লিওনেল মেসিকে নিয়ে নতুন জটিলতায় পড়েছে বার্সেলোনা। বার্সেলোনার সভাপতি জন লাপোর্তা জানিয়েছেন মেসি বার্সেলোনাতেই থাকতে চান, কিন্তু নতুন চুক্তির পথে বাধা হয়ে দাড়িয়েছে ইউইএফএ’র ফিন্যান্সিয়াল ফেয়ার প্লে আইন। লাপোর্তার অবশ্য দৃঢ় আশা যে মেসি অন্তত আরও এক বছর বার্সেলোনাতেই থাকবেন। ফিন্যান্সিয়াল ফেয়ার প্লে আইনের কারণেই মেসির সাথে নতুন চুক্তি করতে পারছে না বার্সেলোনা। ৩০ জুনের পর মেসি ফ্রি খেলোয়াড় হিসেবে অন্যত্র চলে যেতে পারবেন। তাই বার্সেলোনার এর আগেই মেসির সাথে চুক্তি করতে চাচ্ছেন। মেসি বর্তমানে দেশের হয়ে কোপা আমেরিকা ফুটবলে অংশ নিচ্ছেন। চুক্তিতে সই করার জন্য সেখানেই কপি পাঠানো হয়েছে। কিন্তু মেসি এখনও সই করেননি। স্বদেশী সার্জিও অ্যাগুয়েরো নিয়মিত মেসিকে চুক্তিতে সই করার আহবান জানিয়ে যাচ্ছেন। কয়েক দিন আগেই অ্যাগুয়েরোকে ম্যানচেস্টার সিটি থেকে দলে নিয়েছে বার্সেলোনা। লাপোর্তা জানিয়েছে তিনি নিশ্চিত যে মেসি বার্সেলোনাতেই থাকবেন। যত দ্রুত সম্ভব তার সাথে চুক্তি সেরে ফেলার চেষ্টাও তারা চালিয়ে যাচ্ছেন। লাপোর্তা বলেন, ‘মেসি বার্সেলোনাতেই খেলতে চান। তিনি এখানেই থাকতে চান। কিন্তু তার বিষয়টি মোটেও সহজ নয়। আমরা চেষ্টা করছি সমাধান খুজে পেতে। এ জন্য তার উপর চাপ সৃষ্টি করার কোন দরকার নেই। বিশেষ কোন জটিলতা সৃষ্টি না হলে মেসি এখানেই থাকছেন। সে এখনও চুক্তিতে সই করেনি। অ্যাগুয়েরো তাকে নিয়মিত তাগাদা দিয়ে যাচ্ছেন এবং বলছেন আমরা একত্রে বার্সেলোনায় খেলতে চাই।’
লাপোর্তা জানিয়েছেন ইউয়েফার ফিন্যান্সিয়াল ফেয়ার প্লে আইনের কারণে মেসির চুক্তির আর্থিক দিককে চূড়ান্ত করা সম্ভব হয়নি। মেসিকে দলে রাখতে হলে বেশ কয়েকজন খেলোয়াড়কে বিক্রি করে দিতে হবে। মেসিকে থাকতে রাজী করাতে তেমন সমস্যা হয়নি। কিন্তু জটিলতা সৃষ্টি করেছে ইউয়েফার আইনটিই। বার্সেলোনা খেলোয়াড়দের বেতন ভাতা হিসেবে বিপুল অর্থ ব্যয় করে থাকে। নিয়মের কারণে এত অর্থ দেয়া সম্ভব হবে না। মেসির বেতন ভাতা সবচেয়ে বেশী। তাই ভারসাম্য আনতে হলে বার্সেলোনাকে বেশ কয়েকজন খেলোয়াড়কে বিক্রি করতে হবে বা অন্য ক্লাবে ধার দিতে হবে। যাতে এ খাতে তাদের ব্যয় কমে এবং মেসিকে তার প্রাপ্য দিতে কোন সমস্যা না হয়।
বৃহস্পতিবার, ১৭ জুন ২০২১
লিওনেল মেসিকে নিয়ে নতুন জটিলতায় পড়েছে বার্সেলোনা। বার্সেলোনার সভাপতি জন লাপোর্তা জানিয়েছেন মেসি বার্সেলোনাতেই থাকতে চান, কিন্তু নতুন চুক্তির পথে বাধা হয়ে দাড়িয়েছে ইউইএফএ’র ফিন্যান্সিয়াল ফেয়ার প্লে আইন। লাপোর্তার অবশ্য দৃঢ় আশা যে মেসি অন্তত আরও এক বছর বার্সেলোনাতেই থাকবেন। ফিন্যান্সিয়াল ফেয়ার প্লে আইনের কারণেই মেসির সাথে নতুন চুক্তি করতে পারছে না বার্সেলোনা। ৩০ জুনের পর মেসি ফ্রি খেলোয়াড় হিসেবে অন্যত্র চলে যেতে পারবেন। তাই বার্সেলোনার এর আগেই মেসির সাথে চুক্তি করতে চাচ্ছেন। মেসি বর্তমানে দেশের হয়ে কোপা আমেরিকা ফুটবলে অংশ নিচ্ছেন। চুক্তিতে সই করার জন্য সেখানেই কপি পাঠানো হয়েছে। কিন্তু মেসি এখনও সই করেননি। স্বদেশী সার্জিও অ্যাগুয়েরো নিয়মিত মেসিকে চুক্তিতে সই করার আহবান জানিয়ে যাচ্ছেন। কয়েক দিন আগেই অ্যাগুয়েরোকে ম্যানচেস্টার সিটি থেকে দলে নিয়েছে বার্সেলোনা। লাপোর্তা জানিয়েছে তিনি নিশ্চিত যে মেসি বার্সেলোনাতেই থাকবেন। যত দ্রুত সম্ভব তার সাথে চুক্তি সেরে ফেলার চেষ্টাও তারা চালিয়ে যাচ্ছেন। লাপোর্তা বলেন, ‘মেসি বার্সেলোনাতেই খেলতে চান। তিনি এখানেই থাকতে চান। কিন্তু তার বিষয়টি মোটেও সহজ নয়। আমরা চেষ্টা করছি সমাধান খুজে পেতে। এ জন্য তার উপর চাপ সৃষ্টি করার কোন দরকার নেই। বিশেষ কোন জটিলতা সৃষ্টি না হলে মেসি এখানেই থাকছেন। সে এখনও চুক্তিতে সই করেনি। অ্যাগুয়েরো তাকে নিয়মিত তাগাদা দিয়ে যাচ্ছেন এবং বলছেন আমরা একত্রে বার্সেলোনায় খেলতে চাই।’
লাপোর্তা জানিয়েছেন ইউয়েফার ফিন্যান্সিয়াল ফেয়ার প্লে আইনের কারণে মেসির চুক্তির আর্থিক দিককে চূড়ান্ত করা সম্ভব হয়নি। মেসিকে দলে রাখতে হলে বেশ কয়েকজন খেলোয়াড়কে বিক্রি করে দিতে হবে। মেসিকে থাকতে রাজী করাতে তেমন সমস্যা হয়নি। কিন্তু জটিলতা সৃষ্টি করেছে ইউয়েফার আইনটিই। বার্সেলোনা খেলোয়াড়দের বেতন ভাতা হিসেবে বিপুল অর্থ ব্যয় করে থাকে। নিয়মের কারণে এত অর্থ দেয়া সম্ভব হবে না। মেসির বেতন ভাতা সবচেয়ে বেশী। তাই ভারসাম্য আনতে হলে বার্সেলোনাকে বেশ কয়েকজন খেলোয়াড়কে বিক্রি করতে হবে বা অন্য ক্লাবে ধার দিতে হবে। যাতে এ খাতে তাদের ব্যয় কমে এবং মেসিকে তার প্রাপ্য দিতে কোন সমস্যা না হয়।