ইউরো ২০২০
বেলজিয়াম একেবারে শুরুর দিকে গোল খেয়ে পিছিয়ে পড়েও দারুন ভাবে ঘুরে দাড়িয়ে ডেনমার্ককে ২-১ গোলে পরাজিত করে ইউরো ২০২০ এর নক আউট পর্বে খেলা নিশ্চিত করেছে। ডেনমার্ক শুরুর দিকে উজ্জীবিত ফুটবল খেলেও বেলজিয়ামের জয় রোধ করতে পারেনি। তাই দুই ম্যাচ হারায় তাদের বিদায় অনেকটাই নিশ্চিত। ডেনমার্কের খেলোয়াড় ক্রিস্টিয়ান এরিকসেনের প্রতি সহমর্মিতা জানিয়ে এ ম্যাচের দশ মিনিটের সময়ে খেলা এক মিনিটের জন্য বন্ধ রাখা হয়। প্রথম ম্যাচে খেলার সময়ে এরিকসেন হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মাঠের মধ্যেই অচেতন হয়ে পড়েন। তিনি ১০ নম্বর জার্সি গায়ে খেলেন। তাই দশ মিনিটের সময়ে খেলা বন্ধ রাখা হয়।
এ ম্যাচে দারুন খেলেছেন রোমেলু লুকাকু এবং কেভিন ডি ব্রুইন। ইনজুরি থেকে সেরে ওঠা ডি ব্রুইন বিরতির পর মাঠে নামেন। তিনি দ্বিতীয় গোলটি করেন। এছাড়া থোরগান হ্যাজার্ডের করা সমতাসূচক গোলেও ছিল তার অবদান। মূলত ডি ব্রুইন মাঠে নামার পরই মাঝ মাঠে বেলজিয়ামের আধিপত্য স্থাপিত হয় এবং তারা দুই গোল করে জয়ী হতে পারে।
বেলজিয়াম ফিফা র্যাংকিংয়ের এক নম্বর দল। তাদের বিরুদ্ধে ডেনমার্ক সমানতালে লড়েছে। এরিকসেনের অসুস্থতা তাদেরকে উজ্জীবিত ফুটবল খেলতে উৎসাহিত করেছে। ডেনমার্ক এগিয়ে যায় খেলার দুই মিনিটের মাথায়। জেসন ডেনায়েরের ভুল পাস নিজের নিয়ন্ত্রনে নিয়ে ডেনমার্কের পিয়েরি এমিলি হোইবার্গ সেটি সামনে দিলে ইউসুফ পোলসেন দারুনভাবে গোল করেন। বেলজিয়ামের গোলরক্ষক থিবো কর্তোয়া চেষ্টা করেও সেটি প্রতিহত করতে পারেননি।
বেলজিয়াম সমতা ফেরায় খেলার ৫৫ মিনিটের মাথায়। বল নিয়ে লুকাকু দ্রুত গতিতে এগিয়ে গিয়ে পাস দেন ডি ব্রুইনকে। তিনি কাট ব্যাক করে দিলে হ্যাজার্ড সেটি জালে পাঠান এবং ম্যাচে সমতা ফেরে। বেলজিয়ামের জয়ী হওয়া গোলের সুচনাও হয় লুকাকুর মাধ্যমে। তিনি বল নিয়ে ডেনমার্কের তিনজন ডিফেন্ডারকে কাটিয়ে পেনাল্টি বক্সে দিলে হ্যাজার্ড একটু পেছনে দেন এবং ডি ব্রুইন প্লেসিং শটে গোল করেন।
ইউরো ২০২০
শুক্রবার, ১৮ জুন ২০২১
বেলজিয়াম একেবারে শুরুর দিকে গোল খেয়ে পিছিয়ে পড়েও দারুন ভাবে ঘুরে দাড়িয়ে ডেনমার্ককে ২-১ গোলে পরাজিত করে ইউরো ২০২০ এর নক আউট পর্বে খেলা নিশ্চিত করেছে। ডেনমার্ক শুরুর দিকে উজ্জীবিত ফুটবল খেলেও বেলজিয়ামের জয় রোধ করতে পারেনি। তাই দুই ম্যাচ হারায় তাদের বিদায় অনেকটাই নিশ্চিত। ডেনমার্কের খেলোয়াড় ক্রিস্টিয়ান এরিকসেনের প্রতি সহমর্মিতা জানিয়ে এ ম্যাচের দশ মিনিটের সময়ে খেলা এক মিনিটের জন্য বন্ধ রাখা হয়। প্রথম ম্যাচে খেলার সময়ে এরিকসেন হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মাঠের মধ্যেই অচেতন হয়ে পড়েন। তিনি ১০ নম্বর জার্সি গায়ে খেলেন। তাই দশ মিনিটের সময়ে খেলা বন্ধ রাখা হয়।
এ ম্যাচে দারুন খেলেছেন রোমেলু লুকাকু এবং কেভিন ডি ব্রুইন। ইনজুরি থেকে সেরে ওঠা ডি ব্রুইন বিরতির পর মাঠে নামেন। তিনি দ্বিতীয় গোলটি করেন। এছাড়া থোরগান হ্যাজার্ডের করা সমতাসূচক গোলেও ছিল তার অবদান। মূলত ডি ব্রুইন মাঠে নামার পরই মাঝ মাঠে বেলজিয়ামের আধিপত্য স্থাপিত হয় এবং তারা দুই গোল করে জয়ী হতে পারে।
বেলজিয়াম ফিফা র্যাংকিংয়ের এক নম্বর দল। তাদের বিরুদ্ধে ডেনমার্ক সমানতালে লড়েছে। এরিকসেনের অসুস্থতা তাদেরকে উজ্জীবিত ফুটবল খেলতে উৎসাহিত করেছে। ডেনমার্ক এগিয়ে যায় খেলার দুই মিনিটের মাথায়। জেসন ডেনায়েরের ভুল পাস নিজের নিয়ন্ত্রনে নিয়ে ডেনমার্কের পিয়েরি এমিলি হোইবার্গ সেটি সামনে দিলে ইউসুফ পোলসেন দারুনভাবে গোল করেন। বেলজিয়ামের গোলরক্ষক থিবো কর্তোয়া চেষ্টা করেও সেটি প্রতিহত করতে পারেননি।
বেলজিয়াম সমতা ফেরায় খেলার ৫৫ মিনিটের মাথায়। বল নিয়ে লুকাকু দ্রুত গতিতে এগিয়ে গিয়ে পাস দেন ডি ব্রুইনকে। তিনি কাট ব্যাক করে দিলে হ্যাজার্ড সেটি জালে পাঠান এবং ম্যাচে সমতা ফেরে। বেলজিয়ামের জয়ী হওয়া গোলের সুচনাও হয় লুকাকুর মাধ্যমে। তিনি বল নিয়ে ডেনমার্কের তিনজন ডিফেন্ডারকে কাটিয়ে পেনাল্টি বক্সে দিলে হ্যাজার্ড একটু পেছনে দেন এবং ডি ব্রুইন প্লেসিং শটে গোল করেন।