ইউরো ২০২০
ইটালির কাছে ১-০ গোলে হেরে যাওয়া সত্ত্বেও ইউরো ২০২০ এর নক আউট পর্বে খেলার যোগ্যতা অর্জণ করেছে ওয়েলস। রবিবার এ ম্যাচে হারা সত্ত্বেও গ্রুপে দ্বিতীয় স্থান লাভ করে ওয়েলস। তাদের সমান পয়েন্ট নিয়েও গোল ব্যবধানে পিছিয়ে ছিল সুইজারল্যান্ড। ইটালি গ্রুপের তিন ম্যাচেই জয়ী হয়েছে। সুইজারল্যান্ড এবং তুরস্কের বিপক্ষে তিন গোলে জিতেছিল ইটালি। এ ম্যাচে জেতে এক গোলের ব্যবধানে। অর্থাৎ তিন ম্যাচে তারা সাত গোল করলেও কোন গোল হজম করেনি।
ইটালি আগেই নক আউট পর্ব নিশ্চিত করায় শেষ ম্যাচটি তাদের জন্য খুব বেশী গুরুত্বপূর্ণ ছিল না। ড্র করলেই তারা গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হবে এমন পরিস্থিতির কারণে ছিল অনেকটাই নির্ভার। তাইতো কোচ রবার্তো মানচিনি এদিন আটটি পরিবর্তন আনেন তার প্রথম একাদশে। তবে ওয়েলসের জন্য ম্যাচটি ছিল খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যদিও তারা চার পয়েন্ট নিয়ে ছিল দ্বিতীয় স্থানে। কিন্তু সুইজারল্যান্ডের সামনে ছিল তাদেরকে টপকে যাওয়ার সুযোগ। সেক্ষেত্রে অবশ্য ওয়েলসকে হারতে হবে এবং সুইজারল্যান্ডকে জিততে হবে অন্তত চার গোলের ব্যবধানে। ওয়েলস যদি ইটালিকে হারায় তাহলে তারা হবে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন। শুরুর দিকে ওয়েলস কিছুটা প্রাধান্য বিস্তার করে খেললেও ধীরে ধীরে ইটালি প্রাধান্য স্থাপন করতে সমর্থ হয়। তারা ৩৯ মিনিটে লিড নিতেও সক্ষম হয়। ভেরাতির ফ্রি কিকে ফ্লিক করে গোলটি করেন ম্যাটেও পেসিনা। প্রথমার্ধের শেষ দিকে আরেকটি গোলের সুযোগ হাতছাড়া করে ইটালি।
বিরতির সময়ে গ্রুপের অপর ম্যাচে সুইজারল্যান্ড ২-০ গোলে এগিয়ে যাওয়ায় ওয়েলস কিছুটা হলেও চিন্তায় পড়ে যায়। তাই তারা গোল পরিশোধের জন্য আক্রমণে ওঠার চেষ্টা চালায়। তবে ৫২ মিনিটে তারা সৌভাগ্যবশত গোল খাওয়া থেকে বেচে যায়। প্রায় ২৫ গজ দূর থেকে ফেডেরিকো বার্নাডেশির নেয়া ফ্রি কিক পোস্টে লেগে প্রতিহত হয়। ৫৫ মিনিটে বার্নাদেশিকে ফাউল করে আমপাডু সরাসরি লাল কার্ড দেখলে বড় ধাক্কা খায় ওয়েলস। তাদেরকে অন্তত ৩৫ মিনিট একজন কম নিয়ে খেলতে হয়। ৬৪ মিনিটে জর্জিনিয়োর পাস থেকে বল পেয়ে এমারসন পালমেরির দারুন একটি শট পা দিয়ে বাচিয়ে দেন ওয়েলস গোলরক্ষক ওয়ার্ড। এর পর আরও দুইবার সুযোগ সৃষ্টি করেও ইটালি সেগুলো কাজে লাগাতে পারেনি। একইভাবে ৭৫ মিনিটে গোলমুখে বল পেয়েও সেটি ক্রসবারের উপর দিয়ে মেরে সুযোগ হাতছাড়া করেন গ্যারেথ বেল। শেষ দিকে ইটালি অনেক চেষ্টা করেও ব্যবধান বাড়াতে পারেনি। ফলে ম্যাচে হেরেও গোল ব্যবধানে এগিয়ে থাকায় নক আউট পর্বে উঠে যায় ওয়েলস।
ইউরো ২০২০
রোববার, ২০ জুন ২০২১
ইটালির কাছে ১-০ গোলে হেরে যাওয়া সত্ত্বেও ইউরো ২০২০ এর নক আউট পর্বে খেলার যোগ্যতা অর্জণ করেছে ওয়েলস। রবিবার এ ম্যাচে হারা সত্ত্বেও গ্রুপে দ্বিতীয় স্থান লাভ করে ওয়েলস। তাদের সমান পয়েন্ট নিয়েও গোল ব্যবধানে পিছিয়ে ছিল সুইজারল্যান্ড। ইটালি গ্রুপের তিন ম্যাচেই জয়ী হয়েছে। সুইজারল্যান্ড এবং তুরস্কের বিপক্ষে তিন গোলে জিতেছিল ইটালি। এ ম্যাচে জেতে এক গোলের ব্যবধানে। অর্থাৎ তিন ম্যাচে তারা সাত গোল করলেও কোন গোল হজম করেনি।
ইটালি আগেই নক আউট পর্ব নিশ্চিত করায় শেষ ম্যাচটি তাদের জন্য খুব বেশী গুরুত্বপূর্ণ ছিল না। ড্র করলেই তারা গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হবে এমন পরিস্থিতির কারণে ছিল অনেকটাই নির্ভার। তাইতো কোচ রবার্তো মানচিনি এদিন আটটি পরিবর্তন আনেন তার প্রথম একাদশে। তবে ওয়েলসের জন্য ম্যাচটি ছিল খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যদিও তারা চার পয়েন্ট নিয়ে ছিল দ্বিতীয় স্থানে। কিন্তু সুইজারল্যান্ডের সামনে ছিল তাদেরকে টপকে যাওয়ার সুযোগ। সেক্ষেত্রে অবশ্য ওয়েলসকে হারতে হবে এবং সুইজারল্যান্ডকে জিততে হবে অন্তত চার গোলের ব্যবধানে। ওয়েলস যদি ইটালিকে হারায় তাহলে তারা হবে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন। শুরুর দিকে ওয়েলস কিছুটা প্রাধান্য বিস্তার করে খেললেও ধীরে ধীরে ইটালি প্রাধান্য স্থাপন করতে সমর্থ হয়। তারা ৩৯ মিনিটে লিড নিতেও সক্ষম হয়। ভেরাতির ফ্রি কিকে ফ্লিক করে গোলটি করেন ম্যাটেও পেসিনা। প্রথমার্ধের শেষ দিকে আরেকটি গোলের সুযোগ হাতছাড়া করে ইটালি।
বিরতির সময়ে গ্রুপের অপর ম্যাচে সুইজারল্যান্ড ২-০ গোলে এগিয়ে যাওয়ায় ওয়েলস কিছুটা হলেও চিন্তায় পড়ে যায়। তাই তারা গোল পরিশোধের জন্য আক্রমণে ওঠার চেষ্টা চালায়। তবে ৫২ মিনিটে তারা সৌভাগ্যবশত গোল খাওয়া থেকে বেচে যায়। প্রায় ২৫ গজ দূর থেকে ফেডেরিকো বার্নাডেশির নেয়া ফ্রি কিক পোস্টে লেগে প্রতিহত হয়। ৫৫ মিনিটে বার্নাদেশিকে ফাউল করে আমপাডু সরাসরি লাল কার্ড দেখলে বড় ধাক্কা খায় ওয়েলস। তাদেরকে অন্তত ৩৫ মিনিট একজন কম নিয়ে খেলতে হয়। ৬৪ মিনিটে জর্জিনিয়োর পাস থেকে বল পেয়ে এমারসন পালমেরির দারুন একটি শট পা দিয়ে বাচিয়ে দেন ওয়েলস গোলরক্ষক ওয়ার্ড। এর পর আরও দুইবার সুযোগ সৃষ্টি করেও ইটালি সেগুলো কাজে লাগাতে পারেনি। একইভাবে ৭৫ মিনিটে গোলমুখে বল পেয়েও সেটি ক্রসবারের উপর দিয়ে মেরে সুযোগ হাতছাড়া করেন গ্যারেথ বেল। শেষ দিকে ইটালি অনেক চেষ্টা করেও ব্যবধান বাড়াতে পারেনি। ফলে ম্যাচে হেরেও গোল ব্যবধানে এগিয়ে থাকায় নক আউট পর্বে উঠে যায় ওয়েলস।