স্পেনিশ লা লিগা
রিয়াল সোসিদাদকে ২-১ গোলে হারিয়ে অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদ স্পেনিশ লা লিগার শিরোপা জয়ের পথে আরও এক ধাপ অগ্রসর হয়েছে। প্রথমার্ধে ইয়ানিক কারাসকো এবং অ্যাঞ্জেল কোরেয়ার করা গোলে পূর্ণ পয়েন্ট নিশ্চিত করে দিয়েগো সিমেওনির দলটি। এ জয়ের ফলে দ্বিতীয় স্থানে থাকা বার্সেলোনার চেয়ে চার পয়েন্টে এগিয়ে গেছে তারা। রিয়াল মাদ্রিদের চেয়ে তারা এগিয়ে ৫ পয়েন্টে। তবে রিয়াল একটি ম্যাচ কম খেলেছে। লিগে অ্যাটলেটিকোর বাকি আছে আর দুটি ম্যাচ। সে দুটিতে জিততে পারলেই তারা চ্যাম্পিয়ন হয়ে যাবে। কিন্তু যদি বাকি দুই ম্যাচের কোন একটিতে তারা জিততে ব্যর্থ হয় এবং রিয়াল মাদ্রিদ তাদের তিনটি ম্যাচেই জিতে যায় তাহলে চ্যাম্পিয়ন হয়ে যাবে জিনেদিন জিদানের দল। তবে বার্সেলোনার শিরোপা জেতার সম্ভাবনা খুবই ক্ষীণ। তাদের শিরোপা জিততে হলে বাকি দুই ম্যাচ জিততে হবে এবং রিয়াল মাদ্রিদ এবং আটলেটিকোকে বাকি ম্যাচগুলোতে জিততে ব্যর্থ হতে হবে।
সবচেয়ে সুবিধাজনক অবস্থানে আছে অ্যাটলেটিকো। তারা কেবল নিজেদের ম্যাচ জিতলেই হবে। অন্যদের ম্যাচের ফলের দিকে তাকিয়ে থাকতে হবে না। এ কারণেই বুধবার রাতে নিজেদের মাঠে শুরু থেকেই আক্রমণে ঝাপিয়ে পড়ে অ্যাটলেটিকো। সুযোগও সৃষ্টি করে তারা। ৫ মিনিটের সময়ে একেবারে ফাকায় বল পেয়েও সেটি ঠিকমতো মারতে ব্যর্থ হন লুইস সুয়ারেজ। ধারাবাহিক আক্রমণের সুফল তারা পায় খেলার ১৫ মিনিটের মাথায়। লরেন্তের কাছ থেকে বল পেয়ে কারাসকো বেশ খানিকটা এগিয়ে গিয়ে দ্রুত গতির শটে বল জালে পাঠান। ২৭ মিনিটের মাথায় তারা ব্যবধান দ্বিগুন করে। সুয়ারেজের পাস থেকে বল পেয়ে গোলটি করেন কোরেয়া। দ্বিতীয়ার্ধেও অ্যাটলেটিকোর প্রাধান্য অব্যাহত থাকে। তারা সুযোগ সৃষ্টি করলেও সেগুলো কাজে লাগাতে পারছিল না। শেষ দিকে সোসিদাদ প্রাধান্য বিস্তার করে খেলতে সক্ষম হয়। কর্নার কিক থেকে তারা একটি গোলও পরিশোধ করে। ইগোর জুবেলডিয়া একেবারে গোলমুখে বল পেয়ে সেটি জালে পাঠান। শেষ দশ মিনিট তারা অনেক চেষ্টা করেও আর কোন গোল করতে না পারায় স্বাগতিকরা পূর্ণ তিন পয়েন্ট পেয়ে শিরোপার আরও কাছে পৌছাতে সক্ষম হয়।
স্পেনিশ লা লিগা
বৃহস্পতিবার, ১৩ মে ২০২১
রিয়াল সোসিদাদকে ২-১ গোলে হারিয়ে অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদ স্পেনিশ লা লিগার শিরোপা জয়ের পথে আরও এক ধাপ অগ্রসর হয়েছে। প্রথমার্ধে ইয়ানিক কারাসকো এবং অ্যাঞ্জেল কোরেয়ার করা গোলে পূর্ণ পয়েন্ট নিশ্চিত করে দিয়েগো সিমেওনির দলটি। এ জয়ের ফলে দ্বিতীয় স্থানে থাকা বার্সেলোনার চেয়ে চার পয়েন্টে এগিয়ে গেছে তারা। রিয়াল মাদ্রিদের চেয়ে তারা এগিয়ে ৫ পয়েন্টে। তবে রিয়াল একটি ম্যাচ কম খেলেছে। লিগে অ্যাটলেটিকোর বাকি আছে আর দুটি ম্যাচ। সে দুটিতে জিততে পারলেই তারা চ্যাম্পিয়ন হয়ে যাবে। কিন্তু যদি বাকি দুই ম্যাচের কোন একটিতে তারা জিততে ব্যর্থ হয় এবং রিয়াল মাদ্রিদ তাদের তিনটি ম্যাচেই জিতে যায় তাহলে চ্যাম্পিয়ন হয়ে যাবে জিনেদিন জিদানের দল। তবে বার্সেলোনার শিরোপা জেতার সম্ভাবনা খুবই ক্ষীণ। তাদের শিরোপা জিততে হলে বাকি দুই ম্যাচ জিততে হবে এবং রিয়াল মাদ্রিদ এবং আটলেটিকোকে বাকি ম্যাচগুলোতে জিততে ব্যর্থ হতে হবে।
সবচেয়ে সুবিধাজনক অবস্থানে আছে অ্যাটলেটিকো। তারা কেবল নিজেদের ম্যাচ জিতলেই হবে। অন্যদের ম্যাচের ফলের দিকে তাকিয়ে থাকতে হবে না। এ কারণেই বুধবার রাতে নিজেদের মাঠে শুরু থেকেই আক্রমণে ঝাপিয়ে পড়ে অ্যাটলেটিকো। সুযোগও সৃষ্টি করে তারা। ৫ মিনিটের সময়ে একেবারে ফাকায় বল পেয়েও সেটি ঠিকমতো মারতে ব্যর্থ হন লুইস সুয়ারেজ। ধারাবাহিক আক্রমণের সুফল তারা পায় খেলার ১৫ মিনিটের মাথায়। লরেন্তের কাছ থেকে বল পেয়ে কারাসকো বেশ খানিকটা এগিয়ে গিয়ে দ্রুত গতির শটে বল জালে পাঠান। ২৭ মিনিটের মাথায় তারা ব্যবধান দ্বিগুন করে। সুয়ারেজের পাস থেকে বল পেয়ে গোলটি করেন কোরেয়া। দ্বিতীয়ার্ধেও অ্যাটলেটিকোর প্রাধান্য অব্যাহত থাকে। তারা সুযোগ সৃষ্টি করলেও সেগুলো কাজে লাগাতে পারছিল না। শেষ দিকে সোসিদাদ প্রাধান্য বিস্তার করে খেলতে সক্ষম হয়। কর্নার কিক থেকে তারা একটি গোলও পরিশোধ করে। ইগোর জুবেলডিয়া একেবারে গোলমুখে বল পেয়ে সেটি জালে পাঠান। শেষ দশ মিনিট তারা অনেক চেষ্টা করেও আর কোন গোল করতে না পারায় স্বাগতিকরা পূর্ণ তিন পয়েন্ট পেয়ে শিরোপার আরও কাছে পৌছাতে সক্ষম হয়।