alt

খেলা

ইটালি ইউরো ২০২০ চ্যাম্পিয়ন

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট : সোমবার, ১২ জুলাই ২০২১

টাইব্রেকারে ইংল্যান্ডকে ৩-২ গোলে হারিয়ে ইটালি ইউরো ২০২০ এ চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। উইম্বলিতে অনুষ্ঠিত ফাইনালের নির্ধারিত ও অতিরিক্ত সময়ের খেলা ১-১ গোলে ড্র হলে টাইব্রেকারে চ্যাম্পিয়ন নির্ধারণ করা হয়। টাইব্রেকারে দুটি শট বাচিয়ে দিয়ে ইটালির জয় নায়ক গোলরক্ষক ডোনারুমা। তিনি স্যানচো এবং সাকার শট বাচিয়ে দেন। র‌্যাসফোর্ড মারেন বাইরে। দুটি শট বাচিয়েছিলেন ইংলিশ গোলরক্ষক পিকফোর্ডও। কিন্তু তাতেও কাজ হয়নি। ইউরোর শিরোপা অধরাই রয়ে যায় ইংলিশদের। ইটালি ১৯৬৮ সালের পর জেতে প্রথম ইউরো। ইংলিশ সমর্থকদের নিস্তব্ধ করে দিয়ে উল্লাসে মেতে ওঠে ইটালিয়ানরা। মাঠে উপস্থিত স্বল্প সংখ্যক ইটালির সমর্থকদের কাছে গিয়ে আনন্দ করেন খেলোয়াড়রা।

টাইব্রেকারে ইংল্যান্ডের হ্যারি কেইন, হ্যারি ম্যাগুইর গোল করেন। ইটালির হয়ে গোল করেন ডোমেনিকো বেরার্দি, লেনার্দো বানুচি, ফেডেরিকো বার্নাদেশি। টাইব্রেকারে ব্যর্থ হন ইংল্যান্ডের মার্কাস র‌্যাসফোর্ড, জর্ডান স্যানচো এবং বাকায়াকো সাকা এবং ইটালির আন্দ্রে বেলোতি, জর্জিনহোর শট বাচিয়ে দেন ইংলিশ গোলরক্ষক পিকফোর্ড। টুর্নামেন্টের সেরা খেলোয়াড় হয়েছেন ইটালির গোলরক্ষক ডোনারুমা।

খেলা শুরুর দুই মিনিটের মধ্যেই লুক শ’র গোলে লিড নেয় ইংল্যান্ড। বলা যায় ম্যাচের প্রথম আক্রমণ থেকেই গোল করে ইংল্যান্ড। পেনাল্টি বক্সের ভেতরে হ্যারি কেইনের পাস থেকে বল নিয়ে গোলটি করেন শ। তখন মনে হচ্ছিল নিজ দর্শকদের সামনেই ট্রফি জিততে যাচ্ছে স্বাগতিকরা। কারণ গোল করার পর তারা আরও বেশী আত্মবিশ^াসী হয়ে ওঠে এবং প্রথমার্ধে দাপটের সাথেই খেলে। প্রথমার্ধে ইটালি গোল করার মতো বিশেষ কোন সুযোগ সৃষ্টি করতে পারেনি। তার পরেও শুরুর দিকে গোল খাওয়ায় ইটালির সুযোগ ছিল সেটি পরিশোধ করার। তারা সফল হয় ৬৭ মিনিটে। কর্নার কিক থেকে পেনাল্টি বক্সে উড়ে আসা বল ইংলিশ ডিফেন্ডাররা ঠিক মতো ক্লিয়ার করতে ব্যর্থ হলে গোল করতে সমর্থ হন বানুচ্চি। ইউরোর ফাইনালে সবচেয়ে বেশী বয়সী খেলোয়াড় হিসেবে গোলের কৃতিত্ব অর্জণ করেন বানুচি। ম্যাচ খেলার সময়ে তার বয়স ছিল ৩৪ বছর ৭১ দিন। এর আগে ১৯৭৬ সালে বার্ন হজেলবেইন ৩০ বছর ১০৩দিন বয়সে গোল করে আগের রেকর্ডটি করেছিলেন। এ গোল আরও বেশী আত্মবিশ^াসী করে তোলে ইটালিকে তারা আক্রমণ আরও বাড়িয়ে দেয়। অপর দিকে ইংল্যান্ডের আক্রমনের ধার বাড়াতে ট্রিপিয়ারকে তুলে মাঠে নামানো হয় দ্রুত গতি সম্পন্ন খেলোয়াড় বাকায়াকো শাকাকে। ৭৪ মিনিটে এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ পেয়েছিল ইটালি। লম্বা লবে গোলরক্ষককের সামনে গিয়ে ভলি নিয়েছিলেন বেরার্দি। কিন্তু ঠিকমতো পোস্টে রাখতে পারেননি। সেটি চলে যায় ক্রসবারের উপর দিয়ে। অবশ্য গোল করার আগে দারুন একটি সুযোগ পেয়েছিলেন ইটালির ফেডেরিকো কিয়েসা। তার প্রচেষ্টা রুখে দেন ইংলিশ গোলরক্ষক পিকফোর্ড। নির্ধারিত সময়ের শেষ দিকে ইংল্যান্ড আবার প্রাধান্য বিস্তার করে কিন্তু গোল করা তাদের পক্ষে সম্ভব হয়নি। কিয়েলিনির নেতৃত্বাধীন ইটালির রক্ষণভাগ বেশ দৃঢ়তার সাথেই ইংলিশ আক্রমণগুলো রুখে দেন। ফলে খেলা গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে। অতিরিক্ত সময়ের শুরুতেই ইনসিগনের বদলে ইটালি মাঠে নামায় বেলোতিকে। এর পর ভেরাতিকে তুলে নামানো হয় লোকাটেলিকে। মূলত আক্রমণের গতি বাড়ানোই এর লক্ষ্য। অতিরিক্ত সময়ের শুরুর দিকে উভয় দলই বেশ সতর্ক ছিল। ইংল্যান্ড কোচও আনেন পরিবর্তন। তিনি মাঠে নামান জ্যাক গ্রেলিশকে ম্যাসন মাউন্টের পরিবর্তে। ১০৩ মিনিটের মাথায় ইটালি একটি গোলের সুযোগ সৃষ্টি করেছিল। বাম দিক দিয়ে বল নিয়ে গিয়ে সুন্দর একটি ক্রস করেছিলেন বেলোতি। কিন্তু ইটালির কেউই বলে পায়ে সংযোগ ঘটাতে পারেননি। অতিরিক্ত সময়ের খেলা ছিল কিছুটা গতিহীন। খেলোয়াড়দের ক্লান্তিই হয়তো এর কারণ। ১০৭ মিনিটে ফেডেরিকো বার্নাদেশির ফ্রি কিকের বল পিকফোর্ড ঠিকমতো ধরতে না পারলেও দ্বিতীয় প্রচেষ্টায় তিনি নিজের নিয়ন্ত্রনে নিলে বিপদ হয়নি ইংল্যান্ডের। অতিরিক্ত সময়ের দ্বিতীয়ার্ধে উভয় দলই আক্রমণের চেষ্টা চালায়। তবে ইংলিশদের প্রাধান্য ছিল কিছুটা বেশী। কোনভাবে গোল খাওয়া যাবে না এমন মানসিকতার কারণেই ইটালি বলতে গেলে নিজেদের অর্ধেই নেমে যায়। ইংল্যান্ড অবশ্য সতর্ক ছিল কাউন্টার অ্যাটাকের ব্যাপারে। তাদের খেলার স্টাইল দেখে মনে হয় টাইব্রেকারই তারা ফল নির্ধারণের জন্য চাচ্ছে। ইটালি শেষ পরিবর্তনটা করে ১১৮ মিনিটের মাথায়। মাঠে নামানো হয় এমারসনকে এবং তুলে নেয়া হয় ফ্লোরেঞ্জিকে। শেষ বাশি বাজার ঠিক আগে ইংল্যান্ড জোড়া পরিবর্তন আনে। তারা মাঠে নামায় র‌্যাসফোর্ড এবং স্যানচোকে। তুলে নেয়া হয় হেন্ডারসন ও কাইল ওয়াকারকে।

ছবি

হ্যাটট্রিক শিরোপার আরও কাছে পিএসজি

ছবি

টিভিতে আজকের খেলা

ছবি

বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে টি-২০ সিরিজ সিকান্দার রাজার নেতৃত্বে জিম্বাবুয়ে দল

ছবি

পাক-কিউই চতুর্থ টি-২০ আজ সিরিজে এগিয়ে যাওয়া লক্ষ্য উভয় দলের

ছবি

বিশ্বকাপের টফিতে ক্রিকেট উত্তাপ

ছবি

মেজর লীগে যাচ্ছেন ফরাসি তারকা জিরুদ

ছবি

টিভিতে আজকের খেলা

ছবি

নিজের বিশ্রাম নিয়ে যা বলছেন শরিফুল

ছবি

বাংলাদেশে এসে পৌঁছেছেন টাইগারদের নতুন কোচ

ছবি

টিভিতে আজকের খেলা

ছবি

টিভিতে আজকের খেলা

ছবি

রিজওয়ানের রেকর্ডের দিনে কিউইদের অনায়াসে হারাল পাকিস্তান

ছবি

মেসিময় ম্যাচে জয় পেল মায়ামি

ছবি

ইউক্রেন-ইসরায়েলকে সামরিক সহায়তা দিতে মার্কিন পার্লামেন্টে বিল পাস

ছবি

টিভিতে আজকের খেলা

ছবি

টিভিতে আজকের খেলা

ছবি

টিভিতে আজকের খেলা

ছবি

আগামীকাল ফিটনেস পরীক্ষা, থাকছেন কি সাকিব?

ছবি

আর্সেনালকে হারিয়ে সেমি-ফাইনালে বায়ার্ন

ছবি

ম্যান সিটির হৃদয় ভেঙে সেমিফাইনালে রিয়াল

ছবি

টিভিতে আজকের খেলা

ছবি

হারের পর আরও বড় দুঃসংবাদ বার্সেলোনার জন্য

ছবি

টিভিতে আজকের খেলা

ছবি

বাংলাদেশের নতুন স্পিন বোলিং কোচ পাকিস্তানের মুশতাক আহমেদ

ছবি

টিভিতে আজকের খেলা

ছবি

বোর্ডের ভুলে বড় ইনজুরিতে পাকিস্তানের পেসার

ছবি

অবিশ্বাস্য ক্যাচে কত টাকার পুরস্কার পেলেন মুস্তাফিজ

ছবি

ঈদের পর প্রথম কার্যদিবস, শুরুতেই বড় পতনে শেয়ারবাজার

ছবি

ঈদের ছুটি কাটিয়ে মাঠে ফিরেছেন শান্ত-তামিমরা

ছবি

টিভিতে আজকের খেলা

ছবি

টিভিতে আজকের খেলা

ছবি

লিভারপুলের বড় হার, এই দলকে ক্লপও চেনেন না

ছবি

লিভারপুলের বড় হারের পর ক্লপ বললেন, ‘ওহ মাই গড, সত্যিই বাজে খেলেছি’

ছবি

লেভারকুজেনের স্বপ্ন যাত্রা, ছুঁয়ে ফেললো ইউভেন্তুসকে

ছবি

টিভিতে আজকের খেলা

ছবি

৫ গোলের থ্রিলারে ঘুরে দাঁড়িয়ে পিএসজিকে হারিয়ে দিল বার্সা

tab

খেলা

ইটালি ইউরো ২০২০ চ্যাম্পিয়ন

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট

সোমবার, ১২ জুলাই ২০২১

টাইব্রেকারে ইংল্যান্ডকে ৩-২ গোলে হারিয়ে ইটালি ইউরো ২০২০ এ চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। উইম্বলিতে অনুষ্ঠিত ফাইনালের নির্ধারিত ও অতিরিক্ত সময়ের খেলা ১-১ গোলে ড্র হলে টাইব্রেকারে চ্যাম্পিয়ন নির্ধারণ করা হয়। টাইব্রেকারে দুটি শট বাচিয়ে দিয়ে ইটালির জয় নায়ক গোলরক্ষক ডোনারুমা। তিনি স্যানচো এবং সাকার শট বাচিয়ে দেন। র‌্যাসফোর্ড মারেন বাইরে। দুটি শট বাচিয়েছিলেন ইংলিশ গোলরক্ষক পিকফোর্ডও। কিন্তু তাতেও কাজ হয়নি। ইউরোর শিরোপা অধরাই রয়ে যায় ইংলিশদের। ইটালি ১৯৬৮ সালের পর জেতে প্রথম ইউরো। ইংলিশ সমর্থকদের নিস্তব্ধ করে দিয়ে উল্লাসে মেতে ওঠে ইটালিয়ানরা। মাঠে উপস্থিত স্বল্প সংখ্যক ইটালির সমর্থকদের কাছে গিয়ে আনন্দ করেন খেলোয়াড়রা।

টাইব্রেকারে ইংল্যান্ডের হ্যারি কেইন, হ্যারি ম্যাগুইর গোল করেন। ইটালির হয়ে গোল করেন ডোমেনিকো বেরার্দি, লেনার্দো বানুচি, ফেডেরিকো বার্নাদেশি। টাইব্রেকারে ব্যর্থ হন ইংল্যান্ডের মার্কাস র‌্যাসফোর্ড, জর্ডান স্যানচো এবং বাকায়াকো সাকা এবং ইটালির আন্দ্রে বেলোতি, জর্জিনহোর শট বাচিয়ে দেন ইংলিশ গোলরক্ষক পিকফোর্ড। টুর্নামেন্টের সেরা খেলোয়াড় হয়েছেন ইটালির গোলরক্ষক ডোনারুমা।

খেলা শুরুর দুই মিনিটের মধ্যেই লুক শ’র গোলে লিড নেয় ইংল্যান্ড। বলা যায় ম্যাচের প্রথম আক্রমণ থেকেই গোল করে ইংল্যান্ড। পেনাল্টি বক্সের ভেতরে হ্যারি কেইনের পাস থেকে বল নিয়ে গোলটি করেন শ। তখন মনে হচ্ছিল নিজ দর্শকদের সামনেই ট্রফি জিততে যাচ্ছে স্বাগতিকরা। কারণ গোল করার পর তারা আরও বেশী আত্মবিশ^াসী হয়ে ওঠে এবং প্রথমার্ধে দাপটের সাথেই খেলে। প্রথমার্ধে ইটালি গোল করার মতো বিশেষ কোন সুযোগ সৃষ্টি করতে পারেনি। তার পরেও শুরুর দিকে গোল খাওয়ায় ইটালির সুযোগ ছিল সেটি পরিশোধ করার। তারা সফল হয় ৬৭ মিনিটে। কর্নার কিক থেকে পেনাল্টি বক্সে উড়ে আসা বল ইংলিশ ডিফেন্ডাররা ঠিক মতো ক্লিয়ার করতে ব্যর্থ হলে গোল করতে সমর্থ হন বানুচ্চি। ইউরোর ফাইনালে সবচেয়ে বেশী বয়সী খেলোয়াড় হিসেবে গোলের কৃতিত্ব অর্জণ করেন বানুচি। ম্যাচ খেলার সময়ে তার বয়স ছিল ৩৪ বছর ৭১ দিন। এর আগে ১৯৭৬ সালে বার্ন হজেলবেইন ৩০ বছর ১০৩দিন বয়সে গোল করে আগের রেকর্ডটি করেছিলেন। এ গোল আরও বেশী আত্মবিশ^াসী করে তোলে ইটালিকে তারা আক্রমণ আরও বাড়িয়ে দেয়। অপর দিকে ইংল্যান্ডের আক্রমনের ধার বাড়াতে ট্রিপিয়ারকে তুলে মাঠে নামানো হয় দ্রুত গতি সম্পন্ন খেলোয়াড় বাকায়াকো শাকাকে। ৭৪ মিনিটে এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ পেয়েছিল ইটালি। লম্বা লবে গোলরক্ষককের সামনে গিয়ে ভলি নিয়েছিলেন বেরার্দি। কিন্তু ঠিকমতো পোস্টে রাখতে পারেননি। সেটি চলে যায় ক্রসবারের উপর দিয়ে। অবশ্য গোল করার আগে দারুন একটি সুযোগ পেয়েছিলেন ইটালির ফেডেরিকো কিয়েসা। তার প্রচেষ্টা রুখে দেন ইংলিশ গোলরক্ষক পিকফোর্ড। নির্ধারিত সময়ের শেষ দিকে ইংল্যান্ড আবার প্রাধান্য বিস্তার করে কিন্তু গোল করা তাদের পক্ষে সম্ভব হয়নি। কিয়েলিনির নেতৃত্বাধীন ইটালির রক্ষণভাগ বেশ দৃঢ়তার সাথেই ইংলিশ আক্রমণগুলো রুখে দেন। ফলে খেলা গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে। অতিরিক্ত সময়ের শুরুতেই ইনসিগনের বদলে ইটালি মাঠে নামায় বেলোতিকে। এর পর ভেরাতিকে তুলে নামানো হয় লোকাটেলিকে। মূলত আক্রমণের গতি বাড়ানোই এর লক্ষ্য। অতিরিক্ত সময়ের শুরুর দিকে উভয় দলই বেশ সতর্ক ছিল। ইংল্যান্ড কোচও আনেন পরিবর্তন। তিনি মাঠে নামান জ্যাক গ্রেলিশকে ম্যাসন মাউন্টের পরিবর্তে। ১০৩ মিনিটের মাথায় ইটালি একটি গোলের সুযোগ সৃষ্টি করেছিল। বাম দিক দিয়ে বল নিয়ে গিয়ে সুন্দর একটি ক্রস করেছিলেন বেলোতি। কিন্তু ইটালির কেউই বলে পায়ে সংযোগ ঘটাতে পারেননি। অতিরিক্ত সময়ের খেলা ছিল কিছুটা গতিহীন। খেলোয়াড়দের ক্লান্তিই হয়তো এর কারণ। ১০৭ মিনিটে ফেডেরিকো বার্নাদেশির ফ্রি কিকের বল পিকফোর্ড ঠিকমতো ধরতে না পারলেও দ্বিতীয় প্রচেষ্টায় তিনি নিজের নিয়ন্ত্রনে নিলে বিপদ হয়নি ইংল্যান্ডের। অতিরিক্ত সময়ের দ্বিতীয়ার্ধে উভয় দলই আক্রমণের চেষ্টা চালায়। তবে ইংলিশদের প্রাধান্য ছিল কিছুটা বেশী। কোনভাবে গোল খাওয়া যাবে না এমন মানসিকতার কারণেই ইটালি বলতে গেলে নিজেদের অর্ধেই নেমে যায়। ইংল্যান্ড অবশ্য সতর্ক ছিল কাউন্টার অ্যাটাকের ব্যাপারে। তাদের খেলার স্টাইল দেখে মনে হয় টাইব্রেকারই তারা ফল নির্ধারণের জন্য চাচ্ছে। ইটালি শেষ পরিবর্তনটা করে ১১৮ মিনিটের মাথায়। মাঠে নামানো হয় এমারসনকে এবং তুলে নেয়া হয় ফ্লোরেঞ্জিকে। শেষ বাশি বাজার ঠিক আগে ইংল্যান্ড জোড়া পরিবর্তন আনে। তারা মাঠে নামায় র‌্যাসফোর্ড এবং স্যানচোকে। তুলে নেয়া হয় হেন্ডারসন ও কাইল ওয়াকারকে।

back to top