ইউরো ২০২০
রাশিয়াকে ৪-১ গোলে পরাজিত করে ডেনমার্ক ইউরো ২০২০ এর দ্বিতীয় রাউন্ডে খেলা নিশ্চিত করেছে। ডেনমার্কের খেলোয়াড়রা যে তাদের তারকা ক্রিস্টিয়ান এরিকসেনের জন্য ভাল খেলতে মরিয়া তার প্রমাণ এ ম্যাচ। জোয়াকিম মায়েহলে ৮২ মিনিটে দলের পক্ষে গোল করে টেলিভিশন ক্যামেরার সামনে গিয়ে আঙ্গুল দিয়ে ১০ তৈরী করে এরিকসেনকে তার ভালাবাসা প্রকাশ করেন। যা থেকে বোঝা যায় ডেনমার্ক এরিকসেনের জন্য ভাল খেলতে কতটা বদ্ধপরিকর।
প্রথম ম্যাচে ফিনল্যান্ডের বিপক্ষে খেলার সময়ে এরিকসেন অসুস্থ হয়ে পড়ার পর সে মাচে তারা হেরে যায়। দ্বিতীয় ম্যাচেও তাদের হার মানতে হয় বেলজিয়ামের কাছে। ফলে বি গ্রুপ থেকে তাদের নক আউট পর্বে খেলা অনিশ্চিত হয়ে যায়। তবে শেষ ম্যাচে রাশিয়াকে ৪-১ গোলের বড় ব্যবধানে পরাজিত করে তারা গ্রুপ রানার্সআপ হিসেবে নক আউট পর্বে জায়গা করে নেয়। ডেনমার্ক কোচ ক্যাস্পার হিউলম্যান্ড বলেন, ‘এ কৃতিত্ব সম্পূর্ণ খেলোয়াড়দের। আমি কল্পনা করতে পারছি না তারা কিভাবে নিজেদের এভাবে উজ্জীবিত করে দারুন খেলেছে। সম্পূর্ণ কৃতিত্ব এ ছেলেদের।’
এ দিনের আগে একটি করে ম্যাচে জিতেছিল রাশিয়া ও ফিনল্যান্ড। তাই তারা ছিল সুবিধাজনক অবস্থানে। শেষ ম্যাচ থেকে এক পয়েন্ট পেলেই তাদের পরের রাউন্ডে যাওয়া সহজ হয়ে যাবে। কিন্তু তা হয়নি। ফিনল্যান্ড ২-০ গোলে হেরে যায় বেলজিয়ামের কাছে। রাশিয়া বড় ব্যবধানে হারে ডেনমার্কের কাছে। ফলে তিন দলের পয়েন্ট হয়ে যায় সমান তিন করে। গোর ব্যবধানে সবাইকে পেছনে ফেলে ডেনমার্ক জায়গা করে নেয় নক আউট পর্বে।
মিকেল ড্যামসগর্ড ৩৮ মিনিটে ডেনমার্ককে এগিয়ে দেন। ৫৯ মিনিটে ইউসুফ পোলসেন ব্যবধান দ্বিগুন করেন। এ গোলটি হয় রাশিয়ার রক্ষণভাগের অমার্জনীয় ভুলে। রোমান জবনিন চেষ্টা করেছিলেন বল গোলরক্ষককে ব্যাকপাস দিতে। সেটি চলে যায় সরাসরি পোলসেনের কাছে। তিনি গোল করতে ভুল করেননি। ৭০ মিনিটে রাশিয়া পেনাল্টি থেকে একটি গোল পরিশোধ করে। তবে ৭৯ মিনিটে মায়েহলে গোল করলে ডেনমার্কের জয় অনেকটাই নিশ্চিত হয়ে যায়। ৮২ মিনিটে তিনি গোলের হালি পূর্ণ করেন।
ইউরো ২০২০
মঙ্গলবার, ২২ জুন ২০২১
রাশিয়াকে ৪-১ গোলে পরাজিত করে ডেনমার্ক ইউরো ২০২০ এর দ্বিতীয় রাউন্ডে খেলা নিশ্চিত করেছে। ডেনমার্কের খেলোয়াড়রা যে তাদের তারকা ক্রিস্টিয়ান এরিকসেনের জন্য ভাল খেলতে মরিয়া তার প্রমাণ এ ম্যাচ। জোয়াকিম মায়েহলে ৮২ মিনিটে দলের পক্ষে গোল করে টেলিভিশন ক্যামেরার সামনে গিয়ে আঙ্গুল দিয়ে ১০ তৈরী করে এরিকসেনকে তার ভালাবাসা প্রকাশ করেন। যা থেকে বোঝা যায় ডেনমার্ক এরিকসেনের জন্য ভাল খেলতে কতটা বদ্ধপরিকর।
প্রথম ম্যাচে ফিনল্যান্ডের বিপক্ষে খেলার সময়ে এরিকসেন অসুস্থ হয়ে পড়ার পর সে মাচে তারা হেরে যায়। দ্বিতীয় ম্যাচেও তাদের হার মানতে হয় বেলজিয়ামের কাছে। ফলে বি গ্রুপ থেকে তাদের নক আউট পর্বে খেলা অনিশ্চিত হয়ে যায়। তবে শেষ ম্যাচে রাশিয়াকে ৪-১ গোলের বড় ব্যবধানে পরাজিত করে তারা গ্রুপ রানার্সআপ হিসেবে নক আউট পর্বে জায়গা করে নেয়। ডেনমার্ক কোচ ক্যাস্পার হিউলম্যান্ড বলেন, ‘এ কৃতিত্ব সম্পূর্ণ খেলোয়াড়দের। আমি কল্পনা করতে পারছি না তারা কিভাবে নিজেদের এভাবে উজ্জীবিত করে দারুন খেলেছে। সম্পূর্ণ কৃতিত্ব এ ছেলেদের।’
এ দিনের আগে একটি করে ম্যাচে জিতেছিল রাশিয়া ও ফিনল্যান্ড। তাই তারা ছিল সুবিধাজনক অবস্থানে। শেষ ম্যাচ থেকে এক পয়েন্ট পেলেই তাদের পরের রাউন্ডে যাওয়া সহজ হয়ে যাবে। কিন্তু তা হয়নি। ফিনল্যান্ড ২-০ গোলে হেরে যায় বেলজিয়ামের কাছে। রাশিয়া বড় ব্যবধানে হারে ডেনমার্কের কাছে। ফলে তিন দলের পয়েন্ট হয়ে যায় সমান তিন করে। গোর ব্যবধানে সবাইকে পেছনে ফেলে ডেনমার্ক জায়গা করে নেয় নক আউট পর্বে।
মিকেল ড্যামসগর্ড ৩৮ মিনিটে ডেনমার্ককে এগিয়ে দেন। ৫৯ মিনিটে ইউসুফ পোলসেন ব্যবধান দ্বিগুন করেন। এ গোলটি হয় রাশিয়ার রক্ষণভাগের অমার্জনীয় ভুলে। রোমান জবনিন চেষ্টা করেছিলেন বল গোলরক্ষককে ব্যাকপাস দিতে। সেটি চলে যায় সরাসরি পোলসেনের কাছে। তিনি গোল করতে ভুল করেননি। ৭০ মিনিটে রাশিয়া পেনাল্টি থেকে একটি গোল পরিশোধ করে। তবে ৭৯ মিনিটে মায়েহলে গোল করলে ডেনমার্কের জয় অনেকটাই নিশ্চিত হয়ে যায়। ৮২ মিনিটে তিনি গোলের হালি পূর্ণ করেন।