দাড়িয়েছে তাতে রিয়ালের শিরোপা জেতার সাথে হ্যাজার্ডের পরিস্থিতির কোন পরিবর্তন হবে না। ইনজুরিতে ভোগার পর অনেক আশা নিয়ে কোচ জিদান তাকে নামিয়েছিলেন চেলসির বিপক্ষে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনালের ফিরতি লেগে। মাঠে তিনি ছিলেন চরমভাবে ব্যর্থ। এর পর ম্যাচ শেষে চেলসির খেলোয়াড়দের সাথে হাসি ঠাট্টায় মেতে ওঠেন হ্যাজার্ড। রিয়ালের কেউই তা ভালভাবে নেয়নি। রিয়াল যোগ দেয়ার পর থেকে তাকে অনেক সমর্থন দিয়েছে ক্লাব। বিনিময়ে তিনি দিতে পারেননি কিছুই। নিজেতো ভাল খেলতেই পারেননি, দলের অন্যদের ভাল খেলতে তিনি উজ্জীবিতও করতে পারেননি। হ্যাজার্ডের সাথে রিয়ালের চুক্তি আছে আরও তিন বছর। তার বর্তমান অনেক কমে গেছে নিঃসন্দেহে। তাকে বিক্রি করে চার কোটি ইউরোর বেশী পাবে না রিয়াল। গত মৌসুমে হ্যাজার্ড খেলেছিলেন মাত্র ২২টি ম্যাচ। এবার খেলেছেন ১৮টি। জিদান খুবই পছন্দ করেন হ্যাজার্ডকে। তিনি চেয়েছিলেন হ্যাজার্ড নিজেকে দলের জন্য অপরিহার্য হিসেবে গড়ে তুলুন। যে কারণে তাকে খেলিয়েছিলেন চেলসির বিপক্ষে। তার আশা পূরণ করতে পারেননি হ্যাজার্ড। উল্টো জিদানের ভবিষ্যতই অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। যদি রিয়াল লিগ শিরোপা ধরে রাখতে না পারে তাহলে হয়তো জিদানের চাকুরীও হারাতে হবে।